1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
বিয়ের ৯ পেরিয়ে ১০বছর পূর্তিতে আবেগঘন পোস্ট করলেন সাংবাদিক মিন্টুরপত্নী প্রিয়াংকা - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:১১ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
নওগাঁয় প্রথম আলো ট্রাস্টের দেওয়া অসহায় গরীব ১৬০ জন কম্বল পেয়ে মুখে হাসি নরসিংদীর সাবেক এমপি পোটনকে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত পাইকগাছায় জামায়াতের ইসলামীর আমীরে ডাঃ শফিকুর রহমানের আগমন উপলক্ষে র‍্যালি ও পথসভা বরিশালের বিভিন্ন জেলা উপজেলা লাইসেন্স বিহীন ফার্মেসি, স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে সাধারণ মানুষ গাজীপুর জেলা পেশাজীবী সাংবাদিক পরিষদের আত্মপ্রকাশ লালপুরে গ্রীন ভয়েসের কমিটি গঠন, সভাপতি সজিবুল- সম্পাদক আল আমিন কাঠালিয়ায় সাবেক ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতার দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের সংবাদ সম্মেলন মুন্সীগঞ্জ জেলা পুলিশের মাসিক কল্যাণ সভা ও অপরাধ সভা অনুষ্ঠিত এ তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি ময়মনসিংহে বিভাগীয় উন্নয়ন সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত

বিয়ের ৯ পেরিয়ে ১০বছর পূর্তিতে আবেগঘন পোস্ট করলেন সাংবাদিক মিন্টুরপত্নী প্রিয়াংকা

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৪ বার পড়া হয়েছে

মিন্টু কান্তি বান্দরবান
২০১৫সালের ১৬ই ডিসেম্বর বুধবার জীবনের বিশেষ একটি দিনে বিয়ের পিড়িতে বসেন চট্রগ্রাম দক্ষিণ রাউজান পাঁচখাইন গ্রামের ৫নং ওয়াডের মধ্যম নাথপাড়ার বাসিন্দা স্বর্গীয় নগর বাঁশী দেবনাথের ছোট ছেলে সাংবাদিক মিন্টু কান্তি নাথ। তিনি ২০০৯ সালে সুখের স্বপ্ন গড়ার জন্য পাড়ি দেন সাত সাগর ১৩ নদীর ওই পারে আরব কান্ট্রি ওমানে- ওখানে নিজের ব্যবসা-বাণিজ্য করে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে প্রথম প্রহরে বাংলাদেশে ফিরে আসেন।
সেই ২০০৯ সালে বিদেশ পাড়ি দেওয়ার সময় তখন আমি মামার বাড়ীতে থেকে একেই গ্রামে  লেখাপড়া করতাম।সেই সু-বাদে উনি যখন বিদেশ পাড়ি দেওয়ার জন্য ঘর থেকে বের হয়ে যখন আমার বর্তমান স্বামী সাংবাদিক ও অসহায় হত দরিদ্র মানুষের বন্ধু,মানব প্রেমিক মিন্টু কান্তি নাথ যখন হাইস গাড়িতে উঠেন। আর কান্না করেন পরিবার-পরিজন কে ছেড়ে যাওয়ার কষ্টে। তখন আমার ও কান্না চলে আসে,কি আর করা নিজের স্বপ্ন পুরণে চলে গেলেন।সেই ছোট্র বেলা থেকে মনে মনে পছন্দ করে রেখে দিলাম নিজের মনের মানুষকে।
২০১৫সালে ওমান থেকে যখন ফিরে আসেন কয়একদিন পড় নতুন সংসার গড়ার লক্ষ্যে মেয়ে খুজেন। ভগবান সহায় হয়ে আমার স্বপ্ন পুরাণের আশায় কে বা কারা আমার পরিবারকে দেখিয়ে দেন, বলেন ঐ পরবারটি আনেক ভালো ওদের একটা মেয়ে আছে। সেই সুবাদে দেখতে আসেন দুই ভাই এক বন্ধু কে সাথে নিয়ে চন্দ্রঘোনা শেখ রাসেল পার্কে। আমাকেউ আমার মা- বাবা ভাই আরো পবিবার পরিজন কে সাথে করে নিয়ে আসেন।
পার্কে নাস্তা পানি খাওয়ার পর কথাবার্তা বলে চলে যান নিজগৃহে। রাত্রে ফোন আসলো বাবা-মায়ের কাছে আমার স্বপ্ন পূরণের কথা, মেয়ে আমাদের পছন্দ হয়েছে। আপনারাও ছেলের বাড়ি ঘর দেখতে আসেন,কিন্তু একই এলাকার মামার বাড়ি থাকাতে -বড় মামি তাপসী দেবের

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি