1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
চৌদ্দগ্রাম মুন্সিহাট ইউনিয়নের অত্যাচারী চেয়ারম্যান মাহফুজ আলমের ছোট ভাই মিজানুর রহমান খো - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
শুক্রবার, ২৫ জুলাই ২০২৫, ১০:২৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
নিউইর্য়ক প্রবাসী শিলা”র মা ও লিটনের শাশুড়ি খুরশিদা বেগমের ইন্তেকাল ভাবকী খ্রীষ্টায়ান কেজি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস পার্টির আনন্দঘন আয়োজন থানায় ঢুকে হামলা, আহত পুলিশ সদস্য নান্দাইল রসুলপুর বাণিজ্য বাজার সংলগ্ন কাঁচামাটিয়া নদীর পাশে বর্ষার বৃষ্টিতে পাকা রাস্তা ভাঙন, ঝুঁকিতে যান চলাচল মাইলস্টোন কলেজে বিমান বিধ্বস্তে নিহতদের স্মরণে দিনাজপুরে ছাত্র ফ্রন্টের মোমবাতি প্রজ্জ্বলন জয়নগর দুই নম্বর ব্লকের খাদ্যের কর্মদক্ষ ওয়াহিদ মোল্লার উপস্থিতে সাহাজাদাপুর অঞ্চলে “চলো গ্ৰামে যাই, অঞ্চলের আঁচল সভা অনুষ্ঠিত হল গাজায় ১১৫ জন অনাহারে মৃত: আর কত লাশে জাগবে বিশ্ব বিবেক? বোয়ালখালীতে সিফাতের মৃত্যু নিয়ে সন্দেহের জাল প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে রাণীশংকৈলে কিন্ডারগার্টেন শিক্ষকদের মানববন্ধন বালিয়াকান্দিতে চাঞ্চল্যকর ডাকাতি মামলায় কুখ্যাত ২ ডাকাত গ্রেপ্তার

চৌদ্দগ্রাম মুন্সিহাট ইউনিয়নের অত্যাচারী চেয়ারম্যান মাহফুজ আলমের ছোট ভাই মিজানুর রহমান খো

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০২৪
  • ৬৯ বার পড়া হয়েছে

 

মো লুৎফুর রহমান রাকিব কুমিল্লা জেলা প্রতিনিধি।

মিজানুর রহমান খোকার মূল ব্যবসা হলো অস্ত্র ও ইয়াবা।

সে মুন্সিরহাটে ওপেন অস্ত্র নিয়ে ঘুরতো।তার ভাই মাহফুজের নির্দেশে মসজিদের জায়গা সহ বাজার দখল চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন জনের জায়গা দখল করে নিজেদের সম্পত্তি দাবি করতো।

এখন মাহফুজ চেয়ারম্যান তার অবৈধ টাকা ছোট ভাই এই মিজানুর রহমান খোকা ও সাইফুল ইসলাম ভুট্টোর মাধ্যমে স্বর্ণ চোরা চালানি ব্যবসার জন্য দুবাই ইনভেস্ট করে।

বর্তমানে কুমিল্লা ফেনী নোয়াখালী জেলার সবচেয়ে বড় স্বর্ণ চোরা চালাচ ও অবৈধ হন্ডির ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করেন মাহফুজ চেয়ারম্যান ও তার ভাই মিজানুর রহমান খোকা।

মুন্সিরহাট বাজারে জাফর টাওয়ারের নিচে ডাকরার জাহাঙ্গীরের স্বর্ণ দোকান থেকে মাহফুজ চেয়ারম্যান ও তার ভাই খোকা এই ব্যবসা পরিচালিত করে। ৩০থেকে ৩৫ কোটি অবৈধ হন্ডীর টাকা ও স্বর্ণ প্রতিদিন এই দোকান থেকে জেলার বিভিন্ন জায়গায় পাঠায়।

যখন কোন নির্বাচন আসে মাহফুজ চেয়ারম্যানের সোর্স হিসেবে তার ভাই খোকা দিনে এক নেতার সাথে থাকেন। এবং রাতে মাহফুজ চেয়ারম্যান ও এমপি মজিবুল হককে সব জানিয়ে দেন। খোকা মূলত সে তার ভাই মাহফুজ ও মুজিবুল হকের সোর্স হিসেবে কাজ করতো।

খোকা তার ভাই মাহফুজ চেয়ারম্যানের নির্দেশে জামাত-বিএনপি রাজনৈতিক প্রতিপক্ষদের কে হুমকি ধুমকি নির্যাতন অত্যাচার করতেো। অনেকের বাড়ি ঘর ও ভাঙচুর করেছে।

এমনকি মাহফুজ আলমের অন্যায়, অত্যাচার ও সাধারণ জনগণের বিরুদ্ধে মামলা হামলার মতের বিপক্ষে থাকার কারণে মুন্সীরহাটে অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী দেরকে মাহফুজ ও তার ভাই নির্যাতন ও অপমান করেছে।

বর্তমানে মাহফুজ চেয়ারম্যান অনেক আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী দেরকে ফোন করে মুন্সীরহাটে তার সাথে আসার জন্য বলেছেন। কিন্তু মুন্সিরহাটের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সাফ কথা হলো, অত্যাচার নির্যাতন, চাঁদাবাজি, টাকা কামাইছো তুমি ।এখন আমরা কেন এর দায়ভার নিবো।

মুন্সিরহাটের সাধারণ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এ দানব অত্যাচারী, লোভী চেয়ারম্যান মাহফুজ আলমের সাথে নাই। তারাও মাহফুজ আলমের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চায়।

এখন খোকা এলাকাতে আছে। সে তার ভাই মাহফুজের চেয়ারম্যানী রক্ষা করার জন্য, তাদের অবৈধ টাকা নিয়ে বিভিন্ন গ্রামে লোক ঠিক করার জন্য নেমে পড়েছে। এবং শোনা যাচ্ছে সাময়ীক বাঁচার জন্য বিএনপিতে যোগ দেওয়ায় জন্য ঘুরতেছে । এই ব্যাপারে সবাই সজাগ থাকবেন।

এ দানব অত্যাচারী, মতলববাজ, সুযোগ সন্ধানী পরিবারকে কেউ দলে নিবেন না। মুন্সিরহাটেই তাদের উপযুক্ত বিচার হতে হবে। জনগণ জেগে উঠেছে।

এই অস্ত্রবাজ,চাঁদাবাজ, ভূমিদস্যু, মাদক ব্যবসায়ী খোকাকে এলাকাতে সবাই ঘেরাও করে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর হাতে তুলে দিন।

জেগেছে মুন্সিরহাট বাসী, জেগেছে ছাত্র জনতা। তোদের এবার ক্ষমা নেই, ক্ষমা নেই,ক্ষমা নেই।

বয়কট মাহফুজ্জা, বয়কট মাহফুজ্জা

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি