নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃ
৯ আগস্ট শুক্রবার বিকাল ৫. ৩০ মিনিটে মিজমিজি
সি আইখোলা সুমনের নেতৃত্বে বেশ কিছু লোকজন নিয়ে একটি ছেলেকে ধরে নিয়ে যায় এবং প্রচন্ড মারধর করে তখন ব্যবসায়ী হাসফি এন্টারপ্রাইজ প্রোপাইটার মোঃ আলী হোসেন দুই পক্ষকে একসাথে করে ঝামেলা মিটিয়ে দেয় ।
তখন সুমন বারবার বলতে থাকে ওরে মাইরা ফালামু ওরে কাইটা ফালামু । তখন আলী হোসেন সবাইকে নিয়ে চলে আসেন তারপর থেকে ছেলেটাকে আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তারপরে ৭টার সময় সুমনের নেতৃত্বে ৫০-থেকে ৭০ জন লোক নিয়ে অতর্কিতভাবে হামলা চালায় ঘটনাটি ঘটে হাফসি ইন্টারপ্রাইজ নিচতলায় হাজী মোহাম্মদ ওমর আলী সুপার মার্কেটে।
তখন কবির ও রবিউল নামের দুই ব্যক্তিকে এলোপাতাড়ি ধারালো ছুরি ও এসএস পাইপ দিয়ে মাথায় ও পিঠে আঘাত করতে থাকে এক পর্যায়ে মাথা থেকে প্রচন্ড রক্তক্ষরণ হওয়ার কারণে কবির ও রবিউল মাটিতে পড়ে যায় ওই সময় সুমনের নেতৃত্বে অজ্ঞাত আরো বেশ কিছু লোক ওকে লাথি কিল ঘুষা মারতে থাকে। এ সময় শিল্পী জুয়েলার্স ও একটি
মুরগির দোকানের অনেক কিছু ভাঙচুর করা হয়। এতে এলাকাবাসীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। তখন ব্যবসায়ী আলী হোসেন তাদেরকে থামাতে গেলে এক পর্যায়ে আলীহোসেনের মানিব্যাগ এবং গলার চার আনি সর্ণের চেইন পড়ে যায় আলী হোসেন আরো বলেন আমার মানি ব্যাগে ১৫,৭৫০ টাকাছিল।
সুমনের বাসা মিজমিজি তেরা মার্কেট। নূর সালামের ছেলে-সুমন, নাম না বলতে অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসী জানাই সুমনের কর্মকাণ্ডে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। রাত হলেই চলে আসে সুমনের মাদক ও নেশার আড্ডা, এলাকাবাসী আরো বলেন সুমনের নেতৃত্বে কয়েকজন লোক নিয়ে এলাকার নিরীহ কোন লোক পেলে বা অচেনা কোন লোক দেখলে তাদেরকে ধরে টাকা পয়সা নিয়ে যায়।
এবং কোন আত্মীয়-স্বজনের বাসায় দূর থেকে কোন লোকজন আসলে তাদেরকে ফিটিং দিয়ে মোটা অংকের টাকা আদায় করে থাকে সুমন ও তার লোকজন
তাই এলাকাবাসী প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।এবং তারা বলেন, এখন দেশের পরিস্থিতি খুবই খারাপ এই মুহূর্তে এলাকায় এই ধরনের কোন ঘটনা ঘটলে সাধারণ মানুষ আরো বেশি আতঙ্কিত হয়ে পড়ে।