আজ ১১ ই জুন মঙ্গলবার, রবিবারের রাতের ঘটনার পর, আজ বাজি বিস্ফোরণের ঘটনাস্থল ঘুরে দেখলেন সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায়।
অন্যদিকে যে বাড়িতে বেআইনি আতশবাজি তৈরি হচ্ছিল এবং বিস্ফোরণ ঘটেছে, সেই বাড়ির আনন্দ মাইতিকে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুর থেকে গ্রেফতার করে আজ আদালতে তুললেন।
সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতির চেয়ারম্যান বাবলা রায় বলেন ,এরা দক্ষ কারিগর, লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছিলেন এরা আগেই, ঘূর্ণিঝড়ের সময় বাড়িটি হেলে ছিল, আতশবাজি তৈরি হতো, কোন প্রকার বাজি মজবুত ছিল না , গরমের কারণে এমন ঘটনা ঘটেছে, এরা ৮ মাস আগে লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেছিল, মূলত বাজি কারিগর গ্রেপ্তার হওয়ায় মূল অভিযুক্ত আনন্দ মাইতির পাশে থাকবে, সারা বাংলা আতশবাজি উন্নয়ন সমিতি বলে জানান।
এদিন বাবলা রায় সহ জেলা প্রতিনিধিদের নিয়ে পয়াগ গ্ৰামের বিস্ফোরণ স্থল পরিদর্শন করেন, মূলত রবিবারের বিস্ফোরণের ঘটনা আসলে বড় ঘটনা নয়, সেই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমের কাছে তুলে ধরার চেষ্টা করেন বাবলা রায়, তবে রবিবারের বিস্ফোরণের তীব্রতা কতটা ছিল, তা পয়াগ সহ স্থানীয় গ্রামবাসীরা সহজে অনুমান করতে পেরেছিল, রবিবার রাতে বিস্ফোরণের সময়ে , তবে তৃণমূলের আতশবাজি সমিতির এই সংগঠন, যে শুধু রাজনীতিকরণ করতে বাজিগর কারিগরের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে ,এমনই দাবি বিরোধীদের।
অন্যদিকে রবিবারের রাতের ঘটনায়, যে বাড়িতে বেআইনি বাজি তৈরি হতো এবং যার বাড়িতে, সেই আনন্দ মাইতিকে, পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের দাসপুর থেকে কোলাঘাট থানার পুলিশ গ্রেপ্তার করে, আজ তাকে তমলুক আদালতে তোলা হয়, কিন্তু কিভাবে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে তা তিনি জানেন না বলে জানিয়েছেন।
রিপোর্টার , সমরেশ রায় ও শম্পা দাস