মোঃ তারেক রহমান প্রতিনিধি:
ভুয়া ও প্রতারক সাংবাদিক সিমান্ত। তার প্রধান কাজ জাতীয় পত্রিকার কার্ড দেওয়ার নাম করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া । টাকা নেওয়ার পর কিছু দিন যোগাযোগ রাখেন।কিছুদিন পর আর তাকে ফোন করে পাওয়া যায় না।
গত এক মাস আগে সাংবাদিক আকাশের সঙ্গে তার পরিচয় হয় ফেসবুক মেসেন্জারে কথোপকথনের এক পর্যায়ে প্রতারক সাংবাদিক সিমান্ত, সাংবাদিক আকাশকে জাতীয় দৈনিক ভোরের আলো পত্রিকার কার্ড দিতে চায়।
জাতীয় দৈনিক ভোরের আলো পত্রিকা এখন (১০৮) নম্বরে আছে। ভুয়া সাংবাদিক সিমান্ত বলেন কার্ড নিতে কোনো টাকা লাগবে না।শুধু কুরিয়ার চার্জ (২৪০)টাকা দিলেই হবে।
ভুয়া সাংবাদিক সিমান্তর কথা অনুযায়ী সাংবাদিক আকাশ তাকে প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র এবং কুরিয়ার চার্জ তাকে দেয়। টাকা পাঠানোর দুই দিন পর সিমান্তকে ফোন করা হলে সে বলে কার্ড পাঠানো হয়েছে।
তবে পাঁচ দিন পেরিয়ে গেলেও কার্ড পাওয়া যায় নি।পরবর্তীতে তাকে ফোন করা হলে সে আর ফোন রিসিভ করেন নি।এ বিষয়ে সাংবাদিক সেলিমকে জানানো হলে, সাংবাদিক সেলিম সিমান্তকে ফোন দেয়।সিমান্ত ফোন রিসিভ করলে সাংবাদিক সেলিম যখন টাকার কথা তাকে বলে তখন সে অস্বীকার করেন
পরে সাংবাদিক আতাউর তাকে ফোন দেয়,কিন্তু ফোন রিসিভ করে না।একাধিক বার ফোন দেওয়া হয়।এক পর্যায়ে সে ফোন রিসিভ করেন।সাংবাদিক আতাউর যখন সিমান্তকে টাকার কথা বলে।তখন সে স্বীকার করেন টাকা নিয়েছে,এবং টাকা ফেরত দিতে চাইছে।
১৪ আগস্ট বুধবার রাতে সিমান্তকে ফোন দেওয়া হলে আর তাকে ফোনে পাওয়া যায় না।