1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
কোলাঘাট থার্মাল পাওয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের, এক নম্বর ও দুই নম্বর ঢিমনি ভাঙলো, বিদ্যুৎ দফতর - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ০৩:৩০ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
ম্যান রাইটস অ্যান্ড পিস ফর বাংলাদেশ নিউইয়র্ক শাখার প্রথম সভা ও অভিষেক এবং বণভোজন অনুষ্ঠিত অপূর্ণ জাতীয় আকাঙ্ক্ষা ও গনঅভ্যুত্থান কবির কোম্পানির ভাই ইসরাফিল ও তার দুই মেয়ে বউ মিলে প্রতারণার ফাঁদ পেতে একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছেন দুই কোটি টাকা অধিক ঝিনাইদহে ভুয়া ডিবি পরিচয়ে অপহরণকারী চক্রের চার সদস্য আটক, পলাতক কথিত ‘সাংবাদিক ডিআইজি সফলতার শীর্ষে ওসি চাঁন্দগাও বিশ্ব পরিবেশ দিবসে খানজাহান আলী ডিগ্রী কলেজ ছাত্রদলের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ওসি চাঁন্দগাও এর নেতৃত্বে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার মোঃ মজলু মিয়া পিতা মোঃ হোসেন আলী সাং পিৎনা: ডাকঘর পিং না উপজেলা: সরিষাবাড়ী :জেলা জামালপুর রাজশাহী বিভাগ ফারিয়ায় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হলেন মো: মশিউর রহমান [লিখন] দিনাজপুরে কেবিএম কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মরহুম মাহামুদ মোকাররম হোসেন এর ২৫ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

কোলাঘাট থার্মাল পাওয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের, এক নম্বর ও দুই নম্বর ঢিমনি ভাঙলো, বিদ্যুৎ দফতর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৯ বার পড়া হয়েছে

 

আজ ১৩ই এপ্রিল রবিবার, পূর্ব মেদিনীপুরের, কোলাঘাট থার্মাল পাওয়ার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের,এক নম্বর ও দুই নম্বর ঢিমনি ভাঙলো বিদ্যুৎ দফতর, যাহা এক কোথায় সবাই এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি চিনতো।

আর থার্মাল পাওয়ার বোঝাতে, এতদিন সবাই এই ৬‌ টি চিমনিকেই ল্যান্ড মার্ক চিনতো, আজ দুপুরের পরেই বিদ্যুৎ দফতর তরফ থেকে দুটি ঢিমনি ভেঙে ধুলোই মিশিয়ে দেওয়া হলো। এখন থেকে ৬টির বদলে ৪টি চিমনি থাকবে বলে জানান। কোলাঘাট থার্মাল পাওয়ারে। রাজ্যের বিদ্যুৎ এর চাহিদা বাড়তে থাকায় ১৯৮৪ সালে তৈরি হয়েছিল কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র।

কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র পশ্চিমবঙ্গের একটি বড় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র, এটি কলকাতা থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে বেশ কয়েকটি গ্ৰাম নিয়ে অবস্থিত। কোলাঘাট তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র ( KTPP)।

ভারতের ষষ্ঠ পরিকল্পনা কালে (১৯৮০-৮৫ ) সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যখন কেন্দ্রটি চালু হয় তখন KTPP তে মাত্র একটি ২১০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিট ছিল, কেন্দ্রটির প্রথম সম্প্রসারণ ঘটে ১৯৮৫ সালে,

যখন দুটি পর্যায়ে অতিরিক্ত পাঁচ টি ২১০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন ইউনিট, যার প্রথম ও দ্বিতীয় ইউনিট মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ায় এই ইউনিট চিমনি আজ ভেঙে ফেলা হয় । অত্যাধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে দুটি চিমনি ভেঙে ফেলা হয়।

রিপোর্টার, সমরেশ রায় ও শম্পা দাস, পশ্চিমবঙ্গ

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি