1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
ধান-চাল সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা. - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দুধ দিয়ে গোসল করে যুবক বললেন, জীবনে আর কোনো দিন প্রেম করব না আনন্দ উৎসাহের মধ্য দিয়ে দৃর্গ দের যুগ পর বৃহত্তর জয়দেবপুর কিচেন  কাজিপুরে আরআইএম ডিগ্ৰী কলেজের প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যুবার্ষিকী পালিত বগুড়ায় ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার আদমদীঘিতে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ ২০২৫ অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হামলা ভাংচুর লুটপাট করে উল্টো মামলা, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী নওগাঁ জেলা সংসদের ৯ম জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের আকস্মিক হামলায় তিন সমন্বয়ক আহত ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ নরসিংদীর আলোক বালি খোদাদিলা গ্রামে সাংবাদিক বাবুলের বাড়িতে হামলা ভাঙচুর লুটপাট

ধান-চাল সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা.

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ২০ বার পড়া হয়েছে

 

গোকুল চন্দ্র রায়, বীরগঞ্জ (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: দিনাজপুরের বীরগঞ্জে সরকারি খাদ্য গুদামে ধান-চাল সংগ্রহ অভিযান লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হচ্ছে না মর্মে ধারনা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাসহ ব্যবসায়ীরা।

উপজেলায় খাদ্য গুদাম ২টি, লক্ষ্যমাত্রা ধান ২০৭৭ মে. টন এবং চাল ১৫৮২ মে. টন।

সরকার নির্ধারিত মুল্যের চেয়ে বাজার মুল্য অনেক বেশী হওয়ায় আভ্যন্তরিন আমন মৌসুমে ধান চাল সংগ্রহ অভিযান ব্যর্থ হতে চলেছে।

ব্যবসায়ী ও মিলারেরা সরকারের সাথে চুক্তি আবদ্ধ হলেও তারা চুক্তি অনুযায়ী খাদ্য গুদামে ধান-চাল সরবরাহ করতে পারছেন না।

সরকারীভাবে বীরগঞ্জ এবং কবিরাজহাট খাদ্য গুদামে গত ১৭ নভেম্বর’২০২৪ তারিখে একই সঙ্গে ধান চাল সংগ্রহের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন এবং কার্যক্রম শুরু হয়েছে, ২৮ ফেব্রুয়ারী’২০২৫ পর্যন্ত চলবে।

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহমুদুল হাসান ও দিলিপ চন্দ্র রায় জানান শতাধিক মিলার চুক্তিবদ্ধ থাকলেও এখনো লক্ষ্যমাত্রার ৩০% ভাগ অর্জন হয়নি, অটোমেটিক রাইস মিলগুলো অল্পকিছু চাল সরবরাহ করলেও হাস্কিং মিলারেরা করছেন না।

তাছাড়া একজন কৃষকও ১ কেজি ধান বিক্রির জন্য গোডাউনে আসেন নাই।

বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মিলার মোঃ সাইদুল ইসলাম, মোঃ রহিমুল হক এবং মোঃ সিদ্দিক হোসেনের সাথে কথা হলে তারা বলেন চালের মুল্য প্রতি কেজি ৪৭ টাকা ও ধান ৩২ টাকা নির্ধারিত কিন্তু ধানের বাজার মূল্য প্রতি কেজিতে ৫ থেকে ৭ টাকা বেশি তাই কোন কৃষক সরকারি খাদ্য গুদামে ধান সরবরাহ করেন নাই।

প্রতি কেজি চাউল উৎপাদনে খরচ ৫০ থেকে ৫৫ টাকা।

ফলে এত লোকসানে চাউল সরবরাহ করা মোটেও সম্ভব হচ্ছে না।

তারা ধান চালের মূল্য পুনঃ নির্ধারণ করার জন্য বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।

উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোঃ মোস্তাফিজার রহমানের সাথে কথা হলে তিনি জানান চাল সংগ্রহের জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করা হচ্ছে আশা করি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে কিন্তু ধান সংগ্রহ মোটেই সম্ভব নয়।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি