শহিদুল্লাহ আল আজাদ. স্টাফ রিপোর্টারঃ
খুলনায় ২২ সেপ্টেম্বর দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের কাছে হস্তান্তর করেন, খুলনা জেলা জাতীয় পার্টি।
উক্ত স্মারকলিপি প্রদানকালে উপস্থিত ছিলেন, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও খুলনা জেলা সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু, খুলনা জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এম হাদিউজ্জামান, খুলনা মহানগর জাতীয় পার্টির সভাপতি অ্যাডভোকেট মহানন্দ সরকার ও মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন, জাপা নেতা ডা. আবুল কাশেম, মাসুম হায়দার, শেখ নাজমুল কবির সাদী, ইসমাইল খান টিপু, শেখ মো. জাহাঙ্গীর হোসেন, এরশাদুজ্জামান ডলার, শাহজাহান আলী সাজু, রহমত আলী খান, ফরহাদ হোসেন, প্রিন্স হোসেন কালু, অপূর্ব দত্ত নেকু, মো. শফিকুল ইসলাম বাচ্চু, মাজার জোয়ার্দার পান, কামরুল হোসেন, কাজী হাসানুর রশিদ রাসেল, সুলতান মাহমুদ, ওয়াদুদ মোড়ল, গোলাম রসুল আনিস, ওহিদ শেখ, খালিদ শেখ, ওহিদুজ্জামান বাদল, মাসুদ মল্লিক, জিয়াউর ইসলাম, লাভলু মল্লিক, লুৎফর রহমান, মাহবুব আলম, কায়ছেদ আলী, অ্যাডভোকেট মহসিন, মো. মুনছুর আলী, কামরুজ্জামান রজন প্রমুখ। উক্ত স্মারকলিপিতে উল্লেখ করেন, কোটা সংস্কারের জন্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরুতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বাজেট অধিবেশনে ছাত্রদের যৌক্তিক দাবিসমূহ মেনে নেওয়ার জন্য জাতীয় সংসদে দাবি উপস্থাপন করে বক্তব্য দেন। পরবর্তীতে জাতীয় পার্টি দলগতভাবে ছাত্রদের আন্দোলনের প্রতি সমর্থন প্রদান করে এবং ছাত্রদেরকে মুক্তিসেনা হিসেবে উল্লেখ করে। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি খুলনা, রংপুর, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করে। মিথ্যা মামলা দিয়ে বিগত সরকার জাতীয় পার্টির নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করে। উক্ত আন্দোলনে বিজয় অর্জন হলে ছাত্র-জনতাকে জাতীয় পার্টি অভিনন্দন জানায়। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করছি জাতীয় পার্টি আন্দোলনের পক্ষে থাকলেও একটি মহল তাদের অসৎ রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য ষড়যন্ত্রমূলকভাবে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের, উনার সহধর্মিণী ও পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য শেরীফা কাদেরসহ অনেক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। অবিলম্বে মিথ্যা মামলাসমূহ প্রত্যাহার দাবি করছি।