1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
অনিয়ম,দুর্নীতি ও ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
গোপালগঞ্জের ডিবি -র পৃথক ৩ অভিযানে ২৫ কেজি গাজা ২০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ও ১৬৫ বোতল ফেনসিডিল সহ আটক ৪ খ্রিস্টধর্মাবলম্বীদের অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব বড়দিন। শেরপুরের ঝিনাইগাতীতে নানা আয়োজনে বড় দিন পালিত সাংবাদিকদের সাথে খারাপ আচরণে এসআই ফয়সালকে প্রেসক্লাব থেকে প্রত্যাহার জলঢাকায় শীতার্তদের মাঝে কম্বল বিতরণ করেলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন নদীতে বাগদা রেনু আহরণ করে জীবিকা নির্বাহ করা নারীরা কালিগঞ্জে ইউপি সদস্যর আকস্মিক মৃত্যু  ২ নং গাড়াদাহ ইউনিয়ন জাতীয়তাবাদী যুবদলের আয়োজনে বিশেষ এক কর্মী সভা পৈতিক সম্পত্তির অংশীদার দাবি করে সাত মায়ের সন্তানদের সংবাদ সম্মেলন

অনিয়ম,দুর্নীতি ও ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ২১ বার পড়া হয়েছে

 

জেলা প্রতিনিধি শরীয়তপুর।।

শরীয়তপুরের ডামুড্যাউপজেলার ডামুড্যা পাইলট উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে ও প্রধান শিক্ষকের অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন হয়েছে।

বৃহস্পতিবার সকালে ডামুড্যা বাজারে উক্ত বিদ্যালয়ের সামনে ঘণ্টাব্যাপী এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বিদ্যালয় অভিভাবক মো: হাবিব তালুকদার জানান, ডামুড্যা পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুজিত কর্মকার যোগদানের পর থেকেই বিদ্যালয়ের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজের টাকা আত্মসাৎ করে আসছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় স্কুলের ছাত্রীদের যৌন হেনস্তা, সাংবাদিক ও জেলা প্রশাসককে হুমকির অভিযোগ রয়েছে। এছাড়াও তিনি ৩ মাস ধরে স্কুলের শিক্ষকদের বেতন আটকে রেখেছেন। অতি দ্রুত তার অপসারণ করে বিদ্যালয়ে শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে।

বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী আনিসা মাহবুব বলেন, আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুজিত কর্মকার বিভিন্ন সময়ে ছাত্রীদের মোবাইলে মেসেজ পাঠিয়ে বিরক্ত করতো, সামান্য কিছু হলেই অভিভাবকদের ডেকে এনে অশালীন কথা বলতো। তাছাড়া ইদানীং তিনি আইসিটি জন্য বরাদ্দ কৃত টাকা হস্তগত করেন। এরক প্রধান শিক্ষক থাকলে আমাদের বিদ্যালয়ের বারোটা বেজে যাবে। তাই অতি দ্রুত আমরা তার অপসারণ চাই।

বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মো: জামাল হোসেন বলেন, প্রধান শিক্ষক সুজিত কর্মকার গত কয়েক মাস ধরে স্কুলে আসেনা। তার নিকট বিদ্যালয়ের বিভিন্ন ফান্ডের টাকা রয়েছে তার কোন হিসেবে দিচ্ছে না। তার কারনে বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষকদের বেতন বন্ধ হয়ে আছে। বর্তমানে সকল স্কুলের শিক্ষকদের সরকারি বেতনের জন্য ইএফটির কাজ চলমান আছে। তার কারনে আমাদের ইএফটির কাজ হুমকির মুখে পড়েছে। আমরা অতিদ্রুত এ সমস্যার সমাধান চাই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি