1. Jahidksb@gmail.com : Jahid Hasan : Jahid Hasan
দিপু ভূঁইয়ার পক্ষ থেকে জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানালেন আবু বকর সিদ্দিক ভূঁইয়া - খবর সকাল বিকাল - Khobor Sokal Bikal    
বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ১২:৫৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ :
গোপালগঞ্জে এনসিপি সমাবেশ ঘিরে রক্তাক্ত সংঘর্ষ: নিহত ৩, আহত ১৮ দুমকি উপজেলায়, জেন্ডার ইকুয়ালিটি ট্রান্সফস ক্লাইমেট অ্যাকশন প্রকল্প পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয় কুড়িগ্রামে গলায় ফাঁস দিয়ে জেলের আত্মহত্যা জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহিদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল বাংলা ভাষার বিরুদ্ধে, শ্রীমতী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে , মহা মিছিল ও প্রতিবাদ সভা বাল্যবিবাহ ও মাদকের আগ্রাসন থেকে শিশু কিশোরদের রক্ষায় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত জুলাই অভুত্থানে নেতাদের উপর হামলার প্রতিবাদে  কুষ্টিয়া – খুলনা মহাসড়ক ব্লকেড   ‎শহীদ নাজির উদ্দিন (জেহাদ) ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সাধারণ মতবিনিময় ও প্রস্তুতিমুলক সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারে জুলাই স্মৃতিচারণ আত্রাইয়ে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

দিপু ভূঁইয়ার পক্ষ থেকে জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি জানালেন আবু বকর সিদ্দিক ভূঁইয়া

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫
  • ১১৮ বার পড়া হয়েছে

 

রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ন আহবায়ক মোস্তাফিজুর রহমান ভূঁইয়া দিপুর পক্ষ থেকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও তার রূহের মাগফেরাত কামনা করেন কায়েত পাড়া ইউনিয়ন যুবদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু বকর সিদ্দিক ভূঁইয়া।আবু বকর সিদ্দিক ভূঁইয়া সাংবাদিকদেরকে আরো বলেন
১৯৮১ সালের ৩০ মে দিবাগত রাতে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে একদল বিপথগামী উচ্চাভিলাসী সৈনিকের বুলেটে তিনি নির্মমভাবে শাহাদতবরণ করেন। ওই সময় তার বয়স ছিল ৪৫ বছর। ঢাকায় মানিক মিয়া এভিনিউয়ে অনুষ্ঠিত তার স্মরণকালের নামাজে জানাযায় শরিক হন ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে দেশের অসংখ্য মানুষ। দেশি-বিদেশী গণমাধ্যমের শিরোনাম ছিল-‘একটি লাশের পাশে সমগ্র বাংলাদেশ’।
জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক। তার সততা, নিষ্ঠা, গভীর দেশপ্রেম, পরিশ্রমপ্রিয়তা, নেতৃত্বের দৃঢ়তা প্রভৃতি গুণাবলি এদেশের গণমানুষের হৃদয়কে স্পর্শ করেছিল। একজন পেশাদার সৈনিক ছিলেন তিনি। সাধারণ মানুষের কাছে তার যে গ্রহণযোগ্যতা ছিল অনেক রাষ্ট্রনায়কের ভাগ্যে তা জোটেনি। মাত্র ৬ বছর রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছিলেন জিয়াউর রহমান। রাষ্ট্র পরিচালনায় তিনি সফল হয়েছিলেন। সাধারণ মানুষ তার ওপর প্রচন্ড আস্থাশীল ছিলেন। জীবনের শেষদিন পর্যন্ত তাঁর ওপর মানুষের এই আস্থায় কোন চিড় ধরেনি। ৯ মাসের মুক্তি সংগ্রামে তিনি একটি সেক্টরের অধিনায়ক হিসেবে সমরনায়কের দায়িত্ব পালন করেন। বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি বীরোত্তম খেতাব লাভ করেন। ৩ নভেম্বর ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে সামরিক অভ্যুত্থানে খন্দকার মোশতাক আহমদ ক্ষমতাচ্যুত হন এবং সেনাবাহিনীর তৎকালীন উপপ্রধান মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানকে গৃহবন্দী করা হয়। অবস্থা এতটাই শোচনীয় ছিল যে প্রকৃতপক্ষে সে সময় দেশে কোনো সরকার ছিল না চারদিকে এক অনিশ্চয়তা-বিশৃঙ্খলার মধ্যে আধিপত্যবাদের শ্যেন দৃষ্টিতে সারা জাতি ছিল উৎকণ্ঠিত। ইতিহাসের সেই বিশেষ ক্ষণে সিপাহি-জনতার মিলিত প্রয়াসে জিয়াউর রহমান বন্দীদশা থেকে মুক্ত হন এবং নেতৃত্বের হাল ধরেন।
এর পর থেকে জিয়াউর রহমানকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। তিনি শুধুই এগিয়ে গেছেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© ২০২৪  সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত 
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি