1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
বীরগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ধোবাউড়ায় চুরি হওয়া মহিষ উদ্ধার, চোর চক্রের ৬ সদস্য আটক সাহিত্যিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রাজিয়া খানের প্রয়াণ দিবস আজ শেরপুরে ‘ডপস’ মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত  রহনপুর ইউনিয়ন বিএনপির ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন সভাপতি মনিরুজ্জামান সম্পাদক আজিবুর আশানুরূপ শীত কম রহনপুর হকার্স মার্কেটে নেই ক্রেতা ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত ধামইরহাট” মানব সেবা”সংগঠন পালন করলো ব্যতিক্রমী স্বাধীনতা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সদস্যরা অংশগ্রহণ করায় রূপগঞ্জে সামাজিক সংগঠন কার্যালয়ে আগুন জাতীয় অনলাইন প্রেস কাউন্সিল-এর কমিটি গঠন কল্পে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পরিবর্তন যুব উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ নীলফামারীতে  অন্যের গৃহবধূকে ভাগিয়ে নিয়ে বিয়ে করল শিল্পপতি

বীরগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৭৩ বার পড়া হয়েছে

 

গোকুল চন্দ্র রায়, বীরগঞ্জ দিনাজপুর প্রতিনিধি
২০ অক্টোবর-২০২৪ (রবিবার) দিনাজপুর জেলার বীরগঞ্জ উপজেলার ৩নং শতগ্রাম ইউনিয়নের আত্রাই নদীর (কাশিমনগর) ঘাট হতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলণের দায়ে ভূল্লীর হাটের মোজাম্মেল হক নামের এক ট্রলি ,মালিকের নিকট হতে পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করেছে বীরগঞ্জ উপজেলার ভ্রাম্যমান ম্যাজিষ্টেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) দীপংকর বর্মন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সহকারী কমিশনার (ভূমি) দীপংকর বর্মন প্রতিনিধিকে জানান এই বালুমহলটি সরকারি ডাকের আওতায় না থাকায় এখান থেকে বালু উত্তোলণ অবৈধ, তাই তাকে ২০১০ সালের আইনের ১৫ এর ১ ধারায় পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ বিষয়ে ট্রলি মালিক মোজাম্মেল হক জানান কাশিমনগর গ্রামের ইয়াকুব ও বাবুল কে ট্রলি প্রতি এক হাজার করে টাকা দিয়ে বালু নিয়ে আসি । অনেকদিন থেকেই এই এলাকার একটি চক্র নিয়মিত বালু বিক্রী করে আসছে অকেই বালু নিয়ে যায় তাই আমার ড্রাইভারের কথা মতো টাকা দিয়ে ট্রলি পাঠিয়ে দেই । ড্রাইভার ইয়াকুব ও বাবুলকে টাকা দিয়ে বালু নিয়ে আসে। সরেজমিনে জানতে গেলে এলাকাবাসী জানান এখানে দুটি গ্রুপ বালু বিক্রীর সাথে জড়িত। অভিযুক্ত এক গ্রুপ আরেক গ্রুপকে দায়ী করে। এবিষয়ে কাশিমনগর গ্রামের ট্রলি মালিক ও বালু ক্রেতা শাজাহান আলী জানায় আমি যতদিন বালু নিয়ে আসছি আমার নিকট থেকে ট্রলি প্রতি ফজলু,ইয়াকুব,মজিদুল ১০০০ টাকা করে নিয়েছে। তবে অবৈধভাবে বালু বিক্রয়কারীর হোতা আঃ ছালামের পুত্র ইয়াকুব আলী ও মৃতঃ হাছেন আলীর পুত্র বাবুল ইসলাম সাংবাদিক দেখে বাড়ী থেকে পালিয়ে যায়। মোবাইলে তাদের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করলেও মোবাইলকল রিসিভ করেননি । এলাকাবাসী জানান বালু উত্তোলণের ফলে আমাদের এই এলাকাটি নাদী ভাঙ্গনের কবলে পড়ার যেমন সম্ভাবনা রয়েছে তেমনি পরিবেশেরও চরম ক্ষতি হচ্ছে । এলাকাবাসী এই চক্রটির সাথে জড়িত সকলকে আইনের আওতায় এনে এর সঠিক বিচারের দাবী জানায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি