1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
পলাশবাড়ীতে ঘূর্ণিঝড়ে কলা চাষিদের ব্যাপক ক্ষতি - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০১:৪১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ঝিনাইদহে ভুয়া ডিবি পরিচয়ে অপহরণকারী চক্রের চার সদস্য আটক, পলাতক কথিত ‘সাংবাদিক ডিআইজি সফলতার শীর্ষে ওসি চাঁন্দগাও বিশ্ব পরিবেশ দিবসে খানজাহান আলী ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ওসি চাঁন্দগাও এর নেতৃত্বে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার মোঃ মজলু মিয়া পিতা মোঃ হোসেন আলী সাং পিৎনা: ডাকঘর পিং না উপজেলা: সরিষাবাড়ী :জেলা জামালপুর রাজশাহী বিভাগ ফারিয়ায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হলেন মো: মশিউর রহমান [লিখন] দিনাজপুরে কেবিএম কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মরহুম মাহামুদ মোকাররম হোসেন এর ২৫ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিদেশি এসএমজি ও নগদ ১৪ লাখ টাকাসহ আটক ৪ ফটিকছড়ি জনকল্যাণ পরিষদের মাসিক সভা অনুষ্ঠিত পাঁচবিবিতে তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখার আলোকে বিএনপির পথসভা অনুষ্ঠিত

পলাশবাড়ীতে ঘূর্ণিঝড়ে কলা চাষিদের ব্যাপক ক্ষতি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০২৪
  • ৯৩ বার পড়া হয়েছে

 

মোস্তাকিম রহমান, গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধিঃ
ঘুর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় কলা ও পানসহ বিভিন্ন শস্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ঘুর্ণিঝড়ে
সবচেয়ে বেশী ক্ষতির শিকার হয়েছেন কলাচাষীরা।

মঙ্গলবার (২৮ মে) সরেজমিনে দেখা যায়, পলাশবাড়ী পৌর শহরের আন্দুয়া ও বরিশাল ইউনিয়নে ঘুরে দেখা গেছে, প্রায় সকল জমির গাছ মাটিতে পড়ে আছে। কলা ক্ষেতের পাশে দাঁড়িয়ে চাষীরা মাথায় হাত দিয়ে নির্বাক নয়নে চেয়ে আছেন।

কলা চাষীরা জানান, গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল, রাতে টানা দমকা বাতাস ও ঝড়ে গাছগুলো মাটিতে পড়ে গেছে। একই অবস্থা উপজেলার অন্যান্য ইউনিয়নের কলা চাষী ও পানচাষীদের।

উপজেলার বরিশাল ইউনিয়নের মোমিন সরকার
বলেন, বরিশাল গ্রামে একটি জমিতে ২শ টি ও অপর ৪ বিঘা জমিতে তিনি ৬শ টি কলা গাছ ছিল। প্রতিটি গাছের বয়স ৯ মাস পেরিয়েছে। প্রত্যেক গাছে কলা ধরেছে। আগামী ২/৩ মাসের মধ্যে কলা বিক্রি হতো। এরমধ্যে গত রাতে বাগানের সব গাছ তীব্র ঝড়-বাতাসে ভেঙে পড়েছে।

তিনি আরো বলেন, দুইটি জমি কলা চাষ করতে এ পর্যন্ত তার ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে তিনি কলা বিক্রি করে ৬ লাখ টাকা পেতেন। কিন্তু এক রাতের ঝড়ে তিনি পথে বসে গেছেন।

হোসেনপুর ইউনিয়নের পানচাষী শাহারুল ইসলাম জানান, বাতাসে আমার পানের বরজ উড়ে নিয়ে গেছে। এতে তার অর্ধ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।

পৌর শহরের নুনিয়াগাড়ী গ্রামের কলা চাষী সিরাজুল ইসলাম জানান, তার ১৫শ কলা গাছ মাটিতে পড়ে গেছে। এতে তার ছয় লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ফাতেমা কাওসার মিশু জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমালায় প্রভাবে কৃষকদের কি পরিমান ক্ষতি হয়েছে তা নিরুপণ কাজ চলছে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার কামরুল হাসান জানান, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের সম্ভাব্য সহযোগিতা করা হবে।

উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান একেএম মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ জানান, রেমালের প্রভাবে যেসব কৃষক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে তাদের তালিকা করে আর্থিক সহযোগিতার চেষ্টা করা হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি