মোমিন আলি লস্কর:
-জয়নগর বিধান সভার জয়নগর দুই নম্বর ব্লকের বকুল তলা থানার অন্তর্গত ময়দা অঞ্চলের বটতলা এফ .পি .স্কুল মাঠে জান্নাত হোসেন মোল্লা সৌজন্যে , ময়দা অঞ্চলের কনভেনার,অঞ্চলের প্রধান ও উপপ্রধান এবং সমস্ত সদস্য সদস্যাগনের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০২৬ সালের বিধান সভাকে পাখির চোখ করে ময়দা অঞ্চলের বটতলা এফ পি স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হয় অঞ্চল সম্নেলন ও গুরুজন সংবর্ধনা। ময়দা অঞ্চল সম্মেলনে জয়নগর দুই নম্বর ব্লকের তৃনমূল কংগ্রেসের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি সাহাবুদ্দিন শেখ উপস্থিত হয়ে বলেন বাংলা জুড়ে এস ইউ সি আই,সি পি আই এম,বিজেপি এবং সংবাদ মাধ্যম আর জি কর হসপিটালে একটি মহিলা ডাক্তার খুন হয়েছিলেন তখন বিভিন্ন স্থানে মোমবাতি জ্বালিয়ে প্রতিবাদ সভা হয়েছিল বিভিন্ন জায়গায়। আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তখন বলেছিলেন প্রকৃতি দোষীদের শাস্তি দিতে হবে। তিনি বলেন মুখ্যমন্ত্রী ২৪ঘন্টার মধ্যে তার বাংলার পুলিশ দিয়ে খুনের মুল আসামি গ্রেফতার করে জেলে পাঠান। কিন্তু আরজি কর হাসপাতালে এই মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটনাটি রাজ্যের পুলিশের হাত থেকে সিবি আই হাতে যাওয়াযায় এখনো পর্যন্ত কোন সুরাহাও হয়নি । তিনি উওর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন। তিনি আরো বলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কথা দিয়ে কথা রাখে । ২০২১সালে বিধান সভার নির্বাচনের সময় তিনি বলেছিলেন আমি মা বোনদের জন্য লক্ষ্মীর ভান্ডার করেদেব ,করে দিয়েছেন জয়নগর থানার কৃপাখালির এক নাবালিকার কে যৌননির্যাতন করে হত্যা করে , পরিবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় উপর নির্ভর করেছিলেন এবং রাজ্যের পুলিশের উপর আস্থা ছিল বলে আজ মহামান্য আদালত মূল অভিযুক্ত কে ফাঁসির আদেশ দিয়েছেন। বাংলা কে দেখে বিজেপি সরকার তাদের বিভিন্ন রাজ্যে এক ই প্রন্ধা চালু করেছে। তিনি বলেন আজ সাক্ষী রয়ে গেল ময়দা অঞ্চলের মহিলার উপস্থিতির দেখে।আমি মনে করেছিলাম আমার গড়দোয়ানী অঞ্চলের থেকে পিছিয়ে থাকবে ময়দা অঞ্চল জনসংখ্যা। কিন্তু তার উল্টো হয়েগেল ।এই অঞ্চলের এস ইউ সি আই এর সবচেয়ে বড় ঘাটি ছিল তাহা প্রমাণ করেদিল এখানে কোন বিরোধী দল বলে কিছু নেই।এই সম্নেলনে জয়নগর বিধানসভায় বিধায়ক শিক্ষক বিশ্বনাথ দাস কে জয়নগর এলাকার বিখ্যাত খাঁজুর গাছে নলের গুড় তুলে দিলেন ময়দা অঞ্চলের একজন শিউলি। বিধায়ক বেজায় খুশি এবং ঐ শিউলি কে অভিনন্দন জানায়।এই সভাস্থলে বাচ্ছাদের একটি নৃত্যকরেন । তিনি এই নৃত্য দেখে খুশি হয়ে তাদের কে প্রত্যেক কে একটি করে ফুলের তোড়া সহ কিছু টাকা তাদের হাতে তুলে দেন ।তাতে গ্ৰামের মানুষ জন সাবাহ জানায় বিধায়ক কে । সাংবাদিকের মুখোমুখি হয়ে বলেন কেন্দ্রীয় সরকার আমাদের গরীব মানুষের ১০০দিনের টাকা আটকে রেখেছে, কিন্তু আমাদের দিদি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাহার নিজ তহবিল থেকে ১০০দিনের টাকা দিয়ে ছেন। কেন্দ্রীয় সরকার বাংলার আবাস যোজনার বাড়ি টাকা আটকে রেখেছে কি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেন্দ্রকে অপেক্ষা না করে তিনি ঘোষনা করেছিলেন আমি বাংলার বাড়ির টাকা দেব যদি কেন্দ্র না দেয় । তিনি বলেছিলেন আমি ডিসেম্বর মাসে ২০ তারিখের মধ্যে প্রত্যেকের একাউন্টে প্রথম কিস্তির টাকা পাঠাবো।বিধায়ক বলেন দিদি বলেছেন যাদের এই আবাসিক যোজনার বাড়ির লিষ্টে নাম আসেনি তাদের কে আমি আবার একটি নতুন লিষ্ট বানাবো জানুয়ারি মাসে । আমি কাউকে বাংলার বাড়ি থেকে বঞ্চিত করবোনা। বিধায়ক কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক করেন।
উপস্থিত ছিলেন, জয়নগর বিধান সভার বিধায়ক শিক্ষক বিশ্বনাথ দাস ও তৃণমূল কংগ্রেসের জয়নগর এক নম্বর ব্লক সভাপতি তুহিন বিশ্বাস, জয়নগর দু’নম্বর ব্লক সভাপতি গোপাল চন্দ্র নস্কর, ও জয়নগর দু’ম্বর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রিয়াংকা মন্ডল, জয়নগর দু নম্বর পঞ্চায়েত সমিতির খাদ্যের কর্মাধ্যক্ষ ওয়াহিদ মোল্লা এবং জয়নগর দু’নম্বর ব্লক তৃণমূল বিধান চন্দ্র হালদার ,জয়নগর দু’নম্বর ব্লক তৃণমূলকংগ্রেসের সংখ্যালঘু সেলের সভাপতি ,সাহাবুদ্দিন শেখ, তৃণমূল কংগ্রেসের, জয়নগরের এক নম্বর ব্লক যুব সভাপতি সামীম আহমেদ ঢালী, এবং অঞ্চলের সমস্ত বুথ সভাপতি ,পঞ্চায়েত সদস্য ,সদস্যা এবং তৃণমূল কংগ্রেসের সমস্ত নেতৃত্ববৃন্দ। কর্মীবৃন্দ ,উপস্থিত ছিলেন, সম্মেলনের উদ্যোক্তা, ময়দা অঞ্চলের কনভেনার জান্নাত হোসেন মোল্লা। সহ উদ্যোক্তা প্রধান মানু মন্ডল ছোপান মোল্লা কৃষি কর্মাধ্যক্ষ আইরুব মন্ডল, উপপ্রধান আব্দুর রহিম সদ্দার এবং মনিরুল সাপুই,