কামরুল ইসলাম;

লোহাগাড়া সাতকানিয়ার জাতীয়তাবাদী দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলেন আগামী সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে লোহাগাড়া সাতকানিয়া চট্টগ্রাম ১৫ আসনের অনেকে কেন্দ্রীয় ভাবে লভিং করছে কিন্তু এই ক্ষেত্রে লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নাজমুল মোস্তফা আমিন ছাড়া বিকল্প নেই । কিন্তু এই লভিংয়ে সাড়া দিয়েে লোহাগাড়া সাতকানিয়া উপজেলার এমপি প্রার্থী হিসেবে কাউকে মনোনয়ন না দিয়ে নাজমুল মোস্তফা আমিন কে মনোনয়ন দেওয়ার জন্য তৃণমূল নেতাকর্মীদের পক্ষ জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপারসন মানবতার মা দেশ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া, জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস চেয়ারম্যান দেশ নায়ক তারেক রহমান, জাতীয়তাবাদী দলের মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর সহ কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র নেতৃবৃন্দের কাছে আবেদন । লোহাগাড়া ও সাতকানিয়া চট্টগ্রাম ১৫ সংসদীয় আসেনে লোহাগাড়া উপজেলা জাতীয়তাবাদী দলের আহবায়ক নাজমুল মোস্তফা আমিন চাড়া কোন বিকল্প নেই বলে মত প্রকাশ করেছেন তৃণমূল নেতাকর্মীরা। বর্তমানে যারা নিজেদের ভাগ্য উন্নয়নের জন্য লোহাগাড়া সাতকানিয়ার জাতীয়তাবাদী দলের তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রুপিংয়ের সৃষ্টি করেছেন তাদেরকে দিয়ে অন্যকিছু হলেও দলের কোন লাভ হবে বলে মনে করছেন না তৃণমূল নেতাকর্মীরা। বর্তমান সময়ে যারা তৃণমূল নেতাকর্মীদের পদ বঞ্চিত করে নিজেদের সার্থ রক্ষার জন্য নতুন নতুন নেতা তৈরী হচ্ছে তাদের কারণে জাতীয়তাবাদী দলের দুঃসময়ের নেতা কর্মীরা পদ বঞ্চিত হচ্ছে আর বঞ্চিত ও ত্যাগী নেতাদের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনে পদ পদবী দিয়ে লোহাগাড়া সাতকানিয়া উপজেলা বিএনপির চাকাকে সচল রাখতে কাজ করে যাচ্ছে লোহাগাড়া সাতকানিয়া বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অভিভাবক এমপি পদপ্রার্থী জনাব নাজমুল মোস্তফা আমিন। জাতীয়তাবাদী দলের দুঃসময়ে যারা ত্যাগী নেতা হিসেবে পরিচিত হয়েছে তাদের মূল্যায়ন করে গ্রুপিংয় মিটমাট করে এক কাতারে গিয়ে রাজনীতি করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নাজমুল মোস্তফা আমিন উনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৃণমূল নেতাকর্মীরা বলেন নির্বাচনের পূর্বে সকল কে সাথে নিয়ে উনি যেন গ্রুপিংয় নিরসন করে নির্বাচনের পূর্বে একটি শক্তিশাল জাতীয়তাবাদী বিএনপির কমিটি উপহার দেন মানবতার মা দেশ নেত্রী জাতীয়তাবাদী দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও দেশনায়ক জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও জাতীয়তাবাদী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর কে।