বিশেষ প্রতিনিধি,
২৩ অক্টোবর ২০২৪ইং বুধবার,
এরা সবাই প্রতারক চক্র ও আবাসিক হোটেলের অন্তরালে দেহব্যবসা পরিচালনা কারী ও ইয়াবা সেবন এবং ব্যবসার সাথে জড়িত এছাড়াও রয়েছে সবুজ নামে লোকটার বিরুদ্ধে বর্তমানে যাত্রাবাড়ি থানায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের হত্যা মামলা যার নাম্বার ৩১/তারিখ ১৮/৯/২৪ এই মেয়েটার নাম আফরোজা আক্তার ছদ্মনাম আঁখি গ্রাম লাদুর চর টিটি বাড়ি নোয়াগাঁও সোনারগাঁও নারায়নগঞ্জ পিতা মৃত্যু আলাউদ্দিন মোল্লা মাতা নুরবানু একমাত্র ছেলে নাম তামিম স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে সে বিভিন্ন পুরুষের কে মধু খাওয়ায় ইয়াবা সেবন ও ব্যবসা দু'টো করে। বিভিন্ন আবাসিক হোটেল এবং ফ্লাট বাসায় গিয়ে দেহব্যবসা করে। সুন্দর চেহারা দিয়ে বিভিন্ন পুরুষের জীবন ধ্বংস করে।যে কোনো জায়গায় দেখা হলে প্রথমে পরিচিতি লাভ করে এরপর তার পরিবারের অসচ্ছল ঘটনা প্রকাশ করে সন্তানের কষ্টের কথা বলে মনের ভিতরে প্রেম ভালোবাসা জমিয়ে তুলে আমাদের মতো অনেক লোক মায়ায় পড়ে যায়। তদ্রুপ মোঃ সাইফুল্লাহ একজন মিডিয়া কর্মী ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী এর সাথে বিগত ৭/১/২০২৪ ইংরেজী তারিখে উওরা ঢাকা বসে পরিচয় হয় এই পরিচয়ের সুত্র ধরে প্রেমে পরিণত হয় এবং মন নেয়া দেয়া মানসিক শারীরিক ভাবে মিলিত হয়ে যায়। এমনকি আফরোজা আক্তার এর বাড়িতে নিয়ে যায় সাইফুলকে তাকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে টাকা পয়সা স্বর্ন মোবাইল কাপড় চোপড় ব্যবসার জন্য থ্রিপিস ছেলের সুন্নাত এ খাৎনা এমনকি বাড়িতে টিওবয়েল বসানোর জন্য নগদ ক্যাশ এবং বিকাশের মাধ্যমে প্রায় এক লাখের উপরে এরপর ঘনিষ্ঠতা বেশি গাঢ়ো হলে পড়ে মায়ের হার্টের চিকিৎসার কথা বলে ধার বাবদ স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে তিন লাখ টাকা নেয় এরপর যখন টাকা দেওয়ার তারিখ আসে তার সব মোবাইল নাম্বার বন্ধ পাওয়া যায় আমি তাদের গ্রামের বাড়িতে গেলে তার চাচাতো ভাই রাসেল এবং সেলিম মেম্বার বলে আপনি ওকে টাকা দিয়েছেন কেন? তখন নিরুপায় হয়ে আমি আফরোজাকে খুঁজে বের করতে চেষ্টা করি।ইতিমধ্যে মিরপুর দশ নাম্বার থেকে সোহাগ নামে এক ভদ্রলোক ফোন দিয়ে বলে আপনি মিরপুর দশ নাম্বারে আসেন আমরা মিমাংসা করে দিব।
পরবর্তীতে মিরপুর দশ নাম্বারে গেলে তাদের সাথে থাকা বেশ কিছু লোক মিলে আমাকে আটকিয়ে তিন লাখ টাকার অরিজিনাল স্ট্যাম্প নিয়ে যায় এবং নগদ ৫০০০০ টাকা। পরবর্তীতে কাফরুল থানায় অভিযোগ দিলে টাকা ৫০০০০ হাজার উদ্ধার করে কিছু টাকা আমাকে দিয়ে তৎকালীন ওসি আমাকে ধমক দিয়ে বলে এখানে আর আসবে না।আমি বাসায় চলে এসে আত্মীয় স্বজনের সাথে পরামর্শ করে মামলা দায়ের করার সিদ্ধান্ত নেই।এর আগে দেখতে পাই যে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে এবং জাতীয় দৈনিক আজকের বসুন্ধরা ও ভোরের অঙ্গীকার পত্রিকায় আফরোজা আক্তার ছদ্মনাম আঁখি কে নিয়ে প্রতারণা ও দেহব্যবসার বিষয় লেখালেখি হচ্ছে। এছাড়া একদিন হঠাৎ করে আমার সাথে দেখা করে বলে সট্যামপ নিয়ে গেছি যদি বাড়াবাড়ি কর তাহলে তোর নামে নারী নির্যাতনের মামলা দিব।এই বলে আমাকে কাবিন নামার একটা নকল কপি ধরিয়ে দেয় এবং বলে যদি বাড়াবাড়ি কর তাহলে আবারও বলে গেলাম নারী নির্যাতন ও ধর্ষণের মামলা দিব। বর্তমানে এর মামলা আদালতে চলমান। এরপরও সে নিজে এবং বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে আমাকে হত্যা করবে নয়তোবা বিভিন্ন মামলায় জড়িয়ে দিবে অন্যথায় মামলা তুলে নিতে হবে।এর বিরুদ্ধে এই বিষয়ে জিডি করেছিলাম হাজির হয়ে এখন বিভিন্ন ইন্টারনেট নাম্বার দিয়ে নিজে ও বিভিন্ন লোকের মাধ্যমে স্বামী, ভাসুর,দেবর ইত্যাদি পরিচয় দিয়ে হুমকি দিচ্ছে। যেহেতু ভূয়া কাবিন নামা ধরিয়ে দিচ্ছে সেক্ষেত্রে তবু আমি তাকে আমার স্ত্রী হিসাবে মেনে নিয়ে সংসার করতে চাই অন্যথায় সে টাকা নিয়েছে স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করে নগদ ক্যাশ এবং বিকাশের মাধ্যমে এই সমস্ত টাকা পয়সা ফেরত দিবে এবং ভূয়া কাবিন নামা ধরিয়ে দেওয়ার জন্য প্রতারণা করার জন্য শাস্তি দাবি করছি। এদিকে আওয়ামী লীগের সময় আওয়ামী লীগের দালালি করছে যারা তাদের মাধ্যমে চলেছে এখন উওরায় যুবদল কর্মী পরিচয় খাইরুল আলম সুমন বাসা টঙ্গী দেওড়া এস এম জাহাঙ্গীর আলম এর রাজনীতি করে এই পরিচয় আমাকে ফোন দিয়ে বলছে আঁখির মামলা তুলে নেন সে আমার আত্মীয়। আবার আর একজন ইমু আইডীতে আমার সাথে এড হয়ে সে পরিচয় দিচ্ছে সে আফরোজা ছদ্মনাম আঁখি এর স্বামী আমি যদি আফরোজাকে ডিস্টার্ব করি আমার নামে মামলা দিবে এমনকি সে তারেক জিয়া ও ফজলুল হক মিলন ভাইয়ের ছবি পাঠিয়ে মেসেজে লিখছে সে ফজলুল হক মিলন ভাইয়ের ভাতিজা। তার মানে কি বিএনপি এখনি ক্ষমতায় আসল নাকি ফজলুল হক মিলন ভাইয়ের নাম ভাঙ্গিয়ে কেউ প্রতারণা শুরু করল। আফরোজা আক্তার এর চলমান মামলা ১৩৭/২৩ ধারা ৪০৬/৪২০/৫০৬/৩৪ ঢাকা সি এম এম কোর্ট বাদী মোঃ সাইফুল্লাহ
মামলা ৩৬৪/২৩ সি এম এম কোর্ট মাগুরা।বাদী মাসুদ রানা এটাও প্রতারণা এছাড়া জিডি করা আছে।এর আগে আফরোজা আক্তার আঁখি যাত্রাবাড়ি ঢাকা পূবাইল গাজিপুর থানায় ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হয়েছে।রনি, সালাম, শহীদ, সবুজ ও আলামিন এরা সবাই আঁখির স্বামী পরিচয় দিয়েছে বর্তমানে আলামিন কে স্বামী পরিচয় দিয়ে হুমকি ধামকি দিচ্ছে দুইজনে মিলে।
সবুজ এবং আঁখি মিরপুর দশে শাহ আলী মার্কেটের পিছনে নিয়ে অপমান জনক ভিডিও ধারণ করে বিভিন্ন স্যোশাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেয় আফরোজা ওরফে আঁখি এর চাচাতো বোন বিলকিস তার ফোনে আমাকে জানিয়ে দেন এছাড়া সবুজের ম্যানেজার রহমান এবং জামাল নামে এক ব্যক্তি আমার ফোনে ফোন দিয়ে স্বীকৃতি দেয় যা আমি রেকর্ড করে রেখেছি।
আফরোজা আক্তার আঁখি একে সবাই চিনে টিটুর বৌ আঁখি নামে এর মোবাইল নাম্বার 01826023888/01311300715/01767275475 bikas personal/01770094375/01977066361/01306856507
Alamin 01988391134