মিন্টু কান্তি বান্দরবান
২০১৫সালের ১৬ই ডিসেম্বর বুধবার জীবনের বিশেষ একটি দিনে বিয়ের পিড়িতে বসেন চট্রগ্রাম দক্ষিণ রাউজান পাঁচখাইন গ্রামের ৫নং ওয়াডের মধ্যম নাথপাড়ার বাসিন্দা স্বর্গীয় নগর বাঁশী দেবনাথের ছোট ছেলে সাংবাদিক মিন্টু কান্তি নাথ। তিনি ২০০৯ সালে সুখের স্বপ্ন গড়ার জন্য পাড়ি দেন সাত সাগর ১৩ নদীর ওই পারে আরব কান্ট্রি ওমানে- ওখানে নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য করে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে প্রথম প্রহরে বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
সেই ২০০৯ সালে বিদেশ পাড়ি দেওয়ার সময় তখন আমি মামার বাড়ীতে থেকে একেই গ্রামে লেখাপড়া করতাম।সেই সু-বাদে উনি যখন বিদেশ পাড়ি দেওয়ার জন্য ঘর থেকে বের হয়ে যখন আমার বর্তমান স্বামী সাংবাদিক ও অসহায় হত দরিদ্র মানুষের বন্ধু,মানব প্রেমিক মিন্টু কান্তি নাথ যখন হাইস গাড়িতে উঠেন। আর কান্না করেন পরিবার-পরিজন কে ছেড়ে যাওয়ার কষ্টে। তখন আমার ও কান্না চলে আসে,কি আর করা নিজের স্বপ্ন পুরণে চলে গেলেন।সেই ছোট্র বেলা থেকে মনে মনে পছন্দ করে রেখে দিলাম নিজের মনের মানুষকে।
২০১৫সালে ওমান থেকে যখন ফিরে আসেন কয়একদিন পড় নতুন সংসার গড়ার লক্ষ্যে মেয়ে খুজেন। ভগবান সহায় হয়ে আমার স্বপ্ন পুরাণের আশায় কে বা কারা আমার পরিবারকে দেখিয়ে দেন, বলেন ঐ পরবারটি আনেক ভালো ওদের একটা মেয়ে আছে। সেই সুবাদে দেখতে আসেন দুই ভাই এক বন্ধু কে সাথে নিয়ে চন্দ্রঘোনা শেখ রাসেল পার্কে। আমাকেউ আমার মা- বাবা ভাই আরো পবিবার পরিজন কে সাথে করে নিয়ে আসেন।
পার্কে নাস্তা পানি খাওয়ার পর কথাবার্তা বলে চলে যান নিজগৃহে। রাত্রে ফোন আসলো বাবা-মায়ের কাছে আমার স্বপ্ন পূরণের কথা, মেয়ে আমাদের পছন্দ হয়েছে। আপনারাও ছেলের বাড়ি ঘর দেখতে আসেন,কিন্তু একই এলাকার মামার বাড়ি থাকাতে -বড় মামি তাপসী দেবের