1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
গাইবান্ধার ফুলছড়িতে অস্ত্র মামলার পলাতক আসামিকে মারধর করে পুলিশের কাছে সোপর্দ: বাদীপক্ষের বিরুদ্ধে একাধিক মামলার অভিযোগ - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ১২:৩২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
আশেকানে হক ভাণ্ডারী, শোকর-এ মওলা মঞ্জিলের বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচি সম্পন্ন বগুড়া প্রেসক্লাবের সভাপতি রানু ও সম্পাদক কালাম আজাদ হাইমচর উপজেলা বিএনপির ১০১ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে মাইজভাণ্ডারী মানব কল্যাণ সংস্থার নবগঠিত ৪র্থ কার্যকরী  পরিষদের অভিষেক  ও আলোচনা সভা দুমকী কৃষি অফিসের উদ্যোগে পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত গোপালগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে কিশোর গ্যাং এর ৮ সদস্য আটক ‌পানছড়িতে অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের পাশে দাঁড়ালো বিজিবি মুন্সিগঞ্জ আব্দুল্লাহপুরে মহা-উৎসব রথযাত্রা উপলক্ষে নিরাপত্তা জোরদার আমরা রাজনীতির নামে ব্যাংক-বীমা খুলে আত্মীয়স্বজনের চাকরি ভাগিয়ে নেইনি- চন্দন চিংড়ি চাষে বিপ্লব আনতে পারে হরিণা চিংড়ি

গাইবান্ধার ফুলছড়িতে অস্ত্র মামলার পলাতক আসামিকে মারধর করে পুলিশের কাছে সোপর্দ: বাদীপক্ষের বিরুদ্ধে একাধিক মামলার অভিযোগ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২ মে, ২০২৫
  • ১৮৫ বার পড়া হয়েছে

 

মোঃ মিঠু মিয়া গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি:

গাইবান্ধার ফুলছড়ি থানার একটি অস্ত্র মামলায় এজাহারভুক্ত পলাতক আসামি মো. সাদেক আলী (৩৫) কে মারধর করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করেছে মামলার বাদীপক্ষ। ঘটনাটি ঘটেছে গত বুধবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যা ৭টার দিকে, যখন সাদেক আলী তার ফুফুর বাড়িতে বেড়াতে যান।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাদীপক্ষের অন্তত ১৪ জন ব্যক্তি-যাদের মধ্যে আব্দুর রহিম ডাকাত (৪০), আমার সোনামিয়া (৩৮), হাসেন ডাকাত (৩৫), আব্দুল মজিদ ডাকাত (৪০), সুমন (২২), জসমত ডাকাত (২৮), মাসুম ডাকাতসহ আরও কয়েকজন রয়েছেন-সাদেক আলীর ফুফুর বাড়িতে গিয়ে তাকে বেধড়ক মারধর করে। অচেতন অবস্থায় তাকে ফুলছড়ি থানা হয়। * কাছে সোপর্দ করেন।
উল্লেখযোগ্য যে, এই ১৪ জনের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ফুলছড়ি, সারিয়াকান্দি, দেওয়ানগঞ্জ, ইসলামপুর, উলিপুর, রৌমারী ও রাজীবপুর থানায় চুরি, ডাকাতি, হত্যা ও অস্ত্র আইনে ১০ থেকে ১৫টি করে মামলা রয়েছে।

ভুক্তভোগীরা অভিযোগ বলেন, গত ডিসেম্বর মাসে ২৮ তারিখে জমি-জমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে সাইফুল ইসলাম (৩২), পিতা মোহাম্মদ আলী, মরিচের জমিতে পানি নিতে গেলে প্রতিপক্ষের লোকজন তাকে ধরে নিয়ে গিয়ে মারধর করে, হাত ভেঙে দেয় এবং সাইফুল ইসলাম অচেতন হয়ে পড়লে বাদি গ্রুপের লোকজন নিজেদের সংগৃহীত দেশীয় অস্ত্র গলায় ঝুলিয়ে দিয়ে ফুলছড়ি থানা পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। পরে মোহাম্মদ আলী বাদী হয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে একজন নির্বাচিত ইউপি সদস্যসহ আটজনকে আসামি করে ফুলছড়ি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

সদস্য ফরহাদ হোসেন বলেন, ধরে নিলাম একজন ধরা পড়েছে অস্ত্রসহ, অথচ মামলা হয়েছে আটজনকে আসামি করা হলো আমি তখন ইউনিয়ন পরিষদে ছিলাম ! তাও আবার সেই মামলার আসামিদের একটি গোষ্ঠী শত্রুতার বশর্ক বেঁধে রেখে পুলিশে দিচ্ছে আর বারবার মারধর করছে,

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্য মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমার প্রশ্ন-তাহলে পুলিশ কি করছে? পুলিশের দায়িত্ব কি নিরপেক্ষ তদন্ত করা, না কি যারা বেশি প্রভাবশালী তাদের হাতের ক্রীড়ানক হওয়া? আসামিদের উপর বারবার হামলা হচ্ছে, তারা মার খাচ্ছে, অপমানিত হচ্ছে-এটা কি আইনের শাসনের প্রতিচ্ছবি? নাকি এক পক্ষের হয়ে অন্য পক্ষকে দমন করার অপচেষ্টা?

স্থানীয়রা ন্যায়বিচার ও পুলিশের নিরপেক্ষ ভূমিকা কামনা করছেন। তাদের দাবি, অন্যায়ভাবে মানুষকে হেনস্থা করে যারা ক্ষমতা দেখাচ্ছে, তাদেরও জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। বাদিদের সকল অভিযোগ তুলে ধরে দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকার নিউজ আকারে লিখে দেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি