1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির অভিভাবকের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন কৃষক দল - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
শাহজাদপুরে চাঁদাবাজ বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে ছাত্রদলের বিক্ষোভ আহছানিয়া মিশনে দুর্নীতি অনিয়মের প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত ফোরকান উল্লাহ চৌধুরী অসুস্থ দেশবাসীর কাছে দোয়া প্রার্থী চাঁপাইনবাবগঞ্জ সাংবাদিক এসোসিয়েশনের বাৎসরিক সভা অনুষ্ঠিত মাদক সম্রাট আব্বাস ২০০ গ্রাম (৪০ পুরিয়া)গাঁ’জাসহ আবার আটক সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত সৃষ্টি করছে মেহের আলী মুন্সি পাড়া ডুমুরিয়ার নিউটন মণ্ডল বাণিজ্যিক ভাবে কচু চাষ করছেন পাথরঘাটা উপজেলায় সরকারী কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণে ২ দিন ব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন ও জেন্ডার বিষয়ক প্রশিক্ষণ ধনবাড়ীতে সাহিত্যের উজ্জ্বল মুখ কবি ইমাম হাসান (সোহান) বিরল প্রজাতির হিমালয়ান গিন্নী শকুন উদ্ধার, চিকিৎসা শেষে বনবিভাগের কাছে হস্তান্তর

লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির অভিভাবকের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন কৃষক দল

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ বার পড়া হয়েছে

 

কামরুল ইসলাম

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক পচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক লোহাগাড়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের অভিভাবক নাজমুল মোস্তফা আমিনের সাথে পদুয়া ইউনিয়ন কৃষক দল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বুধবার পদুয়া ইউনিয়ন কৃষক দলের শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় নাজমুল মোস্তফা আমিন বলেন দেশ নায়ক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারুণ্যের অহংকার উন্নয়ন মুখি আমাদের অভিভাবক তারেক রহমান বলেছেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই, আগামীর বাংলাদেশে আর কোনো ব্যক্তি, এমনকি প্রধানমন্ত্রীও স্বেচ্ছাচারী হয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করতে পারবে না। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় থেকে শুরু করে সরকারের প্রতিটি লেভেলে নিশ্চিত করা হবে– কেউ জবাবদিহিতার ঊর্ধ্বে না, কেউ আইনের ঊর্ধ্বে না।’বৃহস্পতিবার, ২৭ডিসেম্বর , ২০২৪, পদুয়া ইউনিয়ন কৃষক দলের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময়ের তিনি এই কথা গুলো বলেন, তিনি আরও বলেন ‘বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে, আমরা দল-মত নির্বিশেষে প্রতিটি নাগরিকের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিতে চাই । নাজমুল মোস্তফ আমিন আরও বলেন আমাদের নেতা তারেক রহমান আরও বলেছেন ঠিক যেভাবে আজ থেকে দুই দশক আগে, বিএনপি সরকারের সময়, বাংলাদেশে মিডিয়া নির্ভয়ে সরকারের সমালোচনা করতে পারতো, কার্টুন আঁকতে পারতো। আপনাদের নিশ্চই মনে আছে, দেশ নায়ক তারেক রহমান এবং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে মিডিয়ার একাংশ ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ করেছিল; মিডিয়া ট্রায়াল ও প্রোপাগান্ডা ক্যাম্পেইন করেছিল। কিন্ত বিএনপি তার প্রতিদানে কোনো মিডিয়ার কণ্ঠরোধ করিনি, কাউকে হেনস্থা করিনি, কোনো সম্পাদককে জেলে পাঠাইনি। নাজমুল মোস্তফা আমিন আরও বলেন, ‘গত ১৬ বছরে আমার নিজের, আমার দলের এবং গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি তথা আপনাদের অনেকের ফ্রিডম অব স্পিচ, ফ্রিডম অব এক্সপ্রেশন এবং ফ্রিডম অব অ্যাসোসিয়েশন সম্পূর্ণভাবে হরণ করা হয়েছে। সেই উপলব্ধিকে ধারণ করে, আমরা সব নাগরিক, বিশেষত মানবাধিকারকর্মী, সংবাদকর্মী, ও সোশ্যাল ইনফ্লুয়েন্সারদের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করব, ইনশাআল্লাহ।’

আমাদের নেতা আরও বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য এমন একটি রাষ্ট্র কাঠামো গড়ে তোলা, যেখানে ইউটিউব, ফেসবুক, ও অন্যান্য অনলাইন প্ল্যাটফর্মে নিজেদের ভাবনা প্রকাশের কারণে, কিংবা প্রধানমন্ত্রীসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের বিষয়ে মন্তব্যের দায়ে, কাউকে হেনস্থা করা হবে না। সত্য গোপন করতে মেইনস্ট্রিম ও সোশ্যাল মিডিয়া যেমন বাধ্য থাকবে না, তেমনি মিথ্যা তথ্য দিয়ে সেটির প্রচারেও সরকার কাউকে চাপ দেবে না। তবে দেশ গঠনের দায়িত্ব সবার এবং আমরা মিডিয়ার কাছ থেকে নিরপেক্ষ এবং দায়িত্বশীল ভূমিকা প্রত্যাশা করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিচারবহির্ভূত হত্যা, গুম, অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা ও বিচার, পরোয়ানা ছাড়াই গণগ্রেফতার এবং চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনের মাধ্যমে যে ভয়ের সংস্কৃতি গত ১৬ বছরে গড়ে উঠেছিল– জনগণের ভোটে নির্বাচিত বিএনপি সরকারের সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে সেটি নির্মূল করার জন্য। জাতিসংঘ প্রণীত মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্র অনুসারে আমরা নিশ্চিতের চেষ্টা করব প্রতিটি নাগরিকের মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা।’
নাজমুল মোস্তফা আমিন আরও বলেন আমাদের নেতা বলেছেন ‘ক্ষমতার পরিবর্তন মানে কেবল একটি দল থেকে অন্য দলের কাছে রাষ্ট্রের ক্ষমতা হস্তান্তর নয় বরং ক্ষমতার পালাবদলে এমন এক রাজনৈতিক সংস্কৃতির সূচনা হওয়া উচিত, যেখানে সমাজের পরিবর্তিত অবস্থা ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন দেখা যায় ।’
আমাদের নেতা তারেক রহমান আরও বলেছেন ‘আপনাদের নিশ্চই মনে আছে, শেখ হাসিনার ১৬ বছরের শাসনামলে, আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সীমাহীন খুন, হামলা, ধর্ষণ, ও চাঁদাবাজির মতো অপরাধে জড়িয়ে পড়লেও দলীয়ভাবে তাদের শাস্তি দেওয়ার কোনো ইতিহাস নেই। সাম্প্রতিক ঘটনাবলী থেকে দেখা যায়, দেড় হাজারেরও অধিক গণতন্ত্রকামী মানুষকে গণঅভ্যুত্থানে হত্যা করার পরেও, আওয়ামী লীগের কোনো নেতার কোনো অনুতাপ, অনুশোচনা বা আত্মসমালোচনার নজির নেই। অপরদিকে আমরা সবাই জানি যে, বিএনপির ৬০ লাখ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা রয়েছে। তারপরেও এত বিশাল সংগঠনের নাম ব্যবহার করে কেউ বিচ্ছিন্নভাবে কোনো অপরাধে জড়িত হলে, তা জানামাত্রই আমরা দ্রুত সাংগঠনিক পদক্ষেপ নিয়েছি। ৫ আগস্টের পরে দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েছিল, পুলিশের অনুপস্থিতি ছিল। সেই সময়ে দলীয়ভাবে বিএনপি সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, দেশকে আগলে রেখেছে, নিশ্চিত করেছে জননিরাপত্তা ও রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতা। প্রতিহিংসার রাজনীতিতে না জড়িয়ে সহিংসতাকে প্রতিহত করেছে এবং সহাবস্থান নিশ্চিত করেছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি