আজ ১২ ই সেপ্টেম্বর,ঠিক দুপুর 1:30 টায় , সুবোধ মল্লিক স্কোয়ারে, নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতির ডাকে, কয়েকশো শিক্ষক শিক্ষিকা জমায়েত হন, এবং সেখান থেকে মিছিল করে, তীব্র প্রতিবাদ এর মধ্য দিয়ে, তাহারা এসেন ব্যানার্জি রোড ধরে রানী রাসমণি পর্যন্ত আসেন, এবং সেখানে শোভা করেন,
বিভিন্ন জেলা থেকে কয়েকশো শিক্ষক শিক্ষিকা এই মিছিলে পা মেলান, তাদের দাবি অবিলম্বে আরজি করের ঘটনার বিচার চাই। দোষীদের শাস্তি চাই। আমার মেয়ের বিচার চাই,
কোনভাবেই প্রতিবাদী কন্ঠকে কালা আইন দিয়ে স্তব্ধ করার অপচেষ্টা আমরা হতে দেব না, শুধু তাই নয় মিছিলে তারা খাদ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও শিক্ষামন্ত্রী ছবি লাগিয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানান, এমনকি মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীকে তারা একটি কার্টুনের মাধ্যমে ধিক্কার জানান,
আজ রাজ্যে একের পর এক দুর্নীতি ঘটে চলেছে, খাদ্য দুর্নীতি, শিক্ষা দূর্নীতি, স্বাস্থ্য দুর্নীতি এবং বলেন শিক্ষা শিল্প খেয়েছি এবার স্বাস্থ্য খাচ্ছি।,তাই এবারে লাসের উপরে মাতবে শকুনেরা ,
তাই এবারে ঢাকের বোলেও সাহস জুটুক, মন্ডপেও স্লোগান উঠুক , এই দাবী তোলেন, একটা স্লোগান তিলোত্তমার বিচার চাই। আর আমরা এই নাটক শুনবো না, নাটক যত করবে আমাদের আন্দোলন তীব্র হবে,
মিছিলে উপস্থিত ছিলেন এ বি টি এর সভাপতি সুদীপ্ত গুপ্ত, যুব আন্দোলনের নেত্রী মিনাক্ষি মুখার্জী, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন সহ উপাচার্য সিদ্ধার্থ দত্ত, বিশিষ্ট নাট্যকার চন্দন সেন, বিশিষ্ট কবি মন্দ্রাক্রান্তা সেন, এ বি টি এ সাধারণ সম্পাদক সুকুমার পাইন, ১২ ই জুলাই কমিটির যুগ্ম সম্পাদক সুমিত ভট্টাচার্য সহ অন্যান্যরা
সবারই কণ্ঠে একটাই সুর, নাটক নয় বিচার চাই, তিলোত্তমার দোষীদের বিচার চাই, কিসের স্বার্থে ৩৫ জন আইনজীবীকে নেওয়া হলো জবাব চাই, কেন এতদিন অতিবাহিত হয়ে গেল দোষীরা শাস্তি পেল না।, যতদিন না শাস্তি পাচ্ছে, আন্দোলন আরো বাড়বে।
রিপোর্টার, সমরেশ রায় ও শম্পা দাস কলকাতা।