1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
নওগাঁর আত্রাই ও ফকিন্নি নদীর ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শনে এমপি গামা - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫, ১১:১৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
আশাশুনিতে মসজিদের ইমামের ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে মারপিটের অভিযোগ স্ত্রীর মৃত সন্তান প্রসব।।থানায় লিখিত এজাহার দায়ের মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পড়ে মা ও শিশু সন্তানের মৃত্যু,স্বামী আহত খুলনা-৬ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী রফিকুল ইসলাম রফিকের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ ইসলামী শিক্ষা দিবসে সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের খাবার বিতরণ ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে আবুল হোসেন আজাদ উত্তরবঙ্গ শিশু উন্নয়ন প্রকল্পের শিশু নিরাপত্তা বিষয়ক সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেগম খালেদা জিয়ার ৮০তম জন্মদিন ও রোগমুক্তির জন্য দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত বেগম খালেদা জিয়ার ৮০ তম জন্মদিন উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মোরেলগঞ্জে দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন: প্যানেল ছাড়াই সভাপতি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শামীম আহসান ফকির ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় কান্তজিউ বিগ্রহ নৌপথে দিনাজপুর রাজবাড়ীতে

নওগাঁর আত্রাই ও ফকিন্নি নদীর ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শনে এমপি গামা

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৬ জুলাই, ২০২৪
  • ৫৬ বার পড়া হয়েছে

উজ্জ্বল কুমার সরকার নওগাঁঃ

কয়েকদিনের একটানা বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ী ঢলে নওগাঁর মান্দায় হু হু করে বাড়ছে আত্রাই ও ফকিন্নি নদীর পানি। বর্তমানে এ দুটি নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই করছে। এরই মধ্যে বেশকিছু এলাকা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে।
নদীপাড়ের বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গতবছরের বন্যায় ভেঙে যাওয়া কয়েকটি বেড়িবাঁধ মেরামত করা হয়নি। ২০১৭ সালের ভয়াবহ বন্যায় ভেঙে যাওয়া উত্তর নুরুল্লাবাদ ও চকরামপুর এলাকায় বেড়িবাঁধের দুটি স্থান আজও অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করলে ভাঙা এসব স্থান দিয়ে পানি অনায়াসে লোকালয়ে প্রবেশ করবে। পানিবন্দি হয়ে পড়বে অন্তত এক হাজার পরিবার।
এদিকে আত্রাই ও ফকিন্নি নদীর পানি বাড়তে থাকায় বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) নদী দুটির ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শন করেন স্থানীয় সংসদ সদস্য এসএম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা।
সময় উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান উত্তম কুমার সরকার, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রেজাউল করিম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক নওসাদ আলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, পানি বিপৎসীমা অতিক্রিম করলে এ দুই নদীর উভয় তীরে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের অন্তত ৩০টি পয়েন্ট ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়বে। পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করার আগেই ঝুঁকিপূর্ণ এসব স্থান সংস্কার করা হলে বন্যার প্রবনতা অনেকাংশে কমে যাবে। তখন নদীপাড়ের মানুষকে আর নির্ঘুম রাত কাটাতে হবে না। পাহারা বসাতে হবে না বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে স্থানীয় সংসদ সদস্য এসএম ব্রহানী সুলতান মামুদ গামা বলেন, বন্যা মোকাবেলায় সবধরণের আগাম প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের ঝুঁকিপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে কাজ করার জন্য নওগাঁ পানি উন্নয়নবোর্ডকে নির্দেশ নেওয়া হয়েছে। এমপি গামা আরও বলেন, বন্যা মোকাবেলায় পাউবোর পাশাপাশিকাজ করছে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন দপ্তর। সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সজাগ থাকারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি