1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
আবহমান গ্রামবাংলার ঐতিহ্য ছনের ঘর এখন বিলুপ্তির পথে - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে ভেজাল সার ও কীটনাশক জব্দ নরসিংদীর,শিবপুর পুটিয়া কামারগাঁও অবৈধ মবিল কারখানা জব্দ মালিক গ্রেপ্তার ঠাকুরগাঁও এর সিনিয়র সাংবাদিক শাহীন ফেরদৌসের মৃত্যু গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ওড়াকান্দি ঠাকুর বাড়িতে ছাত্র-যুব মতুয়া মহাসংঘের মহাসম্মেলন বাগেরহাটে ফেনসিডিল ও বিদেশী মদসহ যুবক গ্রেফতার মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার আটিগ্রাম ইউনিয়নে বিএনপি নেতৃবৃন্দের সহায়তায় ১ টি ভেকু ও ৩ টি ট্রাক আটক বাগেরহাটে পৌর জামাতের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম মডেল স্কুল’র বার্ষিক পুরস্কার বিতরণীয় ও ফলাফল প্রকাশ কাউখালী উপজেলা শ্রমিক দলের সহ-সভাপতিঃ শফিক কোম্পানির গুরুতর বাইক এক্সিডেন্ট দেখতে ছুটেযান দলের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীগন ভাঙ্গুড়ায় জামায়াতের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

আবহমান গ্রামবাংলার ঐতিহ্য ছনের ঘর এখন বিলুপ্তির পথে

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৩০ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মুকিম উদ্দিন জগন্নাথপুর প্রতিনিধি

একসময় গ্রামের প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় দেখা যেত ছনের ঘর। এসব ছনের ঘর ছিল স্বাস্থ্যসম্মত।
দুই দশক আগেও সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলাসহ বিভিন্ন স্থানে গরীব ও মধ্যবিত্তদের ছনের চালা ঘর দেখা গেছে। বিত্তবানদের বাড়িতে নির্মাণ করা হতো ছনের কাচারি ঘর বা বৈঠকখানা।
স্থানীয়রা জানান, আগে গ্রামের প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই সুন্দর ছাউনির পরিপাটি ছনের ঘর ছিল।

ঘরের দেয়াল, বেড়া তৈরিতেও অনেক সময় ছন ব্যবহৃত হতো। প্রতি বছর শুষ্ক মৌসুমে ছন সংগ্রহ করে শ্রমিক লাগিয়ে ঘরের ছাউনি দেওয়া হতো। এগুলো ছিল গ্রামীণ ঐতিহ্য। কেউ কেউ ছন কেটে শুকিয়ে ভার বেঁধে বাজারে নিয়ে বিক্রি করতেন। গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠত ছনখলা। সেখানে ছনের অভয়ারণ্যের পাশাপাশি দেশীয় বিভিন্ন প্রজাতির পাখির আবাসস্থলও ছিল। ছনের চালার মধ্যে চড়ুই পাখিও বাসা বাঁধত। স্থানীয়দের মতে, ছনের চালা ঘর ছিল খুবই স্বাস্থ্যসম্মত।

সম্প্রতি জগন্নাথপুর উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, এখন ঐতিহ্যের ধারক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে কয়েকটি ছনের ঘর। তবে ছনের ঘরে মৌসুমের পরিবর্তনের সঙ্গে আবহাওয়া পরিবর্তন হয়, যা আরামদায়ক। ছনের চালার ঘরগুলো আরামদায়ক ও স্বাস্থ্যসম্মত। গরমের সময় দিনের বেলাও ঘরে ঘুমানো যেত অনায়াসে। এখন গ্রামের বাড়িতে ছনের ঘর দেখাই যায় না। তবে বিত্তবান ও শৌখিন কেউ কেউ এখনও ঐতিহ্য ধরে রাখতে বাড়িতে ছনের ঘর তৈরি করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি