1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
আজ পাথরঘাটা হানাদার মুক্ত দিবস - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:২১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
মানবতা সংস্থার সাধারণ সম্পাদক জুলফিকার আলী পিয়াদা অসহায় দরিদ্র দুঃস্থ এতিম মাদ্রাসার ছাত্রদের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দিলেন উত্তরাতে বিপুল পরিমাণ আতশবাজি, পটকা ও বিস্ফোরক উদ্ধারসহ ২ জনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশ সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত টঙ্গী হযরত আলী মেমোরিয়াল একাডেমী এন্ড কলেজে আলোকিত মানুষ গড়ার লক্ষে কী করণীয়? শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত বগুড়ায় ভুল রিপোর্ট দেওয়ার অভিযোগ পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কর্মরত ডা: মোঃ মশিউর রহমান এর বিরুদ্ধে বিশিষ্ট কলামিস্ট, লেখক, গবেষক ও সাংবাদিক সায়েক এম রহমানের স্বদেশ আগমন উপলক্ষে জগন্নাথপুর প্রেসক্লাবের সংবর্ধনা রাজশাহী জেলা ডিবির সফল অভিযানকে দুর্বল করতে মরিয়া মাদক মাফিয়ারা ময়মমসিংহ রেঞ্জ ডিআইজি’র বিশেষ কল্যাণ সভা অনুষ্ঠিত বিজিবি’র অভিযানে মাদকদ্রব্যসহ সতেরো লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ তাহিরপুরে শক রেস্পন্সিভ সোশ্যাল প্রোটেকশন প্রজেক্টের অবহিতকরণ সভা

আজ পাথরঘাটা হানাদার মুক্ত দিবস

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

 

পাথরঘাটা প্রতিনিধি : বাংলাদেশের বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলা ১৯৭১ সালের ২ রা ডিসেম্বর (মতান্তরে ২৭ নভেম্বর) পাক-হানাদার মুক্ত হয়। তাই প্রতিবছর ২ রা ডিসেম্বর এ উপজেলায় পাথরঘাটা হানাদার মুক্ত দিবস পালন করা হয়।

 

পাথরঘাটা উপজেলা মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ৯ নম্বর সেক্টরের বুকাবুনিয়া সাব সেক্টরের আওতায় ছিলো।

 

১৯৭১ সালের ১লা ডিসেম্বর রাতের প্রথম প্রহরেই পাথরঘাটা আক্রমণ করে উপজেলাটিকে হানাদার মুক্ত করার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। পরে মুক্তিযোদ্ধারা তিনটি ট্রুপে ভাগ হয়ে ভোররাতে আক্রমণ করে। প্রথমে পার্শ্ববর্তী বিষখালী নদীর অপরতীর থেকে আক্রমণ শুরু হয়। পরে শহরের তিন দিক থেকে এক যোগে ফায়ারিং শুরু হলে রাজাকার সহ পাকিস্তান হানাদারবাহিনীর দোসররা পলিয়ে যায়। বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিনের বক্তব্য অনুযায়ী ২ ডিসেম্বর পাথরঘাটা হানাদানার মুক্ত হয়।

 

ঐদিন কাক ডাকা ভোরেই বিষখালী নদী পার হয়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় কিছু রাজাকার, আলবদর, শান্তি কমিটির সদস্য ও তাদের দোসরদের আটক করে পাথরঘাটা থানার উন্মুক্ত মাঠে গণ আদালতে তাদের হাজির করা হয়। গণ আদালতে যুদ্ধকালিন সময়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধাপরাধ করেছে তাদের গুলি দিয়ে হত্যা করা হয়। এদের মধ্যে হাতেম রশেদী, সেকান্দার ডাক্তার, হাসেম হাজী অন্যতম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি