1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
বরগুনায় দীর্ঘদিন অনুপস্থিত, অনিয়ম এবং দুর্নীতি করার কারনে ৯ নং এম বালিয়াতলী ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের অব্যাহতির দাবিতে ইউপি সদস্যদের ইউ এন ও বরাবর আবেদন - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ০২:২০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
এমন কোনো অপকর্ম নেই যে ফ্যাসিস্ট সরকার করেনি, নাহিদ ইসলাম চাঁদা না দেয়ায় ব্যবসায়ী হত্যা সিংড়ায় সর্বদলীয় বিপ্লবী জনতার বিক্ষোভ মিছিল আত্রাইয়ে কুরআন ও সালাত প্রতিযোগিতা করে তিনজন পেলো ওমরা হজ্বের সুযোগ সুনামগঞ্জে অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগে ‘দ্য হাউজ বোট’: সাংবাদিকদের ওপর স্টাফদের হুমকি ও হয়রানি নৌকা ডুবে গেছে,আর উঠতে দেওয়া হবে না: দিনাজপুরে জাগপা মুখপত্র রাসেদ প্রধান জীবনের৩০ টি বছর শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিলেন শিক্ষার্থীদের মাঝে বাবু অমূল্যকুমার ওঝা বৃষ্টির মধ্যেও জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভা জয়নগর উওর দূর্গাপুরে আনজুমান-এ-মোত্তাবেয়ীনে গাউছে মাইজভান্ডারী কেন্দ্রীয় সংসদের মহাসচিবের মায়ের ইন্তেকাল ইবিতে সাংবাদিক হেনস্তা; নিন্দা ও বিচার দাবীঃ খেলাফত ছাত্র মজলিস আশাশুনিতে পেশাজীবি বিভাগের উপজেলা বৈঠক অনুষ্ঠিত

বরগুনায় দীর্ঘদিন অনুপস্থিত, অনিয়ম এবং দুর্নীতি করার কারনে ৯ নং এম বালিয়াতলী ইউনিয়ন চেয়ারম্যানের অব্যাহতির দাবিতে ইউপি সদস্যদের ইউ এন ও বরাবর আবেদন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৮৫ বার পড়া হয়েছে

 

হাফিজুর রহমান,
বরগুনা জেলা প্রতিনিধিঃ
বরগুনা সদর থানার ৯ নং এম বালিয়াতলী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নাজমুল ইসলাম নাসির গত ৫ আগষ্ট থেকে ইউনিয়ন পরিষদের অনুপস্থিত এবং বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান ১০ জন ইউপি সদস্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শামীম মিঞার কাছে চেয়ারম্যানে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছেন।চেয়ারম্যান সাহেব অফিসে না আসার কারণে ইউনিয়নের সাধারণ নাগরিক সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। উক্ত আবেদনে চেয়ারম্যানের বিভিন্ন দুর্নীতির দিক তুলে ধরেন। যেমন,শপথ গ্রহণের পর থেকেই সকল প্রকার বরাদ্দকৃত উন্নয়নমূলক কাজের সিদ্ধান্ত তিনি একাই গ্রহণ করেন। ইউনিয়ন পরিষদে উন্নয়ন মূলক বরাদ্দকৃত টাকা ইউপি সদস্যদের নামে সিপিসি করে ভুয়া প্রকল্পের নামে টাকা আত্মসাৎ করে যা ইউপি সদস্যরা জানেন না। ইউনিয়ন পরিষদে গ্রাম পুলিশ নিয়োগে ২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণ করে চাকুরী দেন যার ভিডিও ইউপি সদস্যদের কাছে আছে। ইউনিয়ন পরিষদে মোট খানা(হোল্ডিং প্লেট) ৮৫০০ যার বিপরীতে প্রতি পিচের জন্য এনজিওকে পঁচাত্তর টাকা করে প্রদান করে এবং খানা প্রধানের কাছ থেকে ১৫০ টাকা করে গ্রহন করে উক্ত খানা থেকে ৬,৩৭,৫০০ টাকা আত্মসাৎ করে। শপথের পর থেকে এখন পর্যন্ত ১% এর বরাদ্দকৃত সকল টাকা সে আত্মসাৎ করে। শপথের পর থেকে রিওপা প্রকল্পে রাস্তার কাজে মহিলাদের কাছ থেকে ২৫০০০ থেকে ৩০০০০ টাকা ঘুষ গ্রহণ করেন। ইউনিয়নে বরাদ্দকৃত ভি জি এফ, ডিজিডি সহ সকল প্রকার ত্রাণ সামগ্রী সমানভাবে বন্টন করে না, অর্ধেকের বেশি সে একাই তার নিকটতম লোকদের মাধ্যমে ঘুষ গ্রহণ করে বিতরণ করে। বরাদ্দকৃত অসহায় জেলেদের পূর্ণবাসনের জন্য গরু, ছাগল এবং জাল সহ বিভিন্ন সামগ্রী তিনি একক সিদ্ধান্তে টাকার বিনিময়ে বিতরণ করেন। এ বিষয়ে ইউপি সদস্যরা জানতে চাইলে তার দলীয় ক্যাডার দিয়ে ইউপি সদস্যদের হুমকি প্রদান করান। তার কিছু নিজস্ব লাঠিয়াল বাহিনী সব সময় ইউনিয়ন পরিষদে উপস্থিত থাকেন। ইউনিয়ন পরিষদে সাধারণ নাগরিক সেবা যেমন জন্ম নিবন্ধন এর সরকারি ফি নির্ধারিত ফি এর চেয়ে অতিরিক্ত টাকা গ্রহণ করেন। ইউনিয়ন পরিষদের পাশে তার কিছু নিজস্ব লোকের কাছে তার স্বাক্ষরিত ব্ল্যাংক ট্রেড লাইসেন্স এর কপি থাকে যা আইনের পরিপন্থী এবং যা অতিরিক্ত টাকায় বিক্রি করেন। তিনি চেয়ারম্যান হওয়ার পরে দলীয় প্রভাব এবং চেয়ারমানির ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে একাধিক প্রতিষ্ঠানের সভাপতি নির্বাচিত হয়ে টাকার বিনিময়ে অনৈতিক ভাবে নিয়োগ বাণিজ্য করেন।ইউপি সদস্যদের দাবি যাকে চেয়ারম্যান কে অব্যাহতি প্রদান করে দেওয়া হয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি