বিস্তারিত ডেক্স রিপোর্ট
বিএনপি’র বিল্লাল বাহিনীর হাতে সাধারণ হকারের জিন্নি
১। ইনসান (৩০), পিতা-সহিদুল্লাহ মোল্লা, সাং-জালকুড়ি, দেলপাড়া, থানা-ফতুল্লা জেলা-নারায়নগঞ্জ, মোবা-০১৮৪৮-০৯৩৫০৬, ০২। বিল্লাল হোসেন আকন (৪০), পিতা-আব্দুল গফুর মাতা-মারুফা খাতুন সাং-আলগী বাজার, থানা-হাইমচর জেলা-চাঁদপুর বর্তমান-নবী উল্লাহ নবীর বাড়ীর সামনে, নবীনগর, দক্ষিন যাত্রাবাড়ী থান্য যাত্রাবাড়ী ঢাকা মোবা-০১৬৭৭-৪৯৩৯৬৪ ০৩। উজ্জল (৩০), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-অজ্ঞাত, সাং-সাইনবোর্ড পাসপোর্ট অফিসের পেছনে থানা-সিদ্দিগঞ্জ, জেলা-নারায়নগঞ্জ, মোবা- ০১৯৩৯-৫৩০৮৯৯ ০৪। মোঃ জসিম (২৮), পিতা-অজ্ঞাত, সাং-জিপিও থানা-পল্টন মডেল, ঢাকা জেলা-নারায়নগঞ্জ মোবা-০১৮৩৬-৮৪৭২৫৫, ০৫। রোবু (২৮) পিতা-সহিদুল্লাহ মোল্লা, সাং- জালকুড়ি, দেলপাড়া, থানা-ফতুল্লা জেলা-নারায়নগঞ্জ, মোবা-০১৯৭৭-২৩৮০২২, ০৬। পিচ্চি রাসেল (২৫), ০৭) রহিম (২৮), মোবা-০১৬৩৬-০৩০০২০, ০৮। জসিম (৩০) (দাড়িওয়ালা), সাং-ফকিরাপুল থানা-মতিঝিল, ঢাকা, মোবা-০১৮৩৬-৮৪৭২৫৫, ০৯। সবুজ (২৫), (সরবতে দোকানদার), সাং-শনি আখড়া, থানা-যাত্রাবাড়ী, ঢাকা, ১০। তুহিন (২৬), পিতা-মোঃ হাবিব সাং-১১। মোটা ফারুক (৪০), মোবা-০১৭৮১-৩৩৩৮০৫, ১২। রাকিবুল রাসেল (২৯), মোবা-০১৯৪৯-৩২০০২৪ সহ অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমি দীর্ঘদিন যাবত পল্টন মডেল থানাধীন জিপিও এর সামনে ফুটপাতে ব্যবসা করতেছি। ১নং ও ২নং বিবাদী আমি সহ আশপাশের দোকান তুলে দিয়ে তার মনোনীত লোক বসানোর জন্য আমাদের দোকান ছেড়ে দিতে বলে এবং বলে যে জিপিও এর সামনে ব্যবসা করতে হলে তাদেরকে এককালীন দোকান প্রতি নগদ ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ) টাকা হিসেবে চাঁদা দিতে হবে। না দিলে আমাদের সকল দোকান তুলে দেবে। ইং- ২৭/১০/২০২৪ইং তারিখ সন্ধা অনুমান ০৭.৩০ ঘটিকার সময় আমি পল্টন মডেল থানাধীন জিপিও এর সামনে ফুটপাতে ছিলাম। এমন সময় ১নং বিবাদী তাহার সঙ্গীয় ২নং হইতে ৮নং বিবাদীসহ অজ্ঞাতনামা আরো ১০/১২ জন সহ অবৈধভাবে দোকানের সামনে আসে এবং ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা চাঁদা দাবী করে এবং বলে এখনই দিতে হবে না দিলে সে দোকান অন্যলোককে দিয়ে দিবে। আমি সহ অন্যান্য দোকান চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে বেলাল আমার উপর ক্ষীপ্ত হইয়া তাহার সঙ্গীয় সহ আমার উপর চড়াও হয়। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালি দিতে থাকে এবং কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই ১নং বিবাদী তাহার হাতে থাকা লোহার রড দ্বারা আমার হাটু সহ শরীরে বিভিন্ন অংশে উপযুপরি আঘাত করতে থাকে। ২নং হইতে ৮নং বিবাদীগণ তাহাদের হাতে থাকা মোটা বাশের লাঠি, হকিস্টিক দ্বারা আমার হাত পাও সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করতে থাকে। বিবাদীদের দেয়া আঘাতের ফলে আমার শরীরের বিভিন্ন অংশে নীলা ফুলা জখম প্রাপ্ত হই ও রক্তাক্ত জখম প্রান্তে হই। আমি প্রায় অজ্ঞান হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পরি এবং ডাক-চিৎকার দিতে থাকি। আমার ডাক- চিৎকারে আশপাশের লোকজন দ্রুত আগাইয়া আসে বিবাদীদের হাত হইতে আমাকে উদ্ধার করে। তখন বিবাদীরা দ্রুত ঘটনাস্থল হইতে দ্রুত সড়ে পরে এবং আমাকে হুমকী দিয়ে বলে আমি যেন তাদের চাহিদমতে চাঁদার টাকা রেডি রাখি। অনথয় আমাকে জানে মেরে ফেলবে। উপস্থিত লোকজনের আমাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য দ্রুত ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়া যায়। হাসপাতালে আমার পায়ে ব্যান্ডেজ লাগে। উল্লেখ্য ১নং বিবাদী ২নং বিবাদী প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় জিপিও ও বায়তুল মোকাররম লিংক রোডের মাথায় দখল চাঁদাবাজী করিয়া বিপুল পরিমান টাকা জোড় পূর্বক নিয়ে নেয় যার ভিডিও ফুটের রহিয়াছে যাহার ঘটনার বিবরণ দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করে। এমতাবস্থায়, বিবাদীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন একান্ত প্রযোজন। ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসা গ্রহন শেষে পরিবারের সহিত আলোচনা করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে