মনিরুজ্জামান মিলন পাটোয়ারী
নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি,
নীলফামারী জেলা জলঢাকা উপজেলায় তিস্তায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বানভাসি মানুষের পাশে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলাম কয়েকটি ইউনিয়ন ফুড প্যাকেজ বিতরণ,গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টি ও উজানী ঢলের কারণে তিস্তায় পানি বৃদ্ধি হয়ে বিপদসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় এতে নষ্ট হয়ে যায় ,ধান বাদাম সহ নানান রকম ফসল,শত শত একর ফসলি জমি বিলিন হয়ে যায় নদীগর্ভে, নদী ভাঙ্গন এবং পানিবন্দি মানুষের দেখা দিয়েছে খাদ্যের অভাব, থাকার জায়গার অভাবে কোনরকম রাত পার করছে অন্যের বাড়ীতে কেউ কেউ রাত পার করছে রাস্তায় টাবু টেনে, বিশুদ্ধ পানি সংকটে হাজারো মানুষ, বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত নদী ভাঙ্গন ডাউয়াড়ী,শৌলমারী, কৈমারী, বনভাসি মানুষের পাশে শুকনা খাবার নিয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন । বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রংপুর মহানগর সেক্রেটারি, জননেতা জনাব ওবায়দুল্লাহ সালাফি, আর উপস্থিত ছিলেন , জামায়াতে ইসলামী উপজেলা সেক্রেটারি ,জনাব মোয়াম্মার আল হাসান, শায়েখ সাইফুল ইসলাম মাদানী
মেসেজ ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান ,
মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন
মেসেজ ফাউন্ডেশন সেক্রেটারি , বাংলাদেশ ছাত্র শিবির জলঢাকা উপজেলার সাধারণ সম্পাদক মোঃ মিঠু, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কৈমারী ইউনিয়নের সভাপতি, আব্দুল আজিজ, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী শৌলমারী ইউনিয়নের সভাপতি, মোঃ কাজী সিরাজুল ইসলাম, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ডাউয়াবাড়ী ইউনিয়নের বাইতুল মাল সম্পাদক, মোঃ তরিকুল ইসলাম ,বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন শৌলমারী ইউনিয়নের সভাপতি ও জামায়াতের প্রচার বিভাগ, মোঃ আসাদুজ্জামান বাবুল, শৌলমারী ইউনিয়নের শ্রমিক কল্যাণ সহ সভাপতি ,হামিদুর রহমান মাস্টার ,
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রংপুর মহানগর সেক্রেটারি, বলেন আজ যদি তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন হতো তাহলে এই দিনটা আমাদের দেখতে হতো না,অতি দ্রুত তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে বিশিষ্টজনদের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন, এবং আজকে যারা আপনাদের পাশে থাকার কথা তারা কিন্তু টিয়ার কাবিখা লুটপাট পকেট ভারী করে খেয়ে আচ্ছে। তবে আগামী নির্বাচনে মেম্বার থেকে এমপি পৌযন্ত যেন তির শিমনায় আসতে না পারে, আপনারা সবাই সযাগ থাকবেন, এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সংগঠনের নেতাকর্মীরা নেয়ে নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছে, আমি উপজেলার হত দরিদ্র মানুষের মাঝে শুঁকে দুঃখে সবসময় এভাবে পাশে থেকে কাজ করে যাব ইনশাআল্লাহ