মোঃ মাহাবুব আলম
বিশেষ প্রতিনিধি
গত ১৩ই মে চট্টগ্রাম হাজীপাড়া
ফজুমিয়া সদাগরের বাড়ি।
মোহাম্মদ আতাউর রহমান ফিরুজের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। ওনার প্রিয় কিছু ছাত্র-ছাত্রীরা প্রতিবছর উনার মৃত্যুবার্ষিক পালন করে উনি এসেছিলেন চট্টগ্রামে
১৯৯০ সালে কিশোরগঞ্জ থেকে
এসেছিলেন একটি হোমিও প্রতি ডক্টর হিসেবে। ওনার বয়স ছিল তখন আনুমানিক ৩৫ থেকে ৩৭এর ঘরে উনি একজন খুবই সাধারণ মানুষ ছিলেন সৎ এবং নিষ্ঠাবান। তাই উনি ডাক্টরি ছেড়ে দিয়ে গরীব অসহায় মানুষের বাচ্চাদের বিনামূল্যে লেখাপড়া শেখান। উনি বছরে বারো মাস রোজা রাখতেন নামাজ পড়তেন আল্লাহর পথেচলতেন ছেলে মেয়েদের সুশিক্ষা দিতেন।উনি নিজের উদ্যোগে উনার ছোট্ট ঘরে
উনি ছোট্ট একটা লাইব্রেরী করেছেন ওই লাইব্রেরীতে সবাই বিনামূল্যে বই পড়তে পারতো।উনার ছাত্ররা জানালো উনার বিষয়ে যদি কথা বলা শুরু করে তাহলে নাকি কথা বলে শেষ করা জাবেনা ওনার কয়েকজন ছাত্র-ছাত্রী আছে যারা ওনাকে আজও হৃদয় ধরে রেখেছে।তাই ওনার মৃত্যুবার্ষিকীতে এই ছাত্র-ছাত্রীরা মিলে মোটামুটি একটা মিলাদের ব্যবস্থা করেছে কিছু গরীব দুঃখী মানুষের মাঝে তবারক বিতরণ করেছেন আমি তেমনি কয়েকজন ছাত্রছাত্রীর নাম উল্লেখ করলাম। (১)আব্দুল মান্নান যার বাড়িতে উনি থাকতেন।(২)মাহফুজুর রহমান।
(৩)পারভিন।
(৪)সেলিম।
(৫)মনজুর আলম।
(৬)সাইফুদ্দিন।
(৭)নবী।
(৮)তানভীর।
(৯)আব্দুল হোসেন।
(১০)ফয়সাল।
(১১)মোহাম্মদ আলী।
(১২)মহিউদ্দিন।
এরকমের আরো অনেক ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে আজও তার জন্য কাঁদে।