মোহাম্মদ দুদু মল্লিক শেরপুর প্রতিনিধি।
শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার চৈতাজানি (চেঙ্গুরিয়া) গ্রামের দরিদ্র কৃষক আব্দুল মান্নানের ছেলে শরিফুল ইসলাম। পুলিশ বাহিনীতে কনস্টেবল পদে নিয়োগ পান। একসময় তিনি পুলিশ সদর দপ্তরে অতিরিক্ত আইজিপি জনাব মোখলেছুর রহমান পান্নার গানম্যান হিসেবে নিয়োগ পান । উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার সান্নিধ্য ও পুলিশ সদর দপ্তরে চাকুরী করার সুবাদে তিনি কোন এক জাদু বলে আলাদিনের চেরাগ হাতে পেয়ে যান।কয়েক বছরের মধ্যে তিনি নিজ গ্রাম,পার্শ্ববর্তী এলাকা,নিজ উপজেলা ও জেলা শহরে তার ক্রয়কৃত জমির মূল্য কয়েক কোটি টাকা।শেরপুর জেলা শহরে গৌরীপুর এলাকায় তার একটি সুরম্য পাঁচতলা বাড়ী রয়েছে,যার বাজার মূল্য দুই কোটি টাকার উপর। পৌর সভার পূর্ব অনুমতি ছাড়া,পৌরকোড অমান্য করে এবং প্রতিবেশীদের দূর্ভোগের মধ্যে ফেলে পৌরসভার নিষেধ স্বত্বেও তিনি ভবনটি নির্মান করেন বল প্রয়োগ করে। কয়েক বছরের মধ্যে তিনি নিজ গ্রাম,পার্শ্ববর্তী এলাকা,নিজ উপজেলা ও জেলা শহরে তার ক্রয়কৃত জমির মূল্য কয়েক কোটি টাকার হবে।শেরপুর জেলা শহরে গৌরীপুর এলাকায় তার একটি সুরম্য পাঁচতলা বাড়ী রয়েছে,যার বাজার মূল্য দুই কোটি টাকার উপরে হবে। পৌর সভার পূর্ব অনুমতি ছাড়া,পৌরকোড অমান্য করে এবং প্রতিবেশীদের দূর্ভোগের মধ্যে ফেলে পৌরসভার নিষেধ স্বত্বেও তিনি ভবনটি নির্মান করেন।তদন্তকারী কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আমিনুল ইসলাম তদন্তের শুরু থেকেই রহস্যজনক
ভূমিকা পালন করেন।বিষয়টি অভিযোগকারী তৎকালীন পুলিশ সুপার মোঃ আশরাফুল আজিম পুলিশ বলেই একাধিকবার জানালেও সুস্থ তদন্ত নিশ্চিত করতে তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। উপরের মহলের তদবিরের কারণেই হোক অথবা নিজেরা লাভবান হয়েই হোক তারা পরস্পর যোগসাজসে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য শরিফুল ইসলামকে সম্পূর্ণ দায় মুক্তি দিয়ে একটি অসত্য তদন্ত প্রতিবেদন পুলিশ সদর দপ্তরে প্রেরণ করেন।কোর্টে আদেশ প্রতিবেদন এক বছরেও আদালতে দাখিল করতে পারেনি বিষয়টি খুবই রহস্যজনক।জামালপুর উপপরিদর্শক মলয়কুমার শাহা বলেন অতিব তাড়াতাড়ি কোর্টের আদেশ কৃত প্রতিবেদল জমা দেওয়া হবে। দুদক জামালপুর এখনো পুলিশ সদস্য শরিফুলের অবৈধ সম্পদ জব্দের জন্য আদালতে কোন আবেদন করেননি।শেরপুর সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বাসিন্দা হওয়ার সুবাদে শরিফুল যেকোনো সময় তার অবৈধ সম্পদ বিক্রি করে সীমান্ত অতিক্রম পালিয়ে যেতে পারেন বলে এলাকাবাসীর মতমত রয়েছে”দূদক জামালপুরের তখন দুদকের কি করার থাকবে?