1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া ও তার সংঘ বাঙ্গরা মিলে আখিনুর আক্তার স্বর্ণাকে প্রাণ নাসের হুমকি - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শনিবার, ১১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৪:৫৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
ভালুকায় ছিন্নমূল ও শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেন (পিপি) অ্যাডভোকেট আনোয়ার আজিজ টুটুল দেবীনগর ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত আইন শৃংখলা বিষয়ক সচেতনতা সৃ্ষ্টিতে আশাশুনি পুলিশের বিশেষ মহড়া ধামইরহাটে ফসলি জমি কেটে পুকুর খনন করায় এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিলেন ইউএনও মুক্তি সংগ্রামের সকল শহীদের স্মৃতির প্রতি ভোলায় শ্রদ্ধা নিবেদন করলো- বাংলাদেশ ছাত্র ফেডারেশন “রংপুরে বিএনসিসি’র এক্স ক্যাডেটস্ মিলনমেলা-২০২৫ অনুষ্ঠিত” গোপালগঞ্জে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে  দুর্ঘটনায় নিহত- ২ শিবগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন  আপন’র সাধারণ সম্পাদকের পিতার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত বিট-পুলিশ এর উঠান বৈঠক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত কালিগঞ্জ উপজেলা জাসাসের কমিটি বর্ধিত হয়ছে

আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া ও তার সংঘ বাঙ্গরা মিলে আখিনুর আক্তার স্বর্ণাকে প্রাণ নাসের হুমকি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৬ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ মাহাবুব আলম
রিপোর্টার

আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া ও তার সাঙ্গ পাঙ্গরা মিলে আখিনুর আক্তার স্বর্ণাকে প্রাণ নাসের হুমকির প্রতিবাদে প্রতিবাদ জানিয়ে মানববন্ধন করেন ঢাকা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে হুমকি দাতাদের নাম।,
আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া ,
শাহজাহান ভূঁইয়া ,ইব্রাহিম ভুইয়া ,লিয়াকত ভুইয়া
শিয়াব ভুইয়া ,হাবিব,ওহিদ ভুইয়া ,সাহিদ ভুইয়া ,সাবাজ ভুইয়া ,সবাই দুই নম্বর ওয়ার্ড মিঠাম ইন কিশোরগঞ্জ।
বিগত ৩১/৫/২০২৪ ইং আমার স্বামী কামাল হোসেন ভূঁইয়া মৃ*ত্যু বরণ করেন। স্বামীর মৃ*ত্যুর পরে উত্তরাধিকার সূত্র এবং আমার শুশুর বাড়ির সবার অনুমতি সাপেক্ষে আমার স্বামীর সমস্ত দায় দায়িত্ব ও দেখাশোনা দায়িত্ব পালন করিয়া আসিতেছে। হঠাৎ করে উত্তর এক নং আসামী আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া সম্পর্কে আমার চাচাতো শুরুর। আমার স্বামী ও শুকুরের কিছু জমিজমা দেখাশোনা করতে গেলে সে আমার পর্যায়ে এলাকার লোকজন নিয়ে আমাকে প্রানে মেরে ফেলার চেষ্টা করে আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকে এলাকায় সব অবৈধ কাজকে বৈধ ঘোষণা করা,খুন,হত্যা ,মানহানী এমন কোন কাজ নেই যে সে করে না শুধু তাই না তার কিছু লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে এলাকায় গুন্ডামী করে বেড়ায় এলাকার ফুটপাত, বাজার, কমিটি মসজিদ কমিটি, টেন্ডার জালিয়াতি,পানি সেচপ্রকল্প, মাছের প্রজেক্ট, রাস্তাঘাটের টেন্ডার এমনকি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব সহ সব কিছুইতে এককভাবে দায়িত্ব পালন করে আসিতেছে। আমার জানামতে তার বাবা ও চাচা রাজাকার ছিলো।সে নিজেই এক জন খুনি। এলাকার মানুষকে বিভিন্ন মামলায় ফাঁসানো তার কাজ কারন সে একজন এলাকার ত্রাস । আমাকে মামলায় ফাঁসানোর জন্য নিজের আপন দুই ভাতিজাকে হাত,পা, কেটে হাসপাতালে ভর্তি করেন সে আমার কাছে সেচ প্রকল্পের ট্রান্সফরমার তার লোকজন নিয়ে ভেঙে দিয়েছে।তার বাস্তব প্রমাণ হলো এলাকার রানিং চেয়ারম্যান। শুধু তাই নয় এলাকার আর একজন মেম্বার রয়েছে তার মধ্যে । এতো এবং আমি মোছাঃ আমিনুর আক্তার স্বর্ণা তার ভয়ে প্রতিনিয়ত দুশ্চিন্তায় আছি।সে আমাকে মেরে ফেলতে শত শত মানুষের সামনে প্রকাশ্যে হূমকি দেয় বিগত কয়েক দিন আগে সে আমার কাছে দশ লক্ষ টাকা চাঁদা দাবি করে।তার লোকজন আমার গোলায় থাকা দুই ভরি স্বর্ণ লুট করে নিয়ে যায় সব সময় তার লোকজন আমাকে নজরদারিতে রাখে।
আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে ন্যায় বিচার ও প্রাণে বেঁচে থাকার অধিকার চাচ্ছি, এবং সে সাথে উক্ত লোকজনকে আইনের আওতায় এনে বিচারের জোর দাবি জানাচ্ছি।

আলতাব উদ্দিন ভূঁইয়া ও তার সংঘ বন্ধুরা মিলে
দেখাশোনা করতে গেলে সে আমার পর্যায়ে এলাকার লোকজন নিয়ে আমাকে যে প্রাণে মেরে ফেলার উদ্দেশ্য তেড়ে আসেন। সে এলাকায় বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থেকে এলাকার সব অবৈধ কাজকে বৈধ ঘোষণা, খুন, হত্যা, মানহানি, ডাকাতিসহ এমন কোনো কাজ নেই যে সে করে না। শুধু তাই নয়, তার কিছু লাঠিয়াল বাহিনী দিয়ে এলাকায় গুন্ডামি করে বেড়ায়। এলাকার ফুটপাত, বাজার কমিটি, মসজিদ কমিটি, টেন্ডার জালিয়াতি, পানি সেচ প্রকল্প, মাছের প্রজেক্ট, রাস্তাঘাটের টেন্ডার এমনকি চেয়ারম্যানের দায়িত্ব সহ সবকিছুতে এককভাবে হস্তক্ষেপ করে আসিতেছে।

আমার জানা মতে, তার বাবা ও চাচা রাজাকার ছিলেন। তারপরও কেউ তার বিরুদ্ধে অন্যায় করলে কোনো অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পারে না। সে নিজেও একজন খুনি। এলাকার সর্বস্তরের মানুষ তান নাম শুনলে আঁতকে উঠে। কারণ সে এলাকার ত্রাস। তার মতের বিরুদ্ধে কেউ গেলে তার নামে নারী সহ বিভিন্ন এলাকার দুর্ঘটনার মামলা তাদের নামে চাপিয়ে দেয় ও মোটা অংকের চাঁদা দাবি করেন। তারপর হয়রানি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেন। আমাকে মামলা দিয়ে ফাঁসানোর জন্য তার নিজের আপন ২ ভাতিজাকে হাত এবং পা কেটে হাসপাতালে ভর্তি করেন। আমার স্বামীর একটি পানি সেচ প্রকল্পের ম্যানেজার ছিলেন যার দায়িত্ব এখন আমি পালন করিতেছি ওই সেচ প্রকল্পের ৩টি ট্রান্সফারমার তার লোকজন দিয়ে ভেঙে দিয়েছে। যাতে করে আমি উক্ত প্রকল্প চালাতে না পারি। উক্ত বিষয়টি নিয়ে এলাকার মানুষ অবগত আছেন।

তার বাস্তব প্রমাণ হলো এলাকার বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কাশেম তার কথার অবাধ্য হওয়ায় তাকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে আসছে এবং নারীঘটিত মামলায় তাকে ফাঁসিয়ে দিয়েছে। শুধু তাই নয়, এলাকার আরও একজন মেম্বার রয়েছে- তাকেও নারীঘটিত মামলায় ফাঁসানো হয়েছিল। সে দীর্ঘদিন জেল খেটে বর্তমানে বাড়িতে অবস্থান করছেন।

অতঃপর মোছাঃ আখিনুর আক্তার স্বর্না তার ভয়ে প্রতিনিয়ত দুশ্চিন্তায় আছি- না জানি কখন সে আমাকে মেরে ফেলেন এবং শত শত লোকের সম্মুখে আমার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিয়েছে- আমাকে মেরে টুকরা টুকরা করে নদীতে ভাসিয়ে দিবেন। তার কারণ বিগত কিছুদিন আগে গোপনভাবে আমার কাছে ১০,০০,০০০/- (দশ লক্ষ) টাকা চাঁদা দাবি করে এবং রাতি বেলায় তার কিছু লোকজন আমার গলায় থাকা ২ ভরি ওজনের একটি চেইন ছিনিয়ে নিয়ে যায়। সব সময়ই তার লোকজন আমাকে নজরদারিতে রাখে। তার কথা আমি না শুনলে সে আমার স্বামী বাড়িতে আমাকেই থাকতে দিবে না। বর্তমানে নিজের জীবন থেকে শুরু করে সব সময় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। না জানি কখন সে আমাকে প্রাণে মেরে ফেলায়।

আমি আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে ন্যায় বিচার ও প্রাণে বেঁচে থাকার অধিকার চাচ্ছি এবং সেই সাথে উক্ত বিবাদীগণকে আইনের আওতায় এনে বিচারের জোর দাবি জানাচ্ছি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি