1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
শার্শায় শীতের তীব্রতায় ফুটপাতের দোকানে কেনাকাটার ধুম - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বৃহস্পতিবার, ০৯ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:১০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
নীলফামারী জেলায় ছাত্র অধিকার পরিষদের ২০২৫ সালের কমিটি গঠন সিংড়ায় কৃষকের নির্মাণাধীন ঘর ভেঙ্গে দিলো প্রতিপক্ষরা হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন রোওয়া ক্যং প্রজেক্ট উদ্যোগে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা প্রদান: বাকেরগঞ্জের ইউওনোর সাথে ভরপাশা ইউনিয়ন সোসাইটি নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশী যুবকের মৃত্যু গাজীপুরের পূবাইলে আণ্ডার পাস নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জে যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশের অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী গ্রেফতার-০২জন রামপালে যাত্রাপালা ও জুয়ার আসর বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাটে, ফুলের মেলায় সতেরটি দেশের জাতীয় ফুল প্রদর্শনী

শার্শায় শীতের তীব্রতায় ফুটপাতের দোকানে কেনাকাটার ধুম

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৮ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৮ বার পড়া হয়েছে

 

ইকরামু ইসলাম বেনাপোল প্রতিনিধি : শার্শায় শীতের তীব্রতা বাড়ার সাথেসাথে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ শীতবস্ত্র কেনার জন্য ফুটপাতের দোকানগুলোতে ভিড় করছেন। শীতের তীব্রতায় সাশ্রয়ী দামে পোশাক কিনতে পেরে তারা খুশি। সাদ্ধের মধ্যে যতটুকু সম্ভব তা নিয়েই শীত নিবারণের করছেন তারা। উপজেলা ব্যাপী শীতের তীব্রতা বাড়লেও শীতার্থ সাধারন মানুষের মধ্যে উপজেলা প্রশাসনসহ সমাজের বিত্তবান মানুষের তেমন কোন শীতবস্ত্র বিতরন করতে দেখা যায়নি।
শীতবস্ত্রের দোকানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, শিশুদের সোয়েটার ৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পুরুষদের হুডি বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা থেকে ৩৫০ টাকায় এবং নারীদের সোয়েটার ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও চাদর ২৫০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকায়, উলের টুপি, হ্যাভস, এবং স্কার্ফ ৬০ টাকা থেকে ২০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তুলনামূলক ভাবে বাজারে এসব পণ্যের দাম কম থাকায় নিম্ন আয়ের মানুষেরা এসব দোকানে ভিড় করছেন।
জেলা শহর থেকে শীতবস্ত্র নিয়ে আসা ব্যবসায়ী আওয়াল হোসেন বলেন, প্রতিটি বান্ডিল থেকে ২ থেকে ৩ হাজার টাকা লাভ হয়। শীতের এই সময়টাই আমাদের ব্যবসার মৌসুম। শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রি আরও বেড়েছে। প্রতিদিন প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার টাকার পণ্য বিক্রি হচ্ছে।
শীতবস্ত্র কিনতে আসা রফিকুল ইসলাম বলেন, ফুটপাতের পণ্যের মান বেশ ভালো। এখানে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় যেটা কিনছি তা মার্কেটে গেলে ১০০০ টাকার কমে পাওয়া যেতই না। শীতবস্ত্রের দাম আমাদের সাধ্যের মধ্যে থাকায় খুব উপকার হয়েছে। আমাদের পরিবারের ছয়জনের জন্য ফুটপাত থেকে পোশাক কিনেছি।
শীতবস্ত্রের দোকানগুলো মানুষের জন্য কেবল কেনাকাটার স্থান নয়, বরং নিম্ন আয়ের মানুষদের জন্য এক ধরনের স্বস্তির জায়গায় পরিণত হয়েছে। শীতের প্রকোপ আরও বাড়লে এ ধরনের দোকানগুলোতে’ ভিড় আরও বাড়বে বলে আশা করছেন ব্যবসায়ীরা।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি