1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
গোপালগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত- ১, আহত- ১ - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শনিবার, ০৫ জুলাই ২০২৫, ১০:৪৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
আত্রাইয়ে বিএনপি’র বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহের নান্দাইল মডেল থানার অভিযানে ট্রাক চোর চক্রের সদস্য গ্রেফতার ০১ সুনামগঞ্জে জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে কটুক্তি করার প্রতিবাদে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত কাঠালিয়ায় মার্কেটের দোকান দখল করে চাঁদাদাবির অভিযোগে মামলা, গ্রেফতার -২. বেলকুচিতে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মাহ পরিষদের উদ্যোগে ওলামা সমাবেশ অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহ সিপিএসসি, র‌্যাব-১৪, ভালুকা থানার অপহৃত ভিকটিম উদ্ধারসহ আসামি গ্রেপ্তার ০১ ‎উল্লাপাড়া উপজেলা বিএনপির বারংবার নির্যাতিত প্রিয় নেএী – এ্যাডভোকেট সিমকী ইমাম খান  জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাকিমপুরে কৃষি প্রনোদনা ও পুর্নবাসন কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন গাইবান্ধায় জাসাসের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার ঈদ আয়োজনে পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির কর্মশালা

গোপালগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত- ১, আহত- ১

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৯ মে, ২০২৫
  • ১২৭ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ শিহাব উদ্দিন, গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি।।

গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার ডুমরারসুর মোড়ে ঘটে গেল এক হৃদয়বিদারক সড়ক দুর্ঘটনা। শনিবার (১৮ মে ২০২৫) রাত আনুমানিক ১০টায় একটি ট্রাক ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে সেনা সদস্য মোঃ আব্দুর রহিম গুরুতর আহত হন এবং তার সঙ্গে থাকা বন্ধু সাকিম সরদার ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন।

পরিবার সূত্রে জানা যায়, সৈনিক আব্দুর রহিম গত ১৭ মে দুই মাসের বাৎসরিক ছুটিতে বাড়িতে আসেন। পরদিন সন্ধ্যায়, অর্থাৎ ১৮ মে, তিনি বন্ধুসহ মোটরসাইকেলে ঘুরতে বের হন এবং গোপালগঞ্জ শহর থেকে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন। ডুমরারসুর মোড়ে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি দ্রুতগামী ট্রাকের সঙ্গে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে।

স্থানীয়রা দ্রুত আহত সৈনিক আব্দুর রহিমকে উদ্ধার করে গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। বর্তমানে তিনি চিকিৎসাধীন এবং তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলে জানা গেছে।

দুর্ঘটনায় নিহত সাকিম সরদার (পিতা: হান্নান সরদার) ও আহত সৈনিক আব্দুর রহিম (পিতা: মো: খায়রুল আলম)—দুজনেই সদর উপজেলার খানার পাড় গ্রামের বাসিন্দা। তারা দীর্ঘদিনের বন্ধু ছিলেন।

উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, দুর্ঘটনার সময় তাদের কারো মাথায় হেলমেট ছিল না, যা এমন প্রাণঘাতী পরিণতির অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। ট্রাফিক সচেতনতার অভাব এবং হেলমেট না পরার প্রবণতা দেশের বহু তরুণ প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে প্রতিনিয়ত।

পুলিশ দুর্ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং সংশ্লিষ্ট ট্রাকের খোঁজে মাঠে নেমেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা এই মোড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের দাবি জানিয়েছেন।

এ ধরনের দুর্ঘটনা আমাদের আবারও স্মরণ করিয়ে দেয়—সড়কে নিরাপত্তা মানেই জীবন বাঁচানো। হেলমেট ব্যবহার, গতি নিয়ন্ত্রণ এবং ট্রাফিক নিয়ম মানার বিকল্প নেই।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি