1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
সোমবার, ০৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:৪৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
দুধ দিয়ে গোসল করে যুবক বললেন, জীবনে আর কোনো দিন প্রেম করব না আনন্দ উৎসাহের মধ্য দিয়ে দৃর্গ দের যুগ পর বৃহত্তর জয়দেবপুর কিচেন  কাজিপুরে আরআইএম ডিগ্ৰী কলেজের প্রতিষ্ঠাতার মৃত্যুবার্ষিকী পালিত বগুড়ায় ওয়ার্ড যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার আদমদীঘিতে মাদকবিরোধী প্রীতি ফুটবল ম্যাচ ২০২৫ অনুষ্ঠিত রূপগঞ্জে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে হামলা ভাংচুর লুটপাট করে উল্টো মামলা, বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী নওগাঁ জেলা সংসদের ৯ম জেলা সম্মেলন অনুষ্ঠিত নোয়াখালীতে ছাত্রলীগের আকস্মিক হামলায় তিন সমন্বয়ক আহত ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ নরসিংদীর আলোক বালি খোদাদিলা গ্রামে সাংবাদিক বাবুলের বাড়িতে হামলা ভাঙচুর লুটপাট

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৪১ বার পড়া হয়েছে

 

 

মোঃ শিহাব উদ্দিন গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে মৃৎশিল্প। আজ থেকে ১০ বছর আগেও কাশিয়ানী উপজেলার মহেশপুর ইউনিয়নের শিবগাতি, মহেশপুর ও ব্যাসপুর গ্রামের প্রায় ৩০ টি পরিবার মৃৎশিল্পের সাথে জড়িত ছিল। উপজেলায় বসবাসরত মৃৎ শিল্পীরা মাটির হাড়ি, কলস,বাচ্চাদের খেলনা, মাটির বড় পাত্র বা মটকা,পিঠা তৈরির ছাঁচ সহ সাধারণ মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় গৃহস্থালি জিনিস তৈরি করে জীবিকা নির্বাহ করত। মাটির তৈরি জিনিস পত্র যেমন পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয় তেমনি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। কালের পরিক্রমায় প্লাস্টিক ও সিরামিক্স এর অধিক্যে মাটির তৈরি তৈজসপত্র আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। বাপ দাদার পেশা হিসেবে যারা আজ মৃৎ শিল্পের সাথে জড়িত আছে তারাও আজ মৃৎশিল্প থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। শিবগাতি গ্রামে শিল্পের সাথে জড়িত তারা পদ পাল( ৬১) জানান আমি
৩৫ বছর ধরে মাটির হাড়ি পাতিল তৈরি করে আসছি।উচচ দ্রব্যমূল্যের যুগে স্বল্প আয় কোনরকম চলছি।মাটির জিনিস বিক্রি যা আয় হয় তা দিয়ে সংসার চালানো দায়।তাই বাধ্য হয়েই সন্তানরা অন্য পেশায় চলে যাচ্ছে। আমার
১ছেলে স্বর্ণকার ও এক
মেয়ে বিয়ে দিয়েছি।স্ত্রী অনিতা পাল আমার সাথে এ কাজে সহযোগিতা করেন।

একই গ্রামের মৃৎশিল্পি সুবল পাল ২০ বছর ধরে এ পেশার সাথে জড়িত। তিনি বলেন আমি মাটির জিনিসের পাশাপাশি
মেলা প্রার্বনে খেলনা তৈরি করে বিক্রি করে আসছি।
মহেশপুর গ্রামের তপন পাল জানান মৃৎশিল্প আমার বাপ দাদার পেশা হলে ও বর্তমানে শুধুমাত্র পূজা উপলক্ষে প্রতিমা গড়ে জীবিকা নির্বাহ করি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি