মোঃ মোবারক হোসেন নাদিম
বিশেষ প্রতিনিধি,
০৮ ডিসেম্বর-২০২৪ইং রবিবার,
নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলা ০৬ নং রাজগন্জ ইউনিয়ন ০৮ নং ওয়ার্ড ওয়ালি বাড়ির দরজা আওয়ামিলীগ নেতা, ভূমি দস্যু, মাদক ব্যাবসায়ী মো,গিয়াসউদ্দিন, কপিল উদিন, শাহজাহান পিতা মৃত,শাহলাম মিয়া,,,
গিয়াস উদ্দিন, কপিল উদিন, শাহজাহান গং রা এই ভাবে হাস পাটি দিয়ে মানুষকে জানিয়ে বিএনপি নেতা দেরকে খুশি করে, বিএনপির কমিটিতে প্রবেশ করতে চায়।
আওয়ামী লীগ নেতা এবং সাবেক আওয়ামিলীগ এর সংসদ সদস্য মামুনুর রশীদ কিরন, ও আওয়ামিলীগ নেতা রাজগন্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান সেলিম এর আস্থা বাজন,
হওয়ায় অবৈধ ভাবে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যান,এবং নামে বেনামে ও ব্যবসা বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন, এবং কি সরকার কে কোন প্রকার টেক্স বা কর ঠিক মত দেয় না বলে জানাযায়।
মো,গিয়াসউদ্দিন, মোঃ কপিল উদ্দিন, মোঃশাহজাহান,আওয়ামিলীগ নেতা ও ভূমি দস্যু তিন জনই ( সহদর ভাই)।
উক্ত আওয়ামিলীগ নেতার আমন্ত্রণে তাদের ব্যাবসায়ীক প্রতিষ্ঠান ফাতেমা ট্রেডার্সে হাঁসপাটির আয়োজন করেন, উক্ত হাঁসপাটিতে উপস্থিত ছিলেন নোয়াখালী জেলা সেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ও রাজগন্জ ইউনিয়ন বিএনপির নেতা ফয়সাল এনাম কোমল,নোয়াখালী জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও রাজগন্জ ইউনিয়ন বিএনপির নেতা মুরাদ হাসান সুমন, রাজগন্জ ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মহিন উদ্দিন, ,রাজগন্জ ইউনিয়ন বিএনপির নেতা মোঃ জহিরুল ইসলাম রাজগন্জ ইউনিয়ন ০৮ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ডাঃ আবু নোমান রাজগন্জ ইউনিয়ন ০৯ নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি সফি উল্ল্যা, ,রাজগন্জ ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক মাহমুদুল হাসান সোহাগ, রাজগন্জ ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য সচিব নুর হোসেন বাবুল,রাজগন্জ ইউনিয়ন ছাএদলের সভাপতি জাহিদ মন্জু,রাজগন্জ ইউনিয়ন ছাএদলের সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুল হাসান নিশান, রাজগন্জ ইউনিয়ন ০৮ নং ওয়ার্ড যুবদলের সভাপতি আলম কন্টাক্টর, সহ বিএনপি, যুবদল,ছাত্র দলের প্রায় ২০০ জন নেতৃবৃন্দ।
প্রকাশ থাকে যে মো,গিয়াসউদ্দিন, মোঃ কপিল উদ্দিন, মোঃশাহজাহান গংরা।
, আওয়ামী ক্ষমতা ব্যাবহার করে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, মাদক,ব্যবসা, জমিন দখল সহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত।
সাউথ আফ্রিকা প্রবাসী শহীদ উল্ল্যাহ্ ফারুক এর বসতবাড়ীর জমিন জোর পূর্বক দখল করে রাখেন আওয়ামিলীগ নেতা মো,গিয়াসউদ্দিন, মোঃ কপিল উদ্দিন, মোঃশাহজাহান গংরা। দখল করে পাকা বিল্ডিং তৈরি শুরু করেন,
প্রবাসী শহীদ উল্ল্যাহ্ ফারুক এর পরিবারের লোক জন বাঁধা দিলে আওয়ামী সন্ত্রাসী এনে তাদের কে অত্যাচার শুরু করে, এবং উক্ত জমিন দাবি করলে মেরে পেলার হুমকি দেয়,
প্রবাসী শহীদ উল্ল্যাহ্ ফারুক পরিবারের লোক জন, এলাকা বাসীর কাছে বিচার ছেয়ে, বিচার না পেয়ে নোয়াখালী আদালতে মমলা করেন,
বিজ্ঞ আদালত উক্ত জমিনের উপর ১৪৪ ধরা জারি করেন,
আদালতের অনুমতি ক্রমে বেগমগঞ্জ ভুমি কর্মকর্তা এসি লান্ড মহদয় ২/৩ দিন আগে জমিন টি পরিদর্শন করতে আসেন,এসিলেন্ড মহদয়ের সামনে ভূমি দস্যুরা
মো,গিয়াসউদ্দিন, মোঃ কপিল উদ্দিন, মোঃশাহজাহান এর লোক জন প্রবাসী শহিদ উল্ল্যার ভাই জাহাঙ্গীর এসিলেন্ড মহদয়ের কাছে তদন্ত করে তাদের জমিন পিরিয়ে দেয়ার দাবি করলে
তাকে ও মারার জন্য বাঁশ নিয়ে তেড়ে আসেন।
এমত অবস্থায় বিকটিম নিরাপত্তা হিনতায় ভুগছে, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকা বাসী জানান এদের অত্যাচারে আমরা অতিষ্ঠ, এদের পরিবারের সকল সদস্যের বিরুদ্ধে এই রকম প্রতারনা সহ অসংখ্য প্রমান আছে।
নোয়াখালী জেলা প্রসাশক, নোয়াখালী পুলিশ সুপার
বেগমগঞ্জ থানা পুলিশের সহযোগিতা কামনা করেন।