1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
যতই লেখালেখি হোকনা কেন ঘুষের টাকা নেওয়া কি বন্ধ হবে জনতার পশ্ন - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:০৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি’র) লাইন্স মাঠে মাস্টার প্যারেড অনুষ্ঠিত গোলাম ফারুক খোকন ভাই কে জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই আমির হোসেন পদ্মা সেতু হয়ে বেনাপোল-ঢাকা রুটে চালু হলো যাত্রীবাহী ‘রূপসী বাংলা’ এক্সপ্রেস ট্রেন  গোলাম ফারুক খোকন ভাই কে জেলা বিএনপির সভাপতি হিসেবে দেখতে চাই আবু বকর ছিদ্দিক খাল পরিদর্শনে মেয়র ডা. শাহাদাত কালিরছড়াসহ সব খাল উদ্ধার করা হবে, পাহাড়খেকোদের বিরুদ্ধে নেয়া হবে আইনি পদক্ষেপ গোপালগঞ্জ পৌরবিএনপির পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ শেখ হাসিবুর রহমান সভাপতি – কবিরুল সম্পাদক, সহ ১০১ সদস্য বিশিষ্ট মোরেলগঞ্জে ৮০ জন নারী পেল বিনামূল্যে ল্যাপটপ ভালুকায় শিল্প কারখানার কর্মকর্তাদের সাথে প্রশাসনের পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত আশারকান্দি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল খয়েছ ইসরাইল গ্রেফতার সবার আগে বাংলাদেশ কনসার্টে নেটিজেনদের ৮৮% ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া

যতই লেখালেখি হোকনা কেন ঘুষের টাকা নেওয়া কি বন্ধ হবে জনতার পশ্ন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪৭ বার পড়া হয়েছে

 

কামরুল ইসলাম

ছাত্র জনতার গণ অভ্যুত্থান হয়েছিল নতুন বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে। যেখানে থাকবে না কোন বৈষম্য দূর্নীতি ও দূর্নীতিবাজ লোক। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে ছাত্রদের পাশাপাশি সর্বস্তরের জনগণ ঝাঁপিয়ে পড়েছিল জুলাই গণ অভ্যুত্থানে। এরই ধারাবাহিকতায় আইনের সেবা প্রদানের জন্য সাধারণ নাগরিকদের ক্ষেত্রে অধিকাংশ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিক নির্দেশনা থাকলেও তা বাস্তবায়ন হচ্ছে না পরিবহণ সেক্টর এর অনিয়ম আর দুর্নীতি রোধে ছাত্র জনতার পাশাপাশি সাংবাদিকরা ঘুস চোরদের বিরুদ্ধে জনসচেতনতার লক্ষ্য নিয়ে যতই লেখা লেখি হোকনা কেন তবুও কি বন্ধ হচ্ছে ঘুস চোরদের ঘুস নেওয়া জনতার পশ্ন। এই বিষয়ে চট্টগ্রাম সদর দক্ষিণ ট্রাফিক বিভাগের অফিসিয়াল দায়িত্বে থাকা সার্জেন্ট ইফতেখারের বিষয়ে জানাযায় , আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল দাবি করা, এই কর্মকর্তার মৌখিক বুলি আইন সিদ্ধ হলেও বাস্তবে সরকারি রশিদের মাধ্যমে দায়িত্ব অবহেলার প্রমাণ মিলেছে একাধিক। সাধারণ মানুষের সাথে সেবা প্রদানের সময় তিনি অত্যন্ত দূর ব্যবহার করেন। আইনের সেবা গ্রহণকারী উপস্থিত বৈষম্য বিরোধী সম্পাদক সাংবাদিক ঐক্যজোট এর যুগ্ম আহ্বায়ক সাংবাদিক সাইফুর রহমান সাইফুল ও বিভিন্ন পরিবহণ মালিকদের সামনেও ক্ষমতার দাম্ভিকতা প্রকাশে বিন্দু মাত্র দ্বিধাবোধ করেননি তিনি। সরকারি দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় টু স্লিপ এর জরিমানার অর্থ আদায়ের সময় তাকে বৃহৎ অংকের টাকার জরিমানার ক্ষেত্রে কিছুটা মওকুফের অনুরোধ করা হলেও তিনি আইনের দোহাই দিয়ে তা প্রত্যাখ্যান করেন। পক্ষান্তরে তার নিকটতম লোক হতে জরিমানার বিষয়ে উদারতা লক্ষ্যণীয় ছিল বেশ উল্লেখযোগ্য। পরবর্তীতে বাধ্য হয়ে ঐ সিনিয়র সাংবাদিক পরিবারের ভাড়ায় চালিত গাড়ির জরিমানার অর্থ ৬০০০ টাকা দিতে চান এবং তার সাথে আর কোন টাকা নেই্ বলে জানায়। তিনি তৎখনাত ঐ সিনিয়র সাংবাদিক কে আইনের দোহাই দিয়ে ৬৭৫০ টাকার একটাকাও জরিমানা কম হবে না বলে সাফ জানিয়ে দেন। তৎ পরবর্তীতে আইনের প্রতি সম্মান দেখিয়ে বিকাশের মাধ্যমে ১০০০ টাকা বাসা হতে এনে টু স্লিপের জরিমানার পূর্ণাঙ্গ টাকা পরিশোধ করেন। এই সময় সার্জেন্ট ইফতেখার তার পাশের টেবিলে বসা সরকারি জরিমানার অর্থ গ্রহণকারী কে জরিমানার ফাইলটি প্রেরণ করেন। জরিমানার ৬৭৫০ টাকা গ্রহণ করলেও সরকারি জরিমানা আদায়ের রশিদের মধ্যে শুধুমাত্র রেকার ভাড়া ৭৫০ টাকা উল্লেখ করেন । বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হলে তাকে জিজ্ঞেস করলে তিনি এর কোন সদুত্তর দেননি। ফলে পুরো বিষয়টি শুভঙ্করের ফাঁকি র মত প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে গেলো। আইনের সর্বোচ্চ সেবা যদি সাধারণ নাগরিক সমাজ পেয়ে থাকেন তবে রেকার ভাড়া ব্যাতীত জরিমানা আদায়ের পূর্ণ অর্থ সরকারি জরিমানা আদায়ের রশিদে উল্লেখ হচ্ছে না কেন? একাধিক গাড়ীতে একই ভাবে অতিরিক্ত জরিমানা আদায় করলেও রেকার ভাড়া ব্যাতীত তা উল্লেখ না করে সরকারি রশিদ কিভাবে প্রদান করছেন তারা। তাই সাধারণ সেবা গ্রহণকারীদের মতো বৈষম্য বিরোধী সম্পাদক সাংবাদিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দানকারী সাংবাদিক এর হাত হতে জরিমানার রশিদে রেকার ভাড়ার রশিদ ব্যাতীত পূর্ণাঙ্গ জরিমানার অর্থ উল্লেখ করে আর কোন সরকারি রশিদ না দিয়েই অতিরিক্ত অর্থ নিতে যিনি দ্বিধা বোধ করছেন না, তার দায়িত্বপ্রাপ্ত চেয়ারে সাধারণ মানুষ কতটা বিড়ম্বনায় আছে তা সহজেই অনুমেয়। এসব বিষয়ে লোকমুখে প্রচলিত আছে মানথলি নামক শব্দের কথা। যাদের মানথলি থাকে তারাই কেবল সুবিধা ভোগ করতে পারেন। তাই সম্পূর্ণ সরকারি জরিমানা আদায়ের ব্যবস্থাপনায় অনিয়ম লক্ষ্যণীয় হওয়ায় ভুক্তভোগী সাধারণ পরিবহণ মালিকেরা সম্পূর্ণ বিষয়টির উপর ট্রাফিক বিভাগ চট্টগ্রাম সহ প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি আকর্ষণ করছেন। সাধারন মানুষ মনে করেন উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কঠোর হস্তক্ষেপে ভুক্তভোগি পরিবহণ মালিকেরা পরিবহণ আইনে প্রাপ্ত সুবিধা গুলো হতে বঞ্চিত হবে না। সচেতন মহল আশা করেন নিশ্চয়ই এই বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন। এই বিষয়ে দৈনিক আলোচিত প্রতিদিনের বার্তা সম্পাদক মুটো ফোনে ট্রাফিক বিভাগ দক্ষিনের উপ পুলিশ কমিশনারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এই বিষয়ে আমি কিছু জানিনা, ফাইল দেখে বলতে হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি