1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শনিবার, ০৪ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
গোমস্তাপুর আলীনগর ইউনিয়ন কৃষক দলের উদ্যোগে কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত উত্তরায় রাজউকের বিরুদ্ধে কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন দুই শতাধিক শীতার্ত পেলো রেড ক্রিসেন্টের কম্বল ঝিনাইগাতীতে জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদী ভাঙন থেকে রক্ষার দাবীতে মানববন্ধন রুহুলের নেতৃত্বে ৩নং ওয়ার্ড থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দান বাগমারায় মধ্যরাতে আ’লীগের তৎপরতা; জয় বাংলা স্লোগান লিখে লাপাত্তা  সীমান্তে ০১ জন আসামীসহ ২১৫ বোতল ভারতীয় ফেন্সিডিল ০১টি মোটরসাইকেল এবং ০১টি মোবাইল ফোন আটক ধুনটে দুই হাজার দুঃস্থ অসহায় মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন — বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জি.এম সম্রাট কাজিপুরে বিভিন্ন এলাকায় মতবিনিময় করেন কনক চাঁপা লালপুরে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪০ বার পড়া হয়েছে

 

 

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প। আজ থেকে ১০ বছর আগেও কাশিয়ানী উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের শিবগাতি, মহেশপুর ও ব্যাসপুর গ্রামের প্রায় ৩০ টি পরিবার মৃৎশিল্পের সাথে জড়িত ছিল। উপজেলায় বসবাসরত মৃৎ শিল্পীরা মাটির হাড়ি, কলস,বাচ্চাদের খেলনা, মাটির বড় পাত্র বা মটকা,পিঠা তৈরির ছাঁচ সহ সাধারণ মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় গৃহস্থালি জিনিস তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করত। মাটির তৈরি জিনিস পত্র যেমন পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় তেমনি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কালের পরিক্রমায় প্লাস্টিক ও সিরামিক্স এর অধিক্যে মাটির তৈরি তৈজসপত্র আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। বাপ দাদার পেশা হিসেবে যারা আজ মৃৎ শিল্পের সাথে জড়িত আছে তারাও আজ মৃৎশিল্প থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। শিবগাতি গ্রামে শিল্পের সাথে জড়িত তারা পদ পাল( ৬১) জানান আমি
৩৫ বছর ধরে মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি করে আসছি।উচচ দ্রব্যমূল্যের যুগে স্বল্প আয় কোনরকম চলছি।মাটির জিনিস বিক্রি যা আয় হয় তা দিয়ে সংসার চালানো দায়।তাই বাধ্য হয়েই সন্তানরা অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। আমার
১ছেলে স্বর্ণকার ও এক
মেয়ে বিয়ে দিয়েছি।স্ত্রী অনিতা পাল আমার সাথে এ কাজে সহযোগিতা করেন।

একই গ্রামের মৃৎশিল্পি সুবল পাল ২০ বছর ধরে এ পেশার সাথে জড়িত। তিনি বলেন আমি মাটির জিনিসের পাশাপাশি
মেলা প্রার্বনে খেলনা তৈরি করে বিক্রি করে আসছি।
মহেশপুর গ্রামের তপন পাল জানান মৃৎশিল্প আমার বাপ দাদার পেশা হলে ও বর্তমানে শুধুমাত্র পূজা উপলক্ষে প্রতিমা গড়ে জীবিকা নির্বাহ করি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি