শাহিন হাওলাদার/ বরিশাল প্রতিনিধ /
বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার ৯ নং কলসকাঠী ইউনিয়নের একাধিক মাদক ব্যবসায়ীরা যারা বিভিন্ন সময়ে মাদকের চালান নিয়ে প্রশাসনের হাতে ধরা পড়ে আবারো বের হয়ে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে মাদক ব্যবসায়ীরা
স্থানীয়রা জানান,
বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের পর থেকে প্রশাসন কম থাকায় কিছু মাদক ব্যবসায়ীরা বেপরোয়া হয়ে উঠে মাদক ব্যবসায়ীরা কিন্তু নাম বলতে অনিচ্ছুক যাতে ধ্বংস হচ্ছে যুবসমাজ তাই প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে স্থানীয়ারা, মানুষের শরীরে ধীরে ধীরে আসক্তির সৃষ্টি করে। মাদক সেবনে শারীরিক এবং মানসিক স্বাস্থ্যকে ধ্বংস করে,এমনকি,সামাজিক সম্পর্কের অবনতি এবং জীবনের সমস্ত আনন্দ ও সম্ভাবনা নষ্ট করে দেয়,আর সেই মাদকের বিস্তার দিন দিন বেড়েই চলেছে,
নিত্য নতুন কৌশল অবলম্বন করছেন মাদককারবারীরা স্থানীয় ব্যবসায়ীরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মাদকের চালান এনে নির্দিষ্ট এলাকাভিত্তিকভাবে সরবরাহ করে থাকে,দিনে অপরাধের দিকে ঝুঁকছে তরুন সমাজ,যার ফলে, লোমহর্ষক সকল অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। নিত্য নতুন কৌশল ও ছদ্মনাম ব্যবহার করে থাকেন,জগদ্ধাত্রী পুজো নিয়ে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী মিটিং ২৭ সেপ্টেম্বর চলাকালীন,সময়ে মাদকের বিরুদ্ধে বাকেরগঞ্জ উপজেলা বিএনপি’র সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি আলহাজ্ব জনাব শওকত হোসেন হাওলাদার সাবেক চেয়ারম্যান কলসকাঠী ইউনিয়ন পরিষদ মাদকের বিষয় তুলে ধরেন এছাড়াও আজিজুল হক সহকারী শিক্ষক কলসকাঠী বিএম একাডেমী,সহ বিভিন্ন বক্তারা মাদকের বিষয় তুলে ধরলে, বাকেরগঞ্জ থানার ওসি শফিকুল ইসলাম বলেন আমি মাদক মুক্ত বাকেরগঞ্জ গড়ে তুলবো কিন্তু আপনাদের সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন,
তবে ২-৩ মাস চলে গেলেও কোন ভূমিকা নেওয়া হয়নি,
পরবর্তীতে বাকেরগঞ্জ থানার ওসি শফিকুল ইসলামকে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, আমি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি তবে মাদকের বিষয়ে কাউকে ছার দেওয়া হবে না।