1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
গোপালগঞ্জের ডিবি -র পৃথক ৩ অভিযানে ২৫ কেজি গাজা ২০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১৬৫ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক ৪ খ্রিস্টধর্মাবলম্বীদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নানা আয়োজনে বড় দিন পালিত সাংবাদিকদের সাথে খারাপ আচরণে এসআই ফয়সালকে প্রেসক্লাব থেকে প্রত্যাহার জলঢাকায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নদীতে বাগদা রেনু আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করা নারীরা কালিগঞ্জে ইউপি সদস্যর আকস্মিক মৃত্যু  ২ নং গাড়াদাহ ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদলের আয়োজনে বিশেষ এক কর্মী সভা পৈতিক সম্পত্তির অংশীদার দাবি করে সাত মায়ের সন্তানদের সংবাদ সম্মেলন

মহারশি নদীর স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে- নাজমুল আহসান

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪
  • ১২১ বার পড়া হয়েছে

মোহাম্মদ দুদু মল্লিক,শেরপুর : স্থানীয় জনসাধারণ এবং পানি উন্নয়ন বোর্ডের টেকনিশিয়ানদের মতামতে ভিত্তিতে মহারশি নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে বলে মন্তব্য করেছেন পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের সচিব নাজমুল আহসান। শনিবার (১৯ অক্টোবর) সকালে শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে পাহাড়ি ঢলে মহারশি নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন শেষে তিনি এ কথা বলেন।তিনি আরো বলেন,”আমি এসেছি শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে পানি উন্নয়ন বোর্ডের আওতায় যে বাঁধগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা দেখার জন্য”। স্থানীয়দের মতামত জানলাম। স্থানীয়দের মতামত এবং আমাদের টেকনিশিয়ানদের মতামত নিয়ে এই নদীতে স্থায়ী বেড়িবাঁধ নির্মাণ করা হবে।এসময় পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব এনায়েত উল্লাহ, প্রধান প্রকৌশলী আসাদুজ্জামান, জেলা প্রশাসক তরফদার মাহমুদুর রহমান,নির্বাহী প্রকৌশলী নকিবুজ্জামান খাঁন,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল আলম রাসেল,সহকারি কমিশনার (ভুমি) অনিন্দিতা রানী ভৌমিক, উপজেলা প্রকৌশলী শুভ বসাক, কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার, প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডা: এ.টি.এম ফয়জুর রাজ্জাক আকন্দ,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা রাজিবুল ইসলাম সহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধিগণ উপস্থিত ছিলেন।উল্লেখ,গত ৪ অক্টোবর অবিরাম বর্ষণ আর ভারত থেকে নেমে আসা আকস্মিক পাহাড়ি ঢলে ৪ নদীর পানি বিপদ সীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এতে শেরপুর সদর উপজেলার একাংশ সহ ঝিনাইগাতী,নকলা,নালিতাবাড়ী ও শ্রীবরদী উপজেলা সহ প্লাবিত হয় প্রায় পুরো জেলা। রাক্ষসী এই ঢলে শতশত ঘরবাড়ী,রাস্তাঘাট, বিভিন্ন ফসলের আবাদ,পুকুরের মাছের ব্যাপক ক্ষতি সাধিত হয়। যাহা স্বাধীনতার পরবর্তীতে এমন বন্যা দেখেনি শেরপুরবাসী। এতে সব মিলিয়ে ক্ষতি হয়েছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি