মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া উপজেলার ৫ নং ডুমুরিয়া ইউনিয়নের পাকুড়তিয়া নান্নু শেখ এর বাড়ি হইতে দেবেন মন্ডলের বাড়ির নিকট এইচ বি, বি রোড পর্যন্ত ৪৭ লক্ষ ২২ হাজার টাকার মাটির রাস্তা নির্মাণ ও প্যালাসেটিং এর কাজ। বরাদ্দকৃত টাকা ৩ নং ওয়ার্ডের মেম্বার ও সি, পি, সি কবির তালুকদার এক দুই তিন নং ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বার উক্ত প্রকল্পের সাধারণ সম্পাদক রাবেয়া খাতুন। উক্ত রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ না করেই টাকা উঠিয়ে নেন। উক্ত রাস্তার সিডিউল ছিলো উপরে চওড়া ১২ ফিট ও উচ্চতা ৮ ফিট ৬ ইঞ্চি এবং নিচে ৩২ ফিট চওড়া। পেলাসাইটিং ছিল গাছের বলিল দ্বারা কিন্তু উক্ত পেলাসাইটিং করা হয়েছে বাশের বললি দ্বারা। যার পরি নামে সম্পূর্ণ কাজ শেষ হওয়ার পূর্বেই বাশদ্বারা নির্মিত পেলাসাইটিং রাস্তার মাটি সহ খালের ভেতর ভেঙে পড়েছে। বর্তমান উক্ত প্রকল্পের কর্মকর্তা এবং ৩ নং ওয়ার্ডের মেম্বার কবির তালুকদার ও রাবেয়া খাতুন কাজ শেষ না করেই বিল উত্তোলন করে নিয়ে যায়। বর্তমান তিন নং ওয়ার্ডের মেম্বার কবির তালুকদার গ্রেপ্তার হওয়ার ভয়ে পালিয়ে বেড়ালেও কমপক্ষে পাঁচ সাত হাজার লোকের একমাত্র চলাচলের রাস্তার টাকা আত্মসাৎ করে
রাবেয়া খাতুন ও কবির তালুকদার নিজ নিজ বাড়িতে নতুন বিল্ডিং করতে ব্যস্ত। আরো উল্লেখ্য যে উক্ত রাস্তাটি যেখান দিয়ে করার কথা ছিল সেখান দিয়ে না করে নিজেদের সুবিধামতো জায়গা দিয়ে ঘুরিয়ে করা হয়েছে বলে এলাকাবাসীর জোরালো অভিযোগ। আরোও অভিযোগ থাকে যে কবির তালুকদারের কমপক্ষে ১০ টি আত্মঘাতী বালু কাটার ড্রেজার রয়েছে। যাহা আইনগত নিষিদ্ধ, প্রকাশ থাকে যে নিজ, এলাকায় কবির তালুকদার ড্রেজার কবির নামে এই পরিচিত। অভিযোগ কারী সেকেন্দার আলী বলেন আমি আশাবাদী অভিযোগটি আমলে নিয়ে সরাবেয়া খাতুন, মেম্বার কবির তালুকদার ও প্রকল্প কর্মকর্তা আরিফ হোসেন কে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি। এ বিষয়ে গণমাধ্যমকে, টুংগীপাড়া উপজেলার প্রকল্প কর্মকর্তা আরিফ হোসেন বলেন। সঠিক ভাবেই কাজ হয়েছে আমি যাচাই-বাছাই করে বিল দিয়েছি। কবির তালুকদার ও রাবেয়া খাতুনের সাথে একাধিকবার যোগ করার চেষ্টা করা হলেও তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। গ্রামবাসী, আকবার তালুকদার বলেন, দেশ সংস্কার চলছে এদেরকেও আইনের আওতায় উক্ত রাস্তাটি সংস্কার করার দাবী জানাচ্ছি।