গত ৩০-১০-২০২৪খ্রিঃ বুধবার দৈনিক সময় সংবাদ পত্রিকায়, ১০১ সংখ্যায় প্রকাশিত সংবাদের শিরোনামঃ-নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে অভিনব পদ্ধতিতে চলছে চ্যানেল ফ্রী ভোগান্তিতে গ্ৰাহক । যে কারণে নিউজ টি প্রকাশ হয় । উক্ত পত্রিকার প্রতিবেদক কে অভিযোগ করেন। বেবী আক্তার ,পিতাঃ- মফিজ উদ্দিন ,সাং-টাওয়াদী পোষ্টঃ-নরসিংদী সরকারি কলেজ- ১৬০২ থানাওজেলাঃ-নরসিংদী। এই মর্মে অভিযোগ করেন তিনি নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে এসে পূর্ণ প্রদান পাসপোর্টের আবেদন করেন তারিখ ছিলঃ -০৩-০৮-২০২২ইং
ডেলিভারী তারিখ ছিলঃ-২৯-০৮-২০২২ইং
প্রায় দুই বছর যাবত পাসপোর্ট করে হয়রানি ও ভোগান্তির ,শিকার হচ্ছেন ।
উপর তালা থেকে নিচতলার আনসার ও পাসপোর্ট অফিসের সকল কর্মচারী কর্মকর্তাদের দারে দারে ঘুরছেন। তবুও তিনি তার আবেদনকৃত পাসপোর্টটি পাইতেছেন না । ২৬ হাজার টাকা নেয় বেবী আক্তারের কাছ থেকে উক্ত পাসপোর্ট এর জন্য । এই বিষয়ে পাসপোর্ট অফিসের উপ-পরিচালক মোঃ জামাল হোসেন ডিডি স্যারের সাথে উক্ত পত্রিকার সাংবাদিক সাক্ষাৎ করতে চাইলে অপরগতা প্রকাশ করেন আনসারের মাধ্যমে । গত ৩০-১০-২০২৪ইং বুধবার দৈনিক সময় সংবাদ পত্রিকায় প্রকাশিত হয় ।উক্ত নিউজটি হলে উক্ত প্রতিবেদক ও বেবি আক্তার কে ,বিষয়টি কি জানতে, বর্তমান উপ পরিচালক নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের দায়িত্ব প্রাপ্ত স্যার জনাব গাজী মাহমুদুল হাসান । প্রতিবেদকের সাথে প্রথমে কথা বলেন ও শোনেন নিউজ কেন করছেন এই বিষয়ে কথা বলেন। দ্বিতীয়তে বেবি আক্তারের কি অভিযোগ ছিল। স্যার উভয়ের বক্তব্য অতি মনোযোগ ধৈর্য সহকারে শুনেন । বেবী আক্তারের আবেদন কৃত কাগজ গুলি দেখেন । পৃবের পার্সপোর্টের প্রদর্শীত নাম,পিতার নাম,মাতার নাম, জন্ম তারিখ
সব পরিবর্তন করতে হবে। বিভিন্ন তদন্তের রিপোর্টের প্রেক্ষিতে দেরি হয়। ঐ সব তদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত পাসপোর্ট প্রিন্ট বা অনুমোদন দেওয়া যায় না । অফিসের নিয়ম অনুযায়ী । অভিযোগকারী বেবি আক্তার পাসপোর্ট এর জন্য অফিসে কোন টাকা লেনদেন করেন নাই । যা নিয়মের বহির্ভূক্ত না । পাসপোর্ট অফিসের সামনে শিপু কম্পিউটারের মাধ্যমে টাকা লেনদেন করে । এতে প্রমাণিত হয় শিপু কম্পিউটার । বেবি আক্তারের কাছ থেকে উক্ত সংশোধনীয় পাসপোর্ট এর জন্য একটি সাধারণ আবেদন করেন । আবেদনের জন্য ব্যাংক ড্রাফের ৫,৭৫০ টাকা জমা দেন । বেবি আক্তারের কাছ থেকে শিপু কম্পিউটার । কত টাকা নিল ,কত টাকা দিল, পাসপোর্ট অফিস জানার বিষয় না। নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস এর জন্য দায়ী নয় । তবে পাসপোর্ট অফিসের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগগুলি মিথ্যা ও বানোয়াট বলে অভিযুক্ত হয় । তৎকালীন উপ-পরিচালক-মোঃজামালহোসেন স্যার বদলি হয় । তাং-২০-১০-২৪ইং
তারপরই বর্তমান যোগদান করেন উপ-পরিচালক জনাব গাজী মাহমুদুল হাসান সাহেব আমাদের কি বলেন । গ্রাহকের যে কোন অভিযোগ থাকলে আমার কাছে চলে আসবেন । ইনশাআল্লাহ আমি সমাধান করে দিতে চেষ্টা করব।বেবী আক্তারের পাসপোর্টটি পাইতে স্যার সর্বাত্মক সহযোগিতা করবেন বলে আশ্বাস দেন ও গঠনমূলক যুক্তিসঙ্গত আলোচনা মাধ্যমে নিষ্পত্তি করেন ধন্যবাদ সবাইকে ।
নিবেদক
গাজী মাহামুদুল হাসান
উপ পরিচালক
নরসিংদী আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস
নরসিংদী।