মোস্তাক আহমেদ( বাবু) রংপুর।
রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ৪নং অন্ন-দানগর ইউনিয়ন শাখার উদ্যোগে। দ্বিমুখী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে ২৪ নভেম্বর ২০২৪ইং রোজ রবিবার সন্ধ্যা ৭ঘটিকায়,বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে এক কর্মী সভার আয়োজন করা হয়।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়ঃ রংপুর বিভাগের পীরগাছা উপজেলায়,৪নং অন্নদাগর ইউনিয়নে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্টের কার্যক্রম গতিশীল ও বেগবান করার লক্ষ্যে এক কর্মী সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতি- থি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মোঃ জিল্লুর রহমান,আহ্বায়ক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি অন্নদা-নগর ইউনি- য়ন শাখা,ও প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,দঃখেশ্বর মালাকার (দুঃখ) সদস্য সচিব,বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট পীরগাছা রংপুর। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপ- স্থিত ছিলেন,মোঃ আব্দুর রশিদ মাস্টার,সদস্য সচিব বাংলা -দেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি অন্নদা-নগর ইউনিয়ন শাখা,ও মোঃ জাহাঙ্গীর আলম সিনিয়র যুগ্ন আহ্বায়ক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি অন্নদা-নগর ইউনিয়ন শাখা,এবং শ্রী সুভাষ চন্দ্র রায় মহন্ত সিনিয়র যুগ্ন আহবায় বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট পীরগাছা উপজেলা শাখা,ও শ্রী সুশান্ত শীল,যুগ্ন আহবায়ক বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট পীরগাছা উপজেলা শাখা। বিশেষ অতিথি হিসেবে সে,সময়,আরো অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। এবং আমন্ত্রিত অতিথিঃ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,মোঃ জাহিদুল ইসলাম জাহিদ যুগ্নায়ক বাংলাদেশ জাতীয় তাবাদী দল পীরগাছা উপজেলা শাখা,ও রংপুর জেলা শাখা যুবদলের অন্যতম সদস্য। ও আজাদুল ইসলাম খোকন আহবায়ক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল অন্নদা-নগর ইউনিয়ন শাখা ও মোঃ আরিফুল ইসলাম আরিফ সভাপতি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল অন্নদা নগর ইউনিয়ন শাখা,এবং সভাপতিত্ব করেছেন,শ্রী,নির্মল চন্দ্র বর্মন,আহবায়ক বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট পীরগাছা উপজেলা শাখা। ও আয়োজনে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান কল্যাণ ফ্রন্ট অন্নদা-নগর ইউনিয়ন শাখা পীরগাছা রংপুর।
উল্লেখ্য যে : দীর্ঘ ১৭ বছর যাবত সাবেক ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকার। এই সংগঠন কে স্থগিত করে রেখে, নাম দিয়েছিল সংখ্যালঘু সংগঠন। এই সংগঠনটি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া। খুব সম্মানের শহীদ বলেছিলেন ধর্ম যার যার রাষ্ট্রসবার,এই স্লোগানে তারেক রহমান সংগঠনটি পরিচালনার উদ্যোগে। সারা বাংলাদেশ ব্যাপী আরো গতি- শীল ও বেগবানের জন্য। সংগঠনটি পরিচালনায় সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন বলোও নেতৃবৃন্দরা জানান।
এ বিষয়েঃ বক্তারা আরো বলেন,জয় শ্রীরাম স্লোগানে যারা এসেছে তারা মূলত আমাদের হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ের মাঝে দাঙ্গা হাঙ্গামা সৃষ্টির লক্ষ্যে। তারা আমাদের দেশে এসে -ছে আওয়ামী লীগের দোষর হয়ে।এই দেশে আমরা শান্তিতে যেন বসবাস করতে না পারি। সেই জন্যই তারা আমাদের শান্তি ভঙ্গ করার জন্য,এই জয় শ্রীরাম স্লোগান দিচ্ছে। তারা ১৭ বছর কোথায় ছিলেন,তাদেরকে তো আমরা দেখিনি বা, তাদের নামও শুনিনি। তাহলে এখন তারা এসেছে বাংলাদে – শের গ্রাম গঞ্জের সহজ সরল হিন্দু ধর্ম অবলম্বীদের মাঝে বিভ্রান্তি ছরানোর পরিকল্পনা নিয়ে। তারা এখন ৮দফা দাবি- তে সক্রিয় ভূমিকা রাখছে। তাই এদের ফাঁদে আমরা কেউ পা দেবো না। কারণ এরা এই দেশে এসেছে,শুধু একটি দাঙ্গা সৃষ্টি করার জন্য। হিন্দু মুসলিমের মাঝে দাঙ্গা হাঙ্গামা লাগি- য়ে এরা পালিয়ে যাবে। তাই তাদেরকে কেউ বিশ্বাস করবে না। কারণ তারা হিন্দু মুসলমান বৌদ্ধ খ্রিস্টান দের মাঝে মিশে গিয়ে,দেশকে নৈরাজ্য করে তুলবে,এই লক্ষ্যে তারা জয় শ্রীরাম সংগঠন নামে ফ্যাসিবাদ আওয়ামীলীগের সঙ্গে এদের যোগসূত্র পাওয়া গিয়েছে বলেও মন্তব্য করেছেন নেতৃবৃন্দরা।