1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
82 মে. টন চাল আত্মসাতের অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শেরপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতাকে বহিষ্কার ধুনটে যমুনা থেকে অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন মনির শহিদ হিফজুল কোরআন ও নূরানী মাদরাসার বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ভূরুঙ্গামারীতে ট্রাক-অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের শিশুসহ নিহত ২, আহত ৩ ডুমুরিয়ায় পূর্বপুরুষের ঐতিহ্য ব্যাবসা টিকিয়ে রাখতে মৃৎশিল্প ওসি মীরসরাইয়ের অভিযান , চার হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার লোহাগড়ায় শ্রী শ্রী জগন্নাথ দেব মন্দির পরিচালনা পর্ষদের ত্রি-বার্ষিক কমিটি গঠন কালিয়ায় পুকুরের পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ২ শিশুর নড়াইলের প্রভাবশালী হিন্দু জমিদারীর প্রকৃত প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কালিশঙ্কর রায় ওয়েলফেয়ার এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ গ্রহণ প্রসঙ্গে

82 মে. টন চাল আত্মসাতের অভিযোগ চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ৫ আগস্ট, ২০২৪
  • ৫৭ বার পড়া হয়েছে

 

আশরাফুল আলম সরকার
বিশেষ প্রতিনিধি

ভোলার তজুমদ্দিন উপজেলায় চাঁদপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এ. কে. এম শহিদুল্ল‍্যাহর একক কারসাজিতে অসহায় জেলেদের নামে বরাদ্দকৃত অতিরিক্ত প্রায় 82 মেট্টিক টন চাল আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে চেয়ারম্যানের নামে।

অভিযোগ কারীরা এই প্রতিবেদক কে জানায়, ৪/০২/২০২৪ এবং ২৮/০৩/২০২৪ উল্লিখিত দুটি তারিখে দুটি ডিউতে ৪১৫৯ করে দুটি ডিউয়েতে দুইবার ৮৩১৮ জন জেলেদের মাসে ৪০ কেজি করে চার পর্বে ১৬০ কেজি করে বিজিএফ কার্ডের চাল বরাদ্দ হয়।
উল্লেখ থাকে যে চাঁদপুর ইউনিয়নে নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা মোট ৭৩০১ জন। এর মধ‍্যে অতিরিক্ত বরাদ্দ করে ১০১৭ জন জেলের নামে একই পরিমাণ চাল আনা হয়।
উক্ত চাল আদৌ বিতরণ করে নাই বতর্মান চেয়ারম্যান এ কে এম শহিদুল্ল‍্যাহ।
তথাপি অতিরিক্ত বরাদ্দকৃত প্রায় ৮২ মে. টন চাল চেয়ারম্যান নিজেই আত্মসাত করেছে মর্মে স্থানীয় ভাবে অভিযোগ পাওয়া গেছে।

উল্লিখিত নিবন্ধিত ৭৩০১ জন জেলেদের মাঝে যে চাল বিতরণ করা হয়েছে তাতেও রয়েছে যথেষ্ট গরমিল।
এই রিপোর্ট লেখার সময় পযর্ন্ত ৩ নং চাঁদপুর ইউনিয়ন পরিষদের মহিলা মেম্বার ও মেম্বার গণ অনেকের মাঝে এ নিয়ে গুঞ্জন চলছে।
বেশ কয়েকজন মেম্বারের সাথে চেয়ারম্যানের দন্দ চরমে।
এখানে উল্লেখ থাকে যে মুলত এই অতিরিক্ত ১০১৭ জন জেলের নামের তালিকা না থাকার ফলে চেয়ারম্যান এখন জবাবদিহির বাহিরে আছে মর্মে আলোচনা চলছে।

অভিযোগকারীরা তার প্রমাণ সরুপ এই প্রতিবেদককে জানিয়েছে। মোট চাল বরাদ্দ হয় ৬৬৫.৪০মে. টন এর মধ‍্যে ৭৩০১ জন জেলের মধ‍্যে নামে মাত্র বিতরণ হয় ৬৮৪ মে. টন এখানের হিসাবে অবশিষ্ট থাকে প্রায় ৮২ মে. টন চাল।

এই প্রতিবেদক কে অভিযোগকারীরা জানিয়েছে উল্লেখিত ইউনিয়নের বতর্মান চেয়ারম্যান যেন একজন স্মার্ট পদ্ধতির জেলে ঠকানো বা জেলেদের বিজিএফ কার্ডের জেলে ঠকানোর এক অভিনব প্রতারক। তারা আরো বলেছে এই ধরনের প্রতারণা গুলোকে রাষ্ট্রীয় অর্থ অপচয় প্রতারণা বলা হয়।
এখানে যেমন একজন জন প্রতিনিধির সুনাম ক্ষুণ্ন হয়। অন‍্য দিকে রাষ্ট্রীয় সম্পদ অপচয় হয়।
এখানে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এবং উপজেলা মৎস‍্য কর্মকর্তা তারা এসব জানার পরেও নীরব ভূমিকা পালন করছে মর্মে অভিযোগকারীরা বলাবলি করছে।
অভিযোগকারীরা এই প্রতিবেদককে বলেছে। আত্মসাত কৃত চালের বতর্মান বাজার মূল‍্যে প্রায় (৮২ মে. টন ) প্রায় ৩৩ লক্ষ টাকার সমমান।
পরিশেষে অভিযোগকারীরা বলেছে মৎস‍্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যেন সরেজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে সরকারি চাল আত্মসাতের বিরুদ্ধে যথাযথ ব‍্যবস্থা গ্রহণ করে অতিরিক্ত বরাদ্দকৃত চাল উদ্ধার করত এবং সরকারি কোষাগারে জমাসহ দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত শাস্তি নিশ্চিত করত।এটাই তাদের দাবী

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি