মোঃ মোবারক হোসেন নাদিম
বিশেষ প্রতিনিধি,
৭ই জুন ২০২৪ইং বৃহস্পতিবার নরসিংদী সদর উপজেলা ভেলানগর ১নং ওয়ার্ড ভেলানগর এন কে এম স্কুলের পশ্চিম গেইট সংলগ্ন খন্দকার মফিজুল ইসলামকে
নির্মম নির্যাতন ও প্রতারণা জালিয়াতির মাধ্যমে সকল টাকা পয়সা বাড়ি ঘর জায়গা আত্মসাৎ অভিযোগ পাওয়া গেছে।
বিগত ২১/০১/২০২৪ ইং তারিখ মফিজুল ইসলামকে আত্মীয় স্বজনরা ও তারে মেয়ে খন্দকার মিরাজ, মনি মিলে ষড়যন্ত্র করে জিম্মি করে পাঁচতলা ফাউন্ডেশন ব্রিডিং এর তিনতলা নির্মাণ সম্পন্ন কারা বাড়ি কিছু অংশ হেবা দলিলের লিখে নেন এবং খন্দকার মফিজুল ইসলাম এর স্ত্রী পেনশনে ৩০ লক্ষ টাকা জিম্মি মাধ্যমে পাওয়ার নিয়ে সমস্ত টাকা মেয়েরা উঠিয়ে নেন। তারপর গত ২১/০২/২০২৪ই তারিখ খন্দকার মফিজুল ইসলামকে মেয়েকে ধর্ষণে একটি মিথা মামলা বানোয়াট নাটক সাজিয়ে তাকে শূন্য হাতে বাসার বাহির করে, পিতা লজ্জা ও অভিমান নিয়ে কিছু না বলে চলে যান বাসা ছেড়ে। মেয়েরা তাতে দমেনি পিতার বিরুদ্ধে নরসিংদী জজ কোটে পিতার বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করে।
পিতা নিরুপায় হয়ে আদালতে কাঠগড়ায় দাঁড়ান, মহামান্য আদালত তাকে না আটক দেখিয়ে জামিন মঞ্জুর করে। মেয়েরা লজ্জায় আদালত বর্জন করেছেন।
খন্দকার মফিজুল ইসলামের অভিযোগ আমার বাড়ি আমার ঘর থেকে ও আমি বাসায় ডুকতে পারছিনা এবং আমাকে ভাড়া বাসায় দিন কাটাতে হচ্ছে কি নির্মম ইতিহাস। খন্দকার মফিজুল ইসলাম আরো বলেন আমার বাসায় সবসময়ই ভিতরে বাহিরে তালা লাগিয়ে রাখে। কিছু মানুষ আমাকে বলছে আপনার বাসায় বহিরাগত ছেলে মেয়েদের যাতায়াত আছে। আমার ধারণা আমাকে বাহির করে তারা স্বাধীন ভাবে চলাফেরা সুবিধা হয়েছে। মানুষ বলেছে ছেলে মেয়েদেরকে মানুষ করতে পারনি কেন। তারা যেভাবে চলছে এটা কোন মানুষের ভিতরে পড়ে না মনে হয় তাহারা সারাদিন রাত বাসায় তালা লাগিয়ে নেশার আসর জমায় সাধারণ মানুষের ধারণা আমাকে বলেছে। আমি খন্দকার মফিজুল ইসলাম অনেক কষ্টের মাঝে দিনপাত করছি। খেয়ে না খেয়ে বেঁচে। এমন অবস্থা বাসা ভাড়া বকেয়া থাকায় বাসার মালিক ছেড়ে দিতে বলেছে। নিরুপায় হয়ে নরসিংদী মডেল থানা অভিযোগ করি। গত ২৯/০৫/২০২৪ তারিখ সাত আট দিন থানায় ঘুরে আজ সাব ইনস্পেক্টর জসীম এর দর