কামরুল ইসলাম
লোহাগাড়া সাতকানিয়ার জাতীয়তাবাদী দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলেন আগামী সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে লোহাগাড়া সাতকানিয়া চট্টগ্রাম ১৫ আসনের অনেকে কেন্দ্রীয় ভাবে লভিং করছে। কিন্তু এই লভিংয়ে সাড়া দিয়ে লোহাগাড়া সাতকানিয়া উপজেলার কাউকে মনোনয়ন দিলে বড় ধরনের ভুল করবে জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপারসন মানবতার মা দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমান, জাতীয়তাবাদী দলের মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর সহ কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দ । লোহাগাড়া ও সাতকানিয়া চট্টগ্রাম ১৫ সংসদীয় আসেনে জাতীয়তাবাদী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য পেকুয়া উপজেলার কৃর্তী সন্তান জনাব সালাউদ্দিন আহমেদ চাড়া কোন বিকল্প নেই। বর্তমানে যারা নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য লোহাগাড়া সাতকানিয়ার জাতীয়তাবাদী দলের তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রুপিংয়ের সৃষ্টি করেছেন তাদেরকে দিয়ে অন্যকিছু হলেও দলের কোন লাভ হবে বলে মনে করছেন না তৃণমূল নেতাকর্মীরা। বর্তমান সময়ে যারা তৃণমূল নেতাকর্মীদের পদ বঞ্চিত করে নিজেদের সার্থ রক্ষার জন্য নতুন নতুন নেতা তৈরী করছে তাদের কারণে জাতীয়তাবাদী দলের দুঃসময়ের নেতা কর্মীরা পদ বঞ্চিত হচ্ছে আর তাতে করে লোহাগাড়া সাতকানিয়া উপজেলার জাতীয়তাবাদী দলের মধ্যে গ্রুপিংয়ের সৃষ্টি হচ্ছে এবং জাতীয়তাবাদী দলের রাজনীতির মধ্যে ভাটা পড়ছে । জাতীয়তাবাদী দলের দুঃসময়ে যারা ত্যাগী নেতা হিসেবে পরিচিত হয়েছে তাদের মূল্যায়ন করে গ্রুপিংয় মিটমাট করে এক কাতারে গিয়ে রাজনীতি করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন লোহাগাড়া উপজেলা জাতীয়তাবাদী দলের বর্তমান সদস্য সচিব সাজ্জাদ মিয়া, বার আউলিয়া ডিগ্রি কলেজের সাবেক সভাপতি লোহাগাড়া উপজেলা জাতীয়তাবাদী দলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক বর্তমান সময়ে লোহাগাড়া উপজেলা জাতীয়তাবাদী দলের সমন্বয়ক সালাউদ্দীন চৌধুরী সোহেল, লোহাগাড়া সাতকানিয়ার সাবেক এমপি মোস্তাক আহমেদের সুযোগ্য পুত্র চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছাত্র দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদুল ইসলাম, লোহাগাড়া উপজেলা জাতীয়তাবাদী দলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক টিটু, সহ সকল সিনিয়র নেতৃবৃন্দ এবং তৃণমূল নেতাকর্মীদের বক্তব্যে তারা সালাউদ্দীন আহমেদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন নির্বাচনের পূর্বে উল্লেখিত নেতৃবৃন্দ কে সাথে নিয়ে উনি যেন গ্রুপিংয় নিরসন করে নির্বাচনের পূর্বে একটি শক্তিশালী কমিটি ঘোষণা করেন।