বিস্তারিত ডেক্স রিপোর্ট
জিপিও বায়তুল মোকাররম লিংক রোড এর সন্ত্রাসী বিল্লাল ওরফে দাঁড়ি বিল্লাল ও ভাগীনা ইনসান বাহিনীর কাছে সাধারণ হকাররা জম্মি।
নাম প্রকাশ অনিচ্ছুক এক জন হকার বলেন ।
দীর্ঘদিন যাবত ফুটপাতে ব্যবসা করতেছি। আমি সহ আশপাশের দোকান তুলে দিয়ে সন্ত্রাসী বিল্লাল ও ভাগিনা ইনসান বাহিনীর মনোনীত লোক বসানোর জন্য আমাদের দোকান ছেড়ে দিতে বলে । এবং বলে যে জিপিও এর বায়তুল মোকাররম এলাকায় ব্যবসা করতে হলে । আমি বিল্লাল ও ভাগীনা ইনসানকে এককালীন দোকান প্রতি নগদ ২,০০,০০০/-(দুই লক্ষ) টাকা হিসেবে চাঁদা দিতে হবে। না দিলে তোদের সকল দোকান তুলে দেবো। আরেকজন হকার বলেন ২৭/১০/২০২৪ইং তারিখ সন্ধা অনুমান ০৭.৩০ ঘটিকার সময় আমি জিপিও এর সামনে ফুটপাতে ছিলাম। এমন সময় সন্ত্রাসী বিল্লাল ও ভাগিনা ইনসান বাহিনী সহ অজ্ঞাতনামা ১০/১২ জন অবৈধভাবে দোকানের সামনে আসে এবং ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা চাঁদা দাবী করে এবং বলে এখনই দিতে হবে না দিলে সে দোকান অন্যলোককে দিয়ে দিবে। আমি সহ অন্যান্য দোকান চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে বিলাল ও ভাগীনা ইনসান আমার উপর ক্ষীপ্ত হইয়া তাহার সঙ্গীয় সহ আমার উপর চড়াও হয়। আমাকে অকথ্য ভাষায় গালি দিতে থাকে এবং কোন কিছু বুঝে উঠার আগেই সন্ত্রাসী বিল্লাল ও ভাগিনা ইনসান তাদের হাতে থাকা লোহার রড দ্বারা আমার হাটু সহ শরীরে বিভিন্ন অংশে উপযুপরি আঘাত করতে থাকে। তাহাদের হাতে থাকা মোটা বাশের লাঠি, হকিস্টিক দ্বারা আমার হাত পাও সহ শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করতে থাকে। আঘাতের ফলে আমার শরীরের বিভিন্ন অংশে নীলা ফুলা জখম প্রাপ্ত হই ও রক্তাক্ত জখম প্রান্তে হই। আমি প্রায় অজ্ঞান হয়ে রাস্তায় লুটিয়ে পরি এবং ডাক-চিৎকার দিতে থাকি। আমার ডাক- চিৎকারে আশপাশের লোকজন দ্রুত আগাইয়া আসে ।আমাকে উদ্ধার করে। তখন সন্ত্রাসী বিল্লাল বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থল হইতে দ্রুত সড়ে পরে এবং আমাকে হুমকী দিয়ে বলে। আমি যেন তাদের চাহিদমতে চাঁদার টাকা রেডি রাখি। অনথয় আমাকে জানে মেরে ফেলবে। উপস্থিত লোকজনের আমাকে দ্রুত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়া যায়। হাসপাতালে আমার পায়ে ব্যান্ডেজ লাগে। উল্লেখ্য প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় জিপিও ও বায়তুল মোকাররম লিংক রোডের মাথায় দখল চাঁদাবাজী করিয়া বিপুল পরিমান টাকা জোড় পূর্বক নিয়ে নেয় ।যার ভিডিও ফুটের রহিয়াছে যাহার ঘটনার বিবরণ ।দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন প্রতিবেদন আকারে প্রকাশ করে।