1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
‘বিডিআর বিদ্রোহে দীর্ঘ কারাবাসকারীদের মুক্তি দেওয়া হোক’ - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বুধবার, ০১ জানুয়ারী ২০২৫, ০৬:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
নড়াইলে ডিবি পুলিশের অভিযানে বিশ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ একজন গ্রেফতার নতুন বছর উপলক্ষে দেশবাসীকে অগ্রিম শুভেচ্ছা, শ্রী মিশুক চন্দ্র ভুঁইয়া ছৈয়দুর রহমান-আনোয়ারা বেগম ফাউন্ডেশনের শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ “শিশু কানন আমার স্বপ্নের ঠিকানা” এর প্রতিটি শিক্ষার্থী আমার সন্তান : পরিচালক রুহুল আমিন শ্যামনগরে সড়ক দখল এখন মোটরসাইকেল পার্কিংয়ে নোয়াখালীতে সৌদি প্রবাসীকে মিথ্যা মামলা জড়িয়ে হয়রানির অভিযোগ পাওয়া যায় পুলিশ প্রধানের কাছ থেকে সাভার থানার ওসি জুয়েল মিঞা সমাজসেবামূলক কার্যক্রমে স্মৃতি পুরস্কার ২০২৪ পেলেন গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প ২০২৪ কে বিদায় জানাতে এবং ২০২৫ কে বরণ করে নিতে মানুষের ঢল কলকাতা জুড়ে ৭৩ বোতল বিদেশি মদ উদ্ধার ও ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৫

‘বিডিআর বিদ্রোহে দীর্ঘ কারাবাসকারীদের মুক্তি দেওয়া হোক’

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৫০ বার পড়া হয়েছে

 

মারুফ সরকার, রিপোর্টার :
বিডিআর বিদ্রোহের কারণে যারা দীর্ঘ কারাবাস করেছেন তাদেরকে মুক্ত করে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন অর্থনীতিবিদ ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় সংঘটিত পরিকল্পিত নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পুনঃতদন্তের মাধ্যমে শহীদ সেনা পরিবারের সদস্যদের পুনর্বাসনসহ প্রহসনের বিচারে অভিযুক্ত ও চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের সুযোগ সুবিধাসহ চাকরিতে পুনর্বহাল এবং জেলবন্দি বিডিআর সদস্যদের মুক্তির দাবিতে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ‘৬৪ জেলার ক্ষতিগ্রস্ত বিডিআর-২০০৯’ এর ব্যানারে অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়।

ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের পর শত শত বিডিআর সদস্য আটক করা হলো। কিন্তু যারা আসল ষড়যন্ত্রকারী তারা বাইরে রয়ে গেলো। আসল ষড়যন্ত্রকারীদের না ধরে নিরীহ সৈনিকদের যারা হয়তো অনেকে ভুল পথে পরিচালিত হয়েছে, আবার অনেকে হয়তো নির্দোষ তাদের গ্রেফতার করা হলো। আমি দাবি জানাবো— বর্তমান সরকারের কাছে যে, সত্যিকারের ষড়যন্ত্রকারী যারা তাদেরকে যেন বিচারের আওতায় আনা হয়। এর পাশাপাশি আমি বলবো, ঘটনা ঘটেছে ২০০৯ সালের, এরমধ্যে ১৫ বছর হয়ে গিয়েছে। বিচারাধীন অবস্থায় জেলখানায় অনেকের মৃত্যু হয়েছে, আর কেউ কেউ হয়তো ছাড়া পেয়েছেন সাজা মওকুফ করার পর। এখনো ৮০০ অধিক সৈনিক জেলে আটক আছেন। আমার মনে হয় একজন মানুষ হিসেবে এবং মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে ঘটনাটা দেখলে এর সমাধান খুব একটা কঠিন না।

তিনি বলেন, এই যে যারা ২০০৯ সাল থেকে আজকে পর্যন্ত কারাগারে আছেন তারা যদি দোষী হয়ে থাকেন, তাদের শাস্তি ভোগ করা হয়ে গিয়েছে। আর যদি নির্দোষ হয়ে থাকে তাহলে তো তাদের প্রতি চরম অন্যায় করা হয়েছে। তাদের সন্তানদের প্রতি অন্যায় করা হয়েছে, তাদের পরিবারের প্রতি অন্যায় করা হয়েছে। তাই আমার পরামর্শ হচ্ছে— যারা দীর্ঘ কারাবাস করেছেন তাদেরকে মুক্ত করে দেওয়া হোক। এজন্য আইনেরও সমর্থন আছে। আইন অনুযায়ী সরকার রাষ্ট্র যেকোনও বন্দিকে মুক্ত করে দিতে পারে শর্ত সাপেক্ষে এবং শর্তহীনভাবে।

চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্য মো. শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় মেজর ইমরান, কর্নেল আব্দুল হকসহ আরও অনেক বিডিআর সদস্য ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি