মোস্তাক আহমেদ( বাবু) রংপুর।
রংপুরের পীরগাছা উপজেলার সাত-দরগা বাজারের পশ্চিমে মুন্সিপাড়া রোড সংলগ্ন এ,ওয়ান কারখানায় ভেজাল চা,পাতা শিশুদের খালি হাতে প্যাকেটজাত
করতে দেখা যায় খোলা চা-পাতা।
স্থানীয় মারফত খবর পেয়ে গণমাধ্যম কর্মী কারখানায় প্রবেশ করলে। তাকে বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি প্রদান করা হয়। যে ধরনের খোলা চা পাতিগুলো প্যাকেট করা হচ্ছে সেগুলো মোটেও উপযোগী নয়। এবং গণমাধ্যম কর্মীকে দেখে তাড়াতাড়ি করে শিশু বাচ্চাদেরকে কারখানা থেকে বের করে দেয়া হয়। এই অস্বাস্থ্যকর খোলা চা পাতা প্যাকেট জাত করে,বাজারের বিভিন্ন চায়ের দোকানে সেল করা হয় এই বলে যে এ ওয়ান চা পাতা সবথেকে সেরা চা। এই কার- খানার চেয়ারম্যান হচ্ছেন মোঃ নিশাত বাবু তিনি দীর্ঘদিন ধরে এই ব্যবসা করে আসছেন,মানুষের চোখ ফাঁকি দিয়ে। তাই দ্রুত তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে,কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে ভোগান্তির শিকার হবে,এমন মন্তব্য করেন চা পাগল মানুষ। তাই ভোক্তা অধিদপ্তরের প্রতি ও পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রতি এই কারখানার বিরুদ্ধে একশন নেয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ।
উল্লেখ্য যে ঃ এ,ধরনের অনুমোদনহীন নকল প্যাকেট ও ব্র্যান্ড ব্যবহার করে চা পাতা বাজারজাত করছে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী। অথচ ভালো ব্র্যান্ডের যে সমস্ত চা রয়েছে তারা মেশিনের সাহায্যে চা-পাতি প্যাকেটজাত করে থাকেন, কোন রকম হাতের স্পর্শ সেখানে লাগে-না। ভালো ব্র্যান্ডেড কোম্পানি গুলোর সুনাম ক্ষুন্ন করার লক্ষ্যে। এবং সরকারের ভ্যাট ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে দিনের পর দিন গোপন স্থানে এই ধরনের কারখানা খুলে বসেছে,এই ( এ,ওয়ানের) মতো কিছু অসাধু ব্যবসায়ীরা। প্যাকেটের অনুমতি আছে কি না প্রশ্নে মালিক বলেন,অনুমোদন রয়েছে বিএসটিআই রয়েছে সব ধরনের অনুমোদন রয়েছে যার কাছে কাগজপত্র দেখতে চাইলে তিনি কিউআর কোড কে সার্চ করতে বলেন। আরো বলেন আপনি কেন এসেছেন আর আর কারখানার ভিতরে ঢুকেছেন কেন। এ ধরনের বিভ্রান্তিকর প্রশ্নে করে যান মোঃ নিশাত বাবু,কারখানার চেয়ারম্যান।
এ বিষয়ে ঃ চা বোর্ড জানায়,নানা অনিয়মের অভিযোগে রংপুরের পীরগাছায় এই ধরনের কারখানা গুলো। এবং পাইকারি দোকান গুলোতেও,খুব শীঘ্রই একটি অভিযান পরিচালনা করা হবে বলেও তিনি জানান গণমাধ্যম কর্মী- কে ।