1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
সাঘাটা উপজেলার কামালের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্যর ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৫:১২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বালু বাণিজ্যে একাট্টা আ. লীগ-বিএনপি ভাঙনের ঝুঁকিতে পড়েছে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ, জনবসতি এলাকা * থানায় অভিযোগ করেও প্রতিকার পাচ্ছেন না ক্ষতিগ্রস্তরা মহানন্দা ব্যাটলিয়ন (৫৯ বিজিবি) কর্তৃক মাদক বিরোধী জনসভার আয়োজন এবং লিফলেট বিতরণ গোপালগঞ্জের গোপিনাথপুর ইউনিয়নে বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত ময়মনসিংহ সিপিএসসি, র‌্যাব-১৪, কর্তৃক ২বছরের সাজাপ্রাপ্ত আসামী গ্রেফতার ০১ গোপালগঞ্জে ধর্মীয় ভাবগাম্ভির্যের মধ্য দিয়ে রথযাত্রার বর্ণিল আয়োজন,বসেছে মেলা দুর্গাপুরে বিএনপির সম্মেলন ঘিরে নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছেন জামাল মাস্টার ১১ শিক্ষার্থী, ৫ শিক্ষক — বিশুড়ী গাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভারসাম্যহীন শিক্ষা ব্যবস্থা আশাশুনির কুল্যায় বিএপির কর্মী সমাবেশে অনুষ্ঠিত নাটোরের বড়াইগ্রামে শিশু মিনহাজের রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার,আটক-১ শিশু বাংলাদেশ প্রেসক্লাব বেলকুচি উপজেলা শাখার প্রথম মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

সাঘাটা উপজেলার কামালের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্যর ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩ জুন, ২০২৫
  • ১২৩ বার পড়া হয়েছে

 

গাইবান্ধা সাঘাটা প্রতিনিধি:
সাঘাটা উপজেলার কামালের পাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সংরক্ষিত মহিলা সদস্যের বিরুদ্ধে ভিজিডি কার্ড করে দেওয়ার নাম করে উৎকোচ গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় সূত্র ও ভুক্তভোগীদের অভিযোগ অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট সদস্য কাজল রেখা তার নির্বাচনী এলাকা ১, ২ ও ৩ নং ওয়ার্ডের সুবিধা-ভোগীদের কাছ থেকে কার্ড বরাদ্দের আশ্বাস দিয়ে ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত আদায় করেন। ঘটনার সত্যতা যাচাই করতে ছদ্মবেশে এক সাংবাদিক গত শনিবার একজন ভিজিডি আবেদন কারীর কাগজপত্র নিয়ে উক্ত সদস্যের সঙ্গে দেখা করেন। অভিযোগ রয়েছে, এ সময় মহিলা সদস্যের স্বামী জাকির হোসেনের মাধ্যমে প্রথমে ১০ হাজার টাকা গ্রহণ করা হয়, যার মধ্যে ৫০০ টাকার ২০টি নোট ছিল। পরে ওই টাকা সদস্য কাজল রেখার হাতে হস্তান্তর করা হয়। পুরো ঘটনাটি একটি গোপন ক্যামেরায় ধারণ করা হয়েছে এবং ভিডিও টি দৈনিক আজকের গোয়েন্দা সংবাদ পত্রিকার ডেস্কে এসেছে। ভিডিও চিত্রে দেখা যায়, টাকা গ্রহণের পর মহিলা সদস্য ভিজিডির আবেদন ফরমে স্বাক্ষর দিয়ে চেয়ারম্যানের নিকট জমা দেওয়ার কথা বলেন। এছাড়া একটি অডিও রেকর্ডিংয়ে ওই সদস্যকে ভিজিডি কার্ড বরাদ্দের সংখ্যা নিয়ে আলাপ করতে শোনা যায়। সেখানে ১২ জনের নাম উল্লেখ করে জনপ্রতি ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা গ্রহণের কথা স্বীকার করেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে মহিলা সদস্য কাজল রেখা অর্থ লেনদেনের কথা স্বীকার করেন। তবে কামালেরপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাহিনুর ইসলাম বলেন, ভিজিডি কার্ডের নাম করে কোনো ধরনের আর্থিক লেনদেন করতে পারেন না কাজল রেখা। এদিকে ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকাবাসীর মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে ওই সদস্যের অপসারণ দাবি করে মানববন্ধনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন বলেও জানা গেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি