1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
জগন্নাথপুরে পুরাতন বাঁধ কেঁটে চলছে ২৭নং ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:১৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
আরএমপি’র মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত সৌদি ফেরতপ্রবাসী মিতু আক্তার নীলার থেকে ৩৩ লক্ষ বিশ হাজার টাকা নিয়ে প্রতারণা ২য় ই কাতা প্রতিযোগিতায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের টিম রানার আপ পাইকগাছায় অসুস্থ গরীবদের জন্য জিয়া প্রাইমারি হেলথ কেয়ার সেন্টারের দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প সাতকানিয়া উপজেলায় পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান গোপালগঞ্জ জেলার গণমাধ্যম কর্মী ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত কেশবপুরে বৌমা-শাশুড়ি সমাবেশ: ১০১জন সেরা বৌমা-শাশুড়ির মাঝে শাড়ি বিতরণ গোমস্তাপুরের রহনপুর ইউনিয়নে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত  ধোবাউড়া থানায় ভারতীয় মদ সহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার: ধামইরহাটে বড়দিন উপলক্ষে উপহার বিতরণ করলো ইউএনও

জগন্নাথপুরে পুরাতন বাঁধ কেঁটে চলছে ২৭নং ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪৪ বার পড়া হয়েছে

মোঃ মুকিম উদ্দিন জগন্নাথপুর প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার বিভিন্ন হাওরে চলছে ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ। ফসল রক্ষা বাঁধের কাজ বাস্তবায়নের জন্য ৩৯ টি পিআইসি গঠন করে পাউবো।
সরেজমিনে ২৭নং পিআইসি বাগমনা এলাকায় বেড়িবাঁধ পরিদর্শনে গেলে দেখাযায় কুশিয়ারা নদীর তীরে অবস্থিত পুরাতন বাঁধ থেকে মাটি কেঁটে তৈরি করা হচ্ছে নতুন ফসল রক্ষা বেড়িবাঁধ (২৭নং পিআইসির কাজ)। এ ছাড়াও বাঁধের কাজ করতে গিয়ে ২/৩টি গাছ কেটে পেলেন ২৭নং পিআইসি বাস্তবায়ন কমিটি।
এব্যাপারে পাউবোর উপ-সহকারী প্রকৌশলী সবুজ কুমার শীল জানান, পুরাতন বাঁধটি কাটার জন্য আমি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি, তাদের অনুমতি নিয়ে পুরাতন বাঁধের মাটি কেটে নতুন বাঁধে তৈরি করতে বলা হয়েছে। তিনি আরও বলেন যেদিকে রাস্তাটি ভাঙ্গন শুরু হয়েছে তার পাশে সরকারি জায়গায় নতুন করে বাঁধ নির্মাণে কাজ চলছে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন গাছ দুটি বাঁধে মাটি ফেলার কাজে বিঘ্ন ঘটায় গাছ দুটি কাটা হয়।
পিআইসির কমিটির সভাপতি ইউপি সদস্য মোঃ তেরা মিয়া প্রতিনিধিকে জানান হাওরে মাটি না থাকায় পুরাতন বাঁধটি কেটে নতুন বাঁধ নির্মাণের জন্য মাটি নেওয়া হচ্ছে। পরবর্তীতে আমরা পুরাতন বাঁধ ভরাট করে দেব। তিনি আরো বলেন দুইটি ছোট ছোট গাছ ছিল কাজ করতে অসুবিধা দেওয়ায় কেটে ফেলা হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার অনেকেই অভিযোগ করে বলেন গাছগুলো অত্যন্ত উপকারী ছিল ফখর রুদ্রের সময় মাঠে কাজ শেষে ছায়ায় বিশ্রাম নেই আমরা পাশাপাশি নদী ভাঙ্গনে একটি প্রোডাকশন ছিল গাছ গুলো, ঝড় বৃষ্টিতে গাছের কাছে আশ্রয় নিতাম আমরা, এখন গাছগুলো সে আশ্রয় নেওয়ার জায়গাটা হারিয়ে ফেলেছি। এটা কখনো আমরা আশা করিনি, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে অনুরোধ করব বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি