1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
ঝিনাইদহে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান কর্তন - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ০৪:২৭ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
রাত পোহালেই ঈদ উৎসব, তাই শেষ দিনে জমে উঠেছে ঈদের কেনাকাটায়। পোশাকের মার্কেট থেকে পশুর মার্কেটে বাগেরহাট-৪ আসনে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়ে ড. ওবায়দুল ইসলাম ও ড. কাজী মনির সাভার থেকে গর্ভবতী নারীকে অপহরণ ও হত্যার অভিযোগ এডভোকেট এরশাদ আলম জর্জ এর পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারের মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুবদল নেতা আল আমিন হোসেন পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন যুবদল নেতা মোঃ সুরুজ্জামান গোবিন্দগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় ৪ জন নিহত, আহত অন্তত ১০ দিনাজপুরে সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে আগাম ঈদুল আযহার নামাজ অনুষ্ঠিত উলিপুর হাসপাতালের চরম অবহেলায় প্রাণ হারাল ৫ বছরের শিশু সওদা: জনরোষে উত্তাল এলাকা হালিশহর পি এইচ আমীন একাডেমী স্কুলের পাশে লাকী স্কয়ার কমিউনিটি সেন্টারে ভাইবোন সমন্বয়ে ঈদুল আযহার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭.৩০ মিনিটে

ঝিনাইদহে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান কর্তন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ৮ মে, ২০২৫
  • ৯৯ বার পড়া হয়েছে

 

রাসেল হোসেন ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-

ঝিনাইদহে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান কর্তন শুরু হয়েছে। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল আওয়াল বোরো ধান কর্তনের উদ্বোধন করেন।

বৃহস্পতিবার (৮ মে) সকাল সাড়ে ১০টায় সদর উপজেলার হলিধানী ইউনিয়নের গাগান্না গ্রামে চলতি মৌসুমে সমলয় পদ্ধতিতে বোরো ধান কর্তন উদ্বোধন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস জানিয়েছে, কৃষিতে আধুনিক যন্ত্রের ব্যবহার করে শ্রমিক সংকট নিরসন, সময়ের অপচয় রোধ ও অতিরিক্ত খরচ বাঁচাতে সমলয় পদ্ধতিতে চাষ করা হয় বোরো ধান।

রবি ২৪/২৫ মৌসুমের আওতায় গাগান্না ব্লকে ১৫০ বিঘা জমিতে সমলয় পদ্ধতিতে ব্রি-৯২ জাতের ধান রোপণ করা হয়। সমলয়ের আওতায় ১১৬ জন কৃষক সমলয় পদ্ধতিতে ধান আবাদ করেন।

এদিকে, ধান কর্তন উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিসংখ্যান কর্মকর্তা আব্দুল আলিম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিয়া আক্তার চৌধুরী, ব্লক সুপারভাইজার মফিজুল ইসলাম প্রমুখ।

সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. নূর এ নবী বলেন, সমলয় পদ্ধতির মাধ্যমে একই সময়ে একই মাঠে সমজাতের ধান রোপণ করা হয়। এ পদ্ধতিতে জমিতে সার ও বালাইনাশক প্রয়োগ করা হয় একই মাত্রা ও একই সময়ে। ফলে ধানের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কমানো যায়। এ বছর প্রতি হেক্টর জমিতে ধানের উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ৮ টন। ফলন আশানুরূপ হয়েছে।

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবদুল আওয়াল বলেন, কৃষিতে আধুনিক প্রযুক্তি ও যন্ত্রের ব্যবহারের ফলে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। কৃষকের ভোগান্তি ও খরচ কমেছে। আধুনিক কৃষি যন্ত্রপাতি কৃষকের কাছে পৌঁছে দিতে সরকার নানা উদ্যোগ নিয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি