মোঃ মোবারক হোসেন নাদিম
বিশেষ প্রতিনিধি,
ইতিহাসের পাতায় বেইমানের নাম লেখা থাকবে, বেইমান রুহুল আমিন নিজ চাচা হাজী মো. সেলিম সরকারের উপকরণের নামে বন্দর থানায় মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন রুহুল আমিন। বন্দর থানার এসআই মো. আব্দুল সামাদ ঘটনাস্থলে এসে সরজমিনের তদন্ত করে দেখলো রুহুল আমিন নামের লোকটি চাচার সাথে বেইমানি করছে। মিথ্যা অভিযোগ করে সে এখন লাপাত্তা। আজ ঘটনাস্থলে গিয়ে তার কোন হদিস পাওয়া যায় নাই। আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখলাম একটি বায়না দলিলে উল্লেখ্য আছে যে, মোট মূল্য মং ৮০ লক্ষ টাকা বায়না বাবদ মং ২০ লক্ষ টাকা মূল্যের বাকি মং ৬০ লক্ষ টাকা। বাড়ী মং ০৯ (নয়) শতাংশ, এতে নির্মিত একতলা দালান, ১ টি টিন সেট ঘর, পানি ও গ্যাস লাইন, বিদ্যুৎ লাইন যাবতীয় ব্যবহারিক সুযোগ সুবিধা সহ মেয়াদ কাল লেখা ৩ তিন মাস বন্দর মৌজা। আরও প্রকাশ থাকে যে, আমি ১নং দলিল দাতা ব্যাংকের আমার নামে নগদ মোট ৬০ লক্ষ টাকা ঋণ রহিয়াছে। আপনি অত্র দলিল গ্রহীতা উক্ত ব্যাংকের মোট ৬০ লক্ষ টাকা ঋণ পরিশোধ করিলে আমি পরিশোধ করেছি করার পর হাজী মোহাম্মদ সেলিম সরকার যখন বলেছেন রুহুল আমিন এখন আমাকে জায়গা রেজিস্ট্রি করে দাও তখন থেকে রুহুল আমিন লাফাত্তা এরপর আমি বাড়ীর নির্মাণাধীন বিল্ডিং এর কাজ ধরি তখন সে বন্দর থানায় আমার নামে অভিযোগ দায়ী করে তখন বন্দর থানার তদন্ত কর্মকর্তা এ এস আই মোঃ আব্দুস সামাদ ঘটনাস্থলে এসে তদন্ত করে অভিযোগের কোন সত্যতা পাইনি পরবর্তী রুহুল আমিন আমার এলাকার পঞ্চায়েতের মাধ্যমে শুক্রবার সন্ধ্যায় বৈঠকের কথা ছিল কিন্তু সে এবার পঞ্চায়েত এর সাথেই প্রতারণা করেছেন এর প্রতারণার শেষ কোথায় এখন আমি দোজো হারিয়ে ফেলেছি এখন আমার আইনি ব্যবস্থা ছাড়া আর কিছুই করার নাই এই বক্তব্য রুহুল আমিন এর আগের আমি ১নং দলিল দাতা আপনি অত্র দলিল গ্রহীতা ও আপনার অলি ওয়ারিশ গনের বরাবর সাফ কবলা দলিল রেজিস্ট্রি করিয়া দিব ও দিতে বাধ্য থাকিব।
হাজী মো. সেলিম সরকার বলেন, আমি এতো কিছু করার পরেও কি করে রুহুল আমিন আমার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করে। আমি আমার এলাকাবাসী ও আমার আত্মীয়-স্বজন সকলের কাছে এর সুষ্ঠ বিচার চাই। আমার টাকা নিয়ে আবার আমাকে মানহানি করা হলো কেন? আমি রুহুল আমিনের বিরুদ্ধে কোন মামলা করব না। আমার সম্মান নষ্ট করেছে তাই আমি সঠিক বিচার চাই। আমি তার কাছে ৮০ লক্ষ টাকার বাবত দ্রুত আমাকে জায়গা রেজিস্ট্রি করে দেওয়া হোক। আর কি বলবো বলার ভাষা হারিয়ে ফেলেছি।