তালাত মাহামুদ বিশেষ প্রতিনিধি।
নরসিংদীর পলাশ উপজেলার পারুলিয়া চক গ্ৰামে । ২৮/১০/২০২৪খ্রিঃ-তারিখ – সন্ধ্যা – ০৫:৪৫ ঘটিকার সময় ।বে আইনি জনতা বদ্ধে আবদ্ধ হইয়া পূর্ব পরিকল্পিতভাবে ছোড়া,রামদা,দা,চাপাতি সহ, দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হইয়া ।
বসত বাড়িতে অনাদিকার প্রবেশ করিয়া , শান্তা আক্তার (২৪) কে এলোপাতাড়ি ভাবে মারপিট করতে থাকিলে , ছোটভাই মোঃ শাহীন রিকাবদার (২২) এগিয়ে আসলে বোন কে মারপিট করিতে নিষেধ করিলে ১। মোঃ হাবিব ওরফে (মুন্না)(২৮) হাতে থাকা ছোড়া দিয়া ছোট ভাই শাহীন কে, হত্যার উদ্দেশ্যে পিঠে ছুরি দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত ও জখম করে।২। হাসিব আহমেদ উরুফে হিমু(২০) হাতে থাকা রামদা দিয়ে ছোটভাই শাহীন , কে হত্যার উদ্দেশ্যে মাথা লক্ষ্য করিয়া কোপ মারিলে সে সরে গিয়ে ডান হাত দিয়ে ফিরাইলে তাহার ডান হাতের কব্জির উপরে লাগিয়া গুরুতর কাটা রক্তাক্ত জখম হয়।
শান্তা আক্তারের ছোট ভাই শাহীন কে বাঁচাতে এগিয়ে আসে
তাদের বড় ভাই মোঃ শামীম (২৮) সামনে আসিলে ,সবাই মিলে তাকে এলোপাতাড়ি ভাবে মারপিট করিয়া শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে। তাদের ডাক চিৎকার শুনিয়া আশেপাশে থাকা লোকজন আগাইয়া আসিলে । প্রকাশ্যে খুন জখমের হুমকি প্রদান করিয়া ঘটনা স্থল হইতে চলিয়া যায় । আরো যানা যায় যে,
স্থানীয় লোকজন দের সহায়তায়
তাদেরকে উদ্ধার করে ।নরসিংদী জেলা হাসপাতালে নিয়া গেলে ,ছোট ভাই শাহীন কে কর্তব্যরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। ঢাকা মেডিকেল কলেজে চিকিৎসা শেষে ছোটভাই শাহীন কে নরসিংদী জেলা হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমান নরসিংদী জেলা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভর্তি আছে। মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে হাসপাতালের বেডে। বিষয়টি পরিবারের লোকজন ও স্থানীয় গন্য মান্য লোকজনের সাথে আলোচনা করিয়া যানা যায়। উক্ত বিষয়ে একটি এজাহার ভুক্ত মামলা হয়েছে । শান্তা আক্তার(২৪)এর সহিত মোঃ হাবিব ওরফে মুন্না (২৮) প্রেমের সম্পর্ক হয় (০৫ ) পাঁচ বছর পূর্বে, ইসলামীক শরিয়ত মোতাবেক বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয় । দাম্পত্য জীবনে মাশরীফ আহমেদ (৩)বছরের একজন ছেলে সন্তান আছে। বিবাহের পর হইতে ১। মোঃ হাবিব ওরফে মুন্না বিভিন্ন মাদক,মদ, গাঁজা, ইয়াবা , সেবন ও ব্যবসায় জড়িত হয়ে পরে , পরকিয়ায় লিপ্ত হয়, প্রতিবাদ করিলে দাম্পত্য জীবনে নেমে আসে অশান্তি। উপরোক্ত সবাই শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার নির্যাতন করতঃ সহ্য করতে না পারিয়া । বিগত ০৮ মাস পূর্বে আদালতের মাধ্যমে,তালাক প্রদান করে শান্তা আক্তার। বিভিন্ন সুত্র জানায় যে ,তারা স্থানিয় প্রভাব শালী ও আওয়ামী লীগের ছত্রছায়ায় বীর দর্পে ক্ষমতার
দাপটে এই সব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। উক্ত মামলা হওয়ার পড়ে ও শান্তা আক্তারের বাড়ীতে গিয়ে হামলা করে । ককটেল বোমা ফুটিয়ে পরিবেশ ও এলাকায় আতঙ্কিত করে তুলে ।
অস্ত্র দেখিয়ে হুমকি প্রদান করে
মামলা তুলে নেওয়ার জন্য ,প্রাণ নাশের কথা বলে । ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে । এখন ও আসামি
পুলিশ ধরছে না । তাদের ভয়ে
বাড়ি ঘড় ছেরে পালিয়ে বেড়াচ্ছে।
অসহায় ভুক্তভোগী শান্তা আক্তারের পরিবার এখন মানবেতর জীবনযাপন করছে। অনতিবিলম্বে তাদেরকে গ্ৰেফতারের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী পরিবার ।