মোস্তাক আহমেদ( বাবু) রংপুর।
গরু-ছাগল দিয়ে ০১বিঘা জমির ফসল নষ্ট
রংপুরের পীরগাছা উপজেলার মিঠাপুকুর,৪নং ভাংনী ইউনিয়নের দুর্গাপুর মৌজায় এই ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনার সূত্রপাত ঃ মোঃ মোসলেম উদ্দিন মোল্লা (৪৬)পিতা মৃত,মহির উদ্দিন মোল্লা,সাং দুর্গাপুর ০৪নং ভাংনী ইউনিয়ন বাবার মালিকানায় সম্পত্তির ওয়ারিশ হিসেবে মোসলেম উদ্দিন মোল্লা জমির মালিক। কিন্তু নিম্ন তফসিল বর্ণিত জমি যাহার জেল নং২০১ এস,এ,ও আর,এস,খতিয়ান ৮৯সাবে- দাগ নং২৮৭ হাল দাগ নং ৪১৮জমির পরিমাণ৫১শতকের মধ্যে ৩৪,শতাংশ জমি খানা মৃত,মহির উদ্দিন মোল্লার ওয়া- রিশ সূত্রে মহির উদ্দিনের ছেলে মোসলেম উদ্দিন মালিক।
কিন্তু অত্র ইউনিয়নের,বিবাদী গন (০১)মোঃ মনু মিয়া (৫০) পিতা মৃত,আবদার রহমান,(০২)মোছাঃ মনীষা বেগম (২৫) পিতা,মোঃ মনু মিয়া,(০৩) মোছাঃ মনোয়ারা বেগম (৪৫) স্বামী,মোঃমনু মিয়া,সর্বসাং দুর্গাপুর ৪নং ভাংনী ইউনিয়ন ঘটনাটি ঘটে গত,৭/০১/২০২৫ ইং দুপুরে। বিগত কয়েক বছর যাবত তফসিল বর্ণিত জমিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের চাষাবাদ করে থাকেন। মোঃ মোসলেম উদ্দিন। প্রতি বছরের ন্যায় তিনি এ বছরও বোরো মৌসুমের ধানের বীজ ফেলেন জমিতে। সেই ধানের বীজ চারায় রূপান্তরিত হওয়া- র সময়। বিবাদীদের,হাঁস,মুরগি,ছাগল,গরু,প্রায়ই সেই ফসল বিনষ্ট করে দেয়। কিছু বলতে গেলেই হিংসুটে মনু মিয়া ও তাহার স্ত্রী,সন্তানরা মিলে লাঠি সোটা নিয়ে,বিভিন্ন হুমকি ধামকি দিয়ে মারমুখী সংঘর্ষের দিকে ধাবিত হতে চাইলে তিনি বাকবিতন্ডায় জড়াতে চাননা। তাই নিরুপায় হয়ে,মিঠাপুকুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন মোঃ মোসলেম উদ্দিন। অভিযোগের ভিত্তিতে মিঠাপুকুর থানার পুলিশ ঘটনাস্থল তদন্ত করে চলে,গেলে বিবাদীগনেরা আবারা আক্রমণাত্মক হয়ে যায়। রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে ধরলেই নাকি?মারপিট সহ খুন জকম,ওবিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকেন। সে এমনই একজন মানুষ মনু মিয়া। মুসলিম উদ্দিনের জমির সঙ্গে এমনভাবে পুকুর খনন করেছেন বর্ষার সময় আসলেই জমি পুকুরে ভেঙে,পড়ে ৩৪শতক জমি হয়ে যায় ২৭শতক। তাই প্রতি বছরে তাকে কষ্ট জমি মেপে মাটি ভরাত করে নিতে হয় পুকুরের ভরাট করে নিতে হয় তাকে।এই মাটি ভরাট করতে গিয়ে তার ১৫থেকে ৳২০ হাজার টাকা খরচ করতে হয়ে তাকে।
এমত অবস্থায় আজ,৮/০১/২০২৫,রোজ বুধবার আনুমা- নিক সকাল ৯টার দিকে জমির মাল্লিতে গেলে,হিংসুটে মনু মিয়া তার সাঙ্গপাঙ্গ মিলে হামলা করার চেষ্টা করে। পরে মোসলেম উদ্দিন তিনি দৌড়ে বাড়িতে চলে যন। ফলে কোন অঘটন ঘটেনি। কিন্তু এভাবে আর কতদিন চলবেন। তাই তিনি মিঠাপুকুর থানায় আবারো ৭/০১/২০২৫ রোজ বুধবার বিষয়টি অবগত করেন। এই সমস্যা থাকে বাঁচার জন্য ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রাখেন তিনি। এবং বিবাদী গণেরা আরো হুমকি দিচ্ছে যে,তোরতো একটাই ছেলে ঢাকায় পত্রিকা অফিসে চাকরি করে। সে,যখনেই বাড়িতে আসবে,তার পরেই তুই দেখতে পারবি তোর ছেলেকে মেরে গুম করে রেখে দেবো। তোর ছেলের লাশও তুই খুঁজে পাবি না। এরকমটাই হুমকি প্রদান করেন হিংসুটে মনু মিয়া। তাই এসব শুনে মোঃ মোসলেম উদ্দিন ও তার পরিবার ভয়ে আতঙ্কে রয়েছেন। কারণ মোসলেম উদ্দিনের ০১ছেলে দুই মেয়ে রয়েছে। বড় ছেলেটি ঢাকায় দৈনিক মানবাধিকার পত্রিকা অফিসে চাকরি করেন। আর ১৪বছরের মেয়েটি স্থানীয় মাদ্রাসায় পড়া লেখা করে। ০৮বছরের ছোট মেয়েটি বাড়ির পাশে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণীতে পড়ে। এবং তার বড় ছেলের বউসহ ও নবজাতক নাতিকে নিয়ে সংশায় আছেন বলে তিন জানান। এইজন্য যে মনু মিয়ার সঙ্গে থাকা সাঙ্গ পাঙ্গোরা এলাকায় অপকর্মের সঙ্গে জড়িত রয়েছে। ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেম্বার এমন কি?কোন গণ্যমান্য ব্যক্তিদেরকেও তারা মূল্যায়ন করেন না। বিধায় তারা ভয় ভীতিতে আছেন।
উল্লেখ্য যে ঃ করে তার উপরে সঠিক সময় বীজের চারা না পাওয়া গলে ভোগান্তির শিকার হতে হবে তাকে। কারণ একজন কৃষকের মূল লক্ষ্য হচ্ছে সঠিক সময় উৎপাদন করা,সেই লক্ষেই কৃষকরা শত কষ্টের বিনিময় হলেও ফসল ফলাতে পিছ’পা হয় না। দেরি করে ফসল ফালালে ফলন ভালো আসেনা। তাই কৃষ – কেরা সব সময় সঠিক টাইমে ফসল ফালাইতে চায়। কারো জন্য যদি ক্ষয়ক্ষতির শিকার না হয়। তাহলে সঠিক টাইমের মধ্যে ফসল ফলাতে পারে। অসময়ে যদি কেউ ফসল উৎপা- দন করে,তহলে ভালো ফসল আসেনা,এটাই কৃষকদের অভিজ্ঞতা।
এ বিষয়ে ঃ আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অত্র ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেম্বার ও সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের প্রতি ও মিঠাপুকুর থানা প্রশাসনিক কর্মকর্তার প্রতি মধ্যবিত্ত পরিবা- রটির প্রতি সু-দৃষ্টি রাখার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ জানি – য়েছেন মোঃ মুসলিম উদ্দিন।